কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক তরুণকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের পুটিবুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আরিফ হোসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মোহাম্মদ আরাফাত (২২) পালংখালী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুটিবুনিয়া এলাকার জালাল আহমদের ছেলে।
নিহতের স্বজনদের বরাতে ওসি আরিফ হোসাইন বলেন, শনিবার মধ্যরাতে মোবাইল চুরির অভিযোগে যুবককে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর লাশ একটি বিলে ফেলে যায়। এ সময় স্থানীয়রা যুবকের মরদেহ একটি ক্লিনিকে রাখার খবর পায় পুলিশ। পরে সেখান থেকে পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে।
নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, ‘কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত, তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে চুরির অভিযোগে প্রতিপক্ষের মারধরে ওই যুবক মারা গেছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের পর ঘটনার প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
ওসি জানান, ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। স্বজনদের অভিযোগ পেলে মামলা নথিভুক্ত করা হবে। আজ রোববার সকালে নিহতের লাশ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
নিহতের ভাই জয়নাল আবেদীন জানান, শনিবার দুপুরে স্থানীয় যুবক জাহেদ ও সাহাব উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন তাঁর ভাই মোহাম্মদ আরাফাতকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তার বিরুদ্ধে মোবাইল চুরির অভিযোগে এনে কয়েক দফা মারধর করে। রাতে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয় পুটিবুনিয়া এলাকার সেনা বাহিনীর ক্যাম্পের পাশে ফেলে যায়। খবর পেয়ে স্বজনেরা আরাফাতকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কক্সবাজারের উখিয়ায় এক তরুণকে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের পুটিবুনিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আরিফ হোসাইন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মোহাম্মদ আরাফাত (২২) পালংখালী ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পুটিবুনিয়া এলাকার জালাল আহমদের ছেলে।
নিহতের স্বজনদের বরাতে ওসি আরিফ হোসাইন বলেন, শনিবার মধ্যরাতে মোবাইল চুরির অভিযোগে যুবককে তুলে নিয়ে পিটিয়ে হত্যার পর লাশ একটি বিলে ফেলে যায়। এ সময় স্থানীয়রা যুবকের মরদেহ একটি ক্লিনিকে রাখার খবর পায় পুলিশ। পরে সেখান থেকে পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করেছে।
নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে জানিয়ে ওসি বলেন, ‘কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত, তা পুলিশ এখনো নিশ্চিত নয়। প্রাথমিকভাবে চুরির অভিযোগে প্রতিপক্ষের মারধরে ওই যুবক মারা গেছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। তদন্তের পর ঘটনার প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।’
ওসি জানান, ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। স্বজনদের অভিযোগ পেলে মামলা নথিভুক্ত করা হবে। আজ রোববার সকালে নিহতের লাশ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
নিহতের ভাই জয়নাল আবেদীন জানান, শনিবার দুপুরে স্থানীয় যুবক জাহেদ ও সাহাব উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন তাঁর ভাই মোহাম্মদ আরাফাতকে মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে যায়। পরে তার বিরুদ্ধে মোবাইল চুরির অভিযোগে এনে কয়েক দফা মারধর করে। রাতে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় স্থানীয় পুটিবুনিয়া এলাকার সেনা বাহিনীর ক্যাম্পের পাশে ফেলে যায়। খবর পেয়ে স্বজনেরা আরাফাতকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে