চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পৈতৃক জলাশয়ের মৎস্য বিক্রি থেকে বার্ষিক আয় করেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা সেনাবাহিনীর পেনশন, মুক্তিযোদ্ধা, বীর প্রতীকসহ বিভিন্ন সম্মানী পান ৯ লাখ ২৬ হাজার ২১৩ টাকা। স্নাতকোত্তর পাস এই রাজনীতিবিদ বর্তমানে ব্যবসা, গবেষণা ও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান তিনি।
তবে গতবারের তুলনায় তাঁর বার্ষিক আয় কমেছে ৮ লাখ ২২ হাজার ২১৩ টাকা। আয় কমলেও সৈয়দ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, কমেছে স্থাবর সম্পত্তি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে তাঁর দল কল্যাণ পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়বেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি চট্টগ্রাম-৫ (চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ওয়ার্ড ১ ও ২) আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ধানের শীর্ষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন।
ওই নির্বাচনে ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট পেয়ে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন। এর আগে ২০০৮ নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮, ঢাকা-১৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে নির্বাচন করে জয়ী হতে পারেনি তিনি।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের নগদ টাকা আছে ৬৫ লাখ ২৯৩ টাকা। স্ত্রীর আছে ৮৩ হাজার টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১ লাখ ২ হাজার ৬০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে জমা আছে ১৫ লাখ ৫৮৭ টাকা।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় নগদ টাকা ছিল ৪৮ লাখ ২৫ হাজার ৬০৩ টাকা। স্ত্রীর নামে নগদ আছে ৬৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ছিল ১০ হাজার ৮৫২ টাকা। তখন স্ত্রীর ব্যাংকে জমা ছিল ৭ লাখ ২১০ টাকা। ৩ লাখ টাকার দামের একটি গাড়ি দেখিয়েছিলেন। গাড়িটি এবার নেই।
গতবার ও এবার তাঁর নিজ নামে ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা ও স্ত্রীর নামে ৩৮ হাজার ৬০০ টাকার বন্ড বা শেয়ার অপরিবর্তিত আছে। নিজের নামে ২০ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ৬ হাজার টাকার সোনা পূর্বের মতো আছে। সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের ৮৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার আসবাব এবারও অপরিবর্তিত রয়েছে।
হলফনামা ঘেঁটে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদ কমেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় দুজনের নামে ৬৯ দশমিক শূন্য ৪২ শতক কৃষিজমি থাকলেও; এবার তা ৩৯ দশমিক ২৫ শতকে দাঁড়িয়েছে। গত ৫ বছরের ব্যবধানে ২৯ দশমিক ৭৯২ শতক কৃষিজমি কমেছে।
একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের অকৃষিজমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়নি। তেমনি স্ত্রীরও পরিবর্তিত হয়নি। হলফনামা অনুযায়ী, ইবরাহিমের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১১ হাজার টাকার অকৃষিজমি আছে। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে ৫৬ লাখ দামের দালান রয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম পৈতৃক জলাশয়ের মৎস্য বিক্রি থেকে বার্ষিক আয় করেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। সাবেক এই সেনা কর্মকর্তা সেনাবাহিনীর পেনশন, মুক্তিযোদ্ধা, বীর প্রতীকসহ বিভিন্ন সম্মানী পান ৯ লাখ ২৬ হাজার ২১৩ টাকা। স্নাতকোত্তর পাস এই রাজনীতিবিদ বর্তমানে ব্যবসা, গবেষণা ও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান তিনি।
তবে গতবারের তুলনায় তাঁর বার্ষিক আয় কমেছে ৮ লাখ ২২ হাজার ২১৩ টাকা। আয় কমলেও সৈয়দ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, কমেছে স্থাবর সম্পত্তি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে তাঁর দল কল্যাণ পার্টির প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়বেন সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি চট্টগ্রাম-৫ (চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ওয়ার্ড ১ ও ২) আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ধানের শীর্ষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন।
ওই নির্বাচনে ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট পেয়ে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন। এর আগে ২০০৮ নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-৮, ঢাকা-১৩ ও ঢাকা-১৭ আসন থেকে নির্বাচন করে জয়ী হতে পারেনি তিনি।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের নগদ টাকা আছে ৬৫ লাখ ২৯৩ টাকা। স্ত্রীর আছে ৮৩ হাজার টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১ লাখ ২ হাজার ৬০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে জমা আছে ১৫ লাখ ৫৮৭ টাকা।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় নগদ টাকা ছিল ৪৮ লাখ ২৫ হাজার ৬০৩ টাকা। স্ত্রীর নামে নগদ আছে ৬৫ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা ছিল ১০ হাজার ৮৫২ টাকা। তখন স্ত্রীর ব্যাংকে জমা ছিল ৭ লাখ ২১০ টাকা। ৩ লাখ টাকার দামের একটি গাড়ি দেখিয়েছিলেন। গাড়িটি এবার নেই।
গতবার ও এবার তাঁর নিজ নামে ১৫ লাখ ৪৬ হাজার ৫০০ টাকা ও স্ত্রীর নামে ৩৮ হাজার ৬০০ টাকার বন্ড বা শেয়ার অপরিবর্তিত আছে। নিজের নামে ২০ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ৬ হাজার টাকার সোনা পূর্বের মতো আছে। সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের ৮৫ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার আসবাব এবারও অপরিবর্তিত রয়েছে।
হলফনামা ঘেঁটে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদ কমেছে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য জমা দেওয়া হলফনামায় দুজনের নামে ৬৯ দশমিক শূন্য ৪২ শতক কৃষিজমি থাকলেও; এবার তা ৩৯ দশমিক ২৫ শতকে দাঁড়িয়েছে। গত ৫ বছরের ব্যবধানে ২৯ দশমিক ৭৯২ শতক কৃষিজমি কমেছে।
একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের অকৃষিজমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়নি। তেমনি স্ত্রীরও পরিবর্তিত হয়নি। হলফনামা অনুযায়ী, ইবরাহিমের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১১ হাজার টাকার অকৃষিজমি আছে। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে ৫৬ লাখ দামের দালান রয়েছে।
এই দম্পতির শিক্ষা জীবন নতুনভাবে শুরু হয় নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বিন্নাবাইদ দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা থেকে। সেখান থেকেই তাঁরা কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজ কেন্দ্রের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেন।
১৭ মিনিট আগেপরীক্ষায় সকল বিষয়ে এ প্লাস পাওয়াসহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
২৭ মিনিট আগেখুলনায় দুর্বৃত্তের ক্ষুরাঘাতে বাগেরহাট জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মো. হাফিজুর রহমান (৫৮) গুরুতর আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে শহরের আহসান আহমেদ রোডে ল’ কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেএর আগে রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের পশ্চিম ঘোড়ামারা এলাকার মধ্যনগর জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাহেব আলী ওই এলাকার মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে