চবির পঞ্চম সমাবর্তন
চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সমাবর্তন ঘিরে লাখো মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে।
সমাবর্তনে অংশ নিচ্ছেন ২০১১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৯টি অনুষদের ২২ হাজার ৫৮৬ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৪২ জনকে পিএইচডি ও ৩৩ জনকে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ড. ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করা হবে।
সমাবর্তন ঘিরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে বইছে উৎসবের আমেজ। প্রতিটি হল, অনুষদ ও প্রশাসনিক ভবন সেজেছে নতুন রূপে। সর্বত্র লেগেছে সংস্কারের ছোঁয়া। পুরো ক্যাম্পাসে সাজসাজ রব।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যে গাউন-টুপি পরে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরছেন। পরিবার, বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করছেন। পুরো ক্যাম্পাস কালো গাউন আর টুপিতে ছেয়ে গেছে।
সিলেট থেকে আসা মাহবুব বলেন, ‘এটা অন্যরকম অনুভূতি। পরিবারের সঙ্গে নিজ ক্যাম্পাসে এসে গাউন-টুপি পরে সনদ পাওয়াটা সত্যিই স্বপ্নের মতো। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় আজ এক মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। প্রশাসনের কাছে দাবি জানাব, তারা যেন এ ধারা অব্যাহত রাখে।’
দুপুর ১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে শুরু হবে মূল অনুষ্ঠান। দীর্ঘ ১৮ বছর পর নিজ ক্যাম্পাসে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা। সর্বশেষ নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ২০০৭ সালে সপরিবারে নিজের ক্যাম্পাসে এসেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, এসএসএফ, ডিজিএফআই, এনএসএআই, পিজিআর, ডিবিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা সজাগ।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। এরপর ১৯৯৪ সালে প্রথম সমাবর্তন, ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয়, ২০০৮ সালে তৃতীয় এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠান আজ বুধবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখবেন বাংলাদেশ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সমাবর্তন ঘিরে লাখো মানুষের মধ্যে উচ্ছ্বাস তৈরি হয়েছে।
সমাবর্তনে অংশ নিচ্ছেন ২০১১ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ৯টি অনুষদের ২২ হাজার ৫৮৬ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৪২ জনকে পিএইচডি ও ৩৩ জনকে এমফিল ডিগ্রি দেওয়া হবে। এ ছাড়া ড. ইউনূসকে ডি-লিট ডিগ্রি প্রদান করা হবে।
সমাবর্তন ঘিরে পুরো বিশ্ববিদ্যালয়ে বইছে উৎসবের আমেজ। প্রতিটি হল, অনুষদ ও প্রশাসনিক ভবন সেজেছে নতুন রূপে। সর্বত্র লেগেছে সংস্কারের ছোঁয়া। পুরো ক্যাম্পাসে সাজসাজ রব।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শিক্ষার্থীরা ইতিমধ্যে গাউন-টুপি পরে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরছেন। পরিবার, বন্ধুদের সঙ্গে আনন্দ ভাগাভাগি করছেন। পুরো ক্যাম্পাস কালো গাউন আর টুপিতে ছেয়ে গেছে।
সিলেট থেকে আসা মাহবুব বলেন, ‘এটা অন্যরকম অনুভূতি। পরিবারের সঙ্গে নিজ ক্যাম্পাসে এসে গাউন-টুপি পরে সনদ পাওয়াটা সত্যিই স্বপ্নের মতো। পুরো বিশ্ববিদ্যালয় আজ এক মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে। প্রশাসনের কাছে দাবি জানাব, তারা যেন এ ধারা অব্যাহত রাখে।’
দুপুর ১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে শুরু হবে মূল অনুষ্ঠান। দীর্ঘ ১৮ বছর পর নিজ ক্যাম্পাসে আসছেন প্রধান উপদেষ্টা। সর্বশেষ নোবেল পুরস্কার পাওয়ার পর ২০০৭ সালে সপরিবারে নিজের ক্যাম্পাসে এসেছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
প্রধান উপদেষ্টার আগমন উপলক্ষে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে পুরো ক্যাম্পাস। পুলিশ, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, এসএসএফ, ডিজিএফআই, এনএসএআই, পিজিআর, ডিবিসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা সজাগ।
উল্লেখ্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। এরপর ১৯৯৪ সালে প্রথম সমাবর্তন, ১৯৯৯ সালে দ্বিতীয়, ২০০৮ সালে তৃতীয় এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩১ জানুয়ারি চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।
বরিশালের উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। উপজেলর আহ্বায়ক সরদার সরফুদ্দিন সান্টুর বাড়ির অদুরে তার মালিকাধীন কমিউনিটি সেন্টারে আজ রোববার বানারীপাড়া এবং সোমবার উজিরপুরের সম্মেলন হবে।
২৫ মিনিট আগেপুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আপনি কথা দিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেবেন, নির্বাচনের আয়োজন করুন। কেউ যদি চাপ দেয় বা বাধা দেয়, বিএনপি আপনার পাশে থাকবে।’ শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ এবং...
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আমাদের বা আমার কোনো আপস নেই। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করে, এর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। কারণ, আমি মুক্তিযোদ্ধা, আমি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার ছিলাম। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।’
১ ঘণ্টা আগে