কক্সবাজার প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অদূরে মাছ ধরার সময় তুলে নিয়ে যাওয়া পাঁচটি বাংলাদেশি ফিশিং ট্রলার ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে ৪৭ জন মাঝিমাল্লাসহ নিয়ে পাঁচটি ট্রলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপের জেটি ঘাটে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে।
এর আগে বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে অপর একটি ট্রলার শাহপরীর দ্বীপ ঘাটে পৌঁছায়। সেখানে মোট ১১ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন নিহত এবং দুজন গুলিবিদ্ধ জেলে। এ নিয়ে নিজেদের জিম্মায় নেওয়া ৫৮ মাঝিমাল্লাসহ ছয়টি ট্রলার ২৪ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিল মিয়ানমার নৌবাহিনী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।
এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমের মৌলভীরশীল বঙ্গোপসাগরের মোহনায় একটি ট্রলারে মিয়ানমারের নৌবাহিনী গুলি ছোড়ে এবং ছয়টি ট্রলার তাদের জিম্মায় নিয়ে যায়।
নিহত জেলে মো. ওসমান টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের কোনারপাড়া এলাকার বাঁচা মিয়ার ছেলে। তিনি শাহপরীর দ্বীপের বাজারপাড়া এলাকার সাইফুল ইসলাম কোম্পানির মালিকানাধীন ট্রলারের জেলে। এই ট্রলারে আরও দুজন জেলে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
একই এলাকা থেকে শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রিপাড়ার মতিউর রহমান দুটি, আবদুল্লাহ, তাঁর ভাই আতা উল্লাহ ও মো. আছেমের মালিকানাধীন ছয়টি ট্রলার ধরে নিয়ে যায় মিয়ানমার নৌবাহিনী। এসব ট্রলারে ৭২ জন মাঝিমাল্লা ছিলেন।
ট্রলারমালিক সাইফুল ইসলাম জানান, সাগরে মাছ ধরার সময় হঠাৎ মিয়ানমারের নৌবাহিনীর সদস্যরা তাঁর ট্রলারটি ধাওয়া করে গুলি বর্ষণ করে। এরপর ছয়টি ট্রলারসহ মাঝিমাল্লাদের ধরে মিয়ানমারে নিয়ে যায়। যেখানে তাঁর মালিকানাধীন ট্রলারে গুলিবিদ্ধ তিনজনের মধ্যে একজন মারা যান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ওই ট্রলারটি ছেড়ে দেওয়া হয়। যা ঘাটে পৌঁছায় বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে।
ট্রলারমালিক মতিউর রহমান জানান, বিকেল ৪টায় পাঁচটি ট্রলারসহ জেলেরা সেন্ট মার্টিন ঘাটে পৌঁছেছেন। সেখানে জেলেদের সঙ্গে আলাপ করে কোস্ট গার্ড ও বাংলাদেশের নৌবাহিনী তথ্য সংগ্রহ করছে। এরপর সেন্ট মার্টিন থেকে ট্রলারগুলো শাহপরীর দ্বীপ ঘাটে আনা হবে।
টেকনাফ ইউএনও মো. আদনান চৌধুরী বলেন, আজ দুপুর ১২টার দিকে মিয়ানমার নৌবাহিনী বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের কাছে একটি ট্রলারসহ জেলেদের হস্তান্তর করে। তা বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ঘাটে পৌঁছায়। ওই ট্রলারে মোট ১১ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন নিহত এবং দুজন গুলিবিদ্ধ জেলে। আর বিকেলে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ অন্য পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৭ জন জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে।
টেকনাফে দায়িত্বরত নৌ পুলিশ উপপরিদর্শক আবুল কাসেম জানান, গুলিতে নিহত জেলের মরদেহ কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে হস্তান্তর করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হচ্ছে।
এর আগে, গত সোমবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ নাফ নদের মোহনা থেকে পাঁচ জেলেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল মিয়ানমারের রাখাইনের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা। পরে আরাকান আর্মির সঙ্গে আলোচনা করে গতকাল বুধবার বিজিবি তাঁদের ফেরত আনে।
বঙ্গোপসাগরে কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অদূরে মাছ ধরার সময় তুলে নিয়ে যাওয়া পাঁচটি বাংলাদেশি ফিশিং ট্রলার ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টার দিকে ৪৭ জন মাঝিমাল্লাসহ নিয়ে পাঁচটি ট্রলার সেন্ট মার্টিন দ্বীপের জেটি ঘাটে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে।
এর আগে বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে অপর একটি ট্রলার শাহপরীর দ্বীপ ঘাটে পৌঁছায়। সেখানে মোট ১১ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন নিহত এবং দুজন গুলিবিদ্ধ জেলে। এ নিয়ে নিজেদের জিম্মায় নেওয়া ৫৮ মাঝিমাল্লাসহ ছয়টি ট্রলার ২৪ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিল মিয়ানমার নৌবাহিনী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী।
এর আগে গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণ-পশ্চিমের মৌলভীরশীল বঙ্গোপসাগরের মোহনায় একটি ট্রলারে মিয়ানমারের নৌবাহিনী গুলি ছোড়ে এবং ছয়টি ট্রলার তাদের জিম্মায় নিয়ে যায়।
নিহত জেলে মো. ওসমান টেকনাফ উপজেলার সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপের কোনারপাড়া এলাকার বাঁচা মিয়ার ছেলে। তিনি শাহপরীর দ্বীপের বাজারপাড়া এলাকার সাইফুল ইসলাম কোম্পানির মালিকানাধীন ট্রলারের জেলে। এই ট্রলারে আরও দুজন জেলে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন।
একই এলাকা থেকে শাহপরীর দ্বীপের মিস্ত্রিপাড়ার মতিউর রহমান দুটি, আবদুল্লাহ, তাঁর ভাই আতা উল্লাহ ও মো. আছেমের মালিকানাধীন ছয়টি ট্রলার ধরে নিয়ে যায় মিয়ানমার নৌবাহিনী। এসব ট্রলারে ৭২ জন মাঝিমাল্লা ছিলেন।
ট্রলারমালিক সাইফুল ইসলাম জানান, সাগরে মাছ ধরার সময় হঠাৎ মিয়ানমারের নৌবাহিনীর সদস্যরা তাঁর ট্রলারটি ধাওয়া করে গুলি বর্ষণ করে। এরপর ছয়টি ট্রলারসহ মাঝিমাল্লাদের ধরে মিয়ানমারে নিয়ে যায়। যেখানে তাঁর মালিকানাধীন ট্রলারে গুলিবিদ্ধ তিনজনের মধ্যে একজন মারা যান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে ওই ট্রলারটি ছেড়ে দেওয়া হয়। যা ঘাটে পৌঁছায় বেলা ২টা ৩০ মিনিটের দিকে।
ট্রলারমালিক মতিউর রহমান জানান, বিকেল ৪টায় পাঁচটি ট্রলারসহ জেলেরা সেন্ট মার্টিন ঘাটে পৌঁছেছেন। সেখানে জেলেদের সঙ্গে আলাপ করে কোস্ট গার্ড ও বাংলাদেশের নৌবাহিনী তথ্য সংগ্রহ করছে। এরপর সেন্ট মার্টিন থেকে ট্রলারগুলো শাহপরীর দ্বীপ ঘাটে আনা হবে।
টেকনাফ ইউএনও মো. আদনান চৌধুরী বলেন, আজ দুপুর ১২টার দিকে মিয়ানমার নৌবাহিনী বাংলাদেশ কোস্ট গার্ডের কাছে একটি ট্রলারসহ জেলেদের হস্তান্তর করে। তা বেলা ২টা ৩০ মিনিটে ঘাটে পৌঁছায়। ওই ট্রলারে মোট ১১ জন ছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন নিহত এবং দুজন গুলিবিদ্ধ জেলে। আর বিকেলে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ অন্য পাঁচটি ট্রলারসহ ৪৭ জন জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে।
টেকনাফে দায়িত্বরত নৌ পুলিশ উপপরিদর্শক আবুল কাসেম জানান, গুলিতে নিহত জেলের মরদেহ কোস্ট গার্ডের পক্ষ থেকে হস্তান্তর করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত প্রক্রিয়া গ্রহণ করা হচ্ছে।
এর আগে, গত সোমবার টেকনাফের শাহপরীর দ্বীপ নাফ নদের মোহনা থেকে পাঁচ জেলেকে তুলে নিয়ে গিয়েছিল মিয়ানমারের রাখাইনের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা। পরে আরাকান আর্মির সঙ্গে আলোচনা করে গতকাল বুধবার বিজিবি তাঁদের ফেরত আনে।
ভিডিও দেখা গেছে, গামছা দিয়ে মুখ বাঁধা কয়েকজনকে হাতে বড় বড় অস্ত্র নিয়ে আশপাশে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে কেউ লুঙ্গি, ফুলপ্যান্ট ও হাফপ্যান্ট পরা ছিল। এ ছাড়া স্পিডবোট নিয়ে তাদের অস্ত্র তাক করে আসতে দেখা যায়।
৯ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীর শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য জাহাঙ্গীর আলমকে প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়ার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। আজ শুক্রবার বিকেলে তাঁরা পরিষদের সামনে এ মানববন্ধন করেন। এ সময় তাঁরা পরিষদের মূল ফটক বন্ধ করে কাঁটা ঝুলিয়ে দেন।
৯ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সড়কের পাশের ঝোপের ভেতর থেকে ১ কেজি ৪৩০ গ্রাম কোকেন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার পিয়ারাতলা গ্রামে অভিযান চালিয়ে এই মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেকোস্ট গার্ডের সদস্যদের দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ঢাকা-বরিশাল রুটের কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের মালিক ও তাঁর ছেলেসহ কর্মচারীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। ঈদে নৌপথে ঘরমুখী যাত্রীদের হয়রানি ও অতিরিক্ত ভাড়া আদায় বন্ধে হস্তক্ষেপ করায় কোস্ট গার্ড সদস্যদের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলেও মামলায় অভিযোগ করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে