চাঁদপুর প্রতিনিধি
জাটকা রক্ষায় এ বছর চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রমে জেলে আটকের পাশাপাশি জেলেদের মাছ ধরার ৬০টি নৌকা জব্দ করা হয়। নৌকাগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে থাকে। তবে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর মালিককে জব্দ নৌকা নিতে হয়। দীর্ঘদিন পড়ে থাকলে নৌকাগুলোতে থাকা ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন অংশ নষ্ট হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বলছে, আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া এসব নৌকা মালিককে দেওয়ার এখতিয়ার কারও নেই।
মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে গত ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস চাঁদপুরের অভয়াশ্রম এলাকায় জেলা টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে অবৈধভাবে নদীতে মাছ ধরতে আসা জেলেদের হাতেনাতে আটক ও তাঁদের হেফাজতে থাকা জেলে নৌকা জব্দ করা হয়। দুই মাসে আটক তিন শতাধিক জেলের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে জেল-জরিমানা হয়। কিন্তু জেলেদের সঙ্গে থাকা জব্দ জাল আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট এবং জেলে নৌকা মামলার আলামত হিসেবে সংরক্ষণ করে কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ।
চাঁদপুর শহরের মেঘনা উপকূলীয় এলাকার জেলে রমজান আলী বলেন, ‘আমরা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গোপনে নদীতে মাছ ধরেছি। যে কারণে দুই মাস জেল খাটতে হয়েছে। জেল থেকে বের হয়ে দেখি আমাদের নৌকাগুলো নষ্ট হয়ে আছে। আদালত যদি কম সময়ের মধ্যে আমাদের নৌকাগুলো নেওয়ার নির্দেশ দেন, তাহলে নিতে পারব। বর্তমানে কিছু নৌকা ভেঙে চলার অযোগ্য হয়ে আছে।’
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, জাটকা রক্ষার এবারের অভিযান খুবই কঠোর ছিল, যে কারণে সফলও হয়েছে। অভিযানে অনেক জেলে, জাল, জাটকা ও নৌকা জব্দ হয়েছে। এর মধ্যে টাস্কফোর্সের অভিযানে এবং নৌ পুলিশের অভিযানেও মাছ ধরার নৌকা জব্দ হয়। সব বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ হয়েছে। জব্দ নৌকা আদালতের নির্দেশ মোতাবেক পরবর্তী আইন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, ‘আমাদের গত দুই মাসের মৎস্য অভিযানে যেসব জলযান ও নৌকা জব্দ করা হয়েছে, সেগুলো পরবর্তী আইনানুগ নিষ্পত্তির জন্য কার্যক্রম চলমান আছে। এর মধ্যে আদালতের নির্দেশক্রমে কিছু নৌকা মালিক ফেরত পেয়েছে। বাকিগুলো সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলমান আছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর দুই মাসের অভিযানে জেলা টাস্কফোর্স ৬০টি মাছ ধরার নৌকা জব্দ করে। এসব নৌকা বর্তমানে কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। জেলা টাস্কফোর্স নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এসব নৌকা নিলামে বিক্রি করবে। আর নৌ পুলিশের হেফাজতে থাকা নৌকা আদালতের নির্দেশের পর মালিক নিতে পারেন।’
জাটকা রক্ষায় এ বছর চাঁদপুরের পদ্মা-মেঘনা নদীর অভয়াশ্রমে জেলে আটকের পাশাপাশি জেলেদের মাছ ধরার ৬০টি নৌকা জব্দ করা হয়। নৌকাগুলো আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে থাকে। তবে আইনি প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর মালিককে জব্দ নৌকা নিতে হয়। দীর্ঘদিন পড়ে থাকলে নৌকাগুলোতে থাকা ইঞ্জিনসহ বিভিন্ন অংশ নষ্ট হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রশাসন বলছে, আইনি প্রক্রিয়া ছাড়া এসব নৌকা মালিককে দেওয়ার এখতিয়ার কারও নেই।
মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, ইলিশের উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে গত ১ মার্চ থেকে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত দুই মাস চাঁদপুরের অভয়াশ্রম এলাকায় জেলা টাস্কফোর্স অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানে অবৈধভাবে নদীতে মাছ ধরতে আসা জেলেদের হাতেনাতে আটক ও তাঁদের হেফাজতে থাকা জেলে নৌকা জব্দ করা হয়। দুই মাসে আটক তিন শতাধিক জেলের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতে জেল-জরিমানা হয়। কিন্তু জেলেদের সঙ্গে থাকা জব্দ জাল আগুনে পুড়িয়ে নষ্ট এবং জেলে নৌকা মামলার আলামত হিসেবে সংরক্ষণ করে কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশ।
চাঁদপুর শহরের মেঘনা উপকূলীয় এলাকার জেলে রমজান আলী বলেন, ‘আমরা নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে গোপনে নদীতে মাছ ধরেছি। যে কারণে দুই মাস জেল খাটতে হয়েছে। জেল থেকে বের হয়ে দেখি আমাদের নৌকাগুলো নষ্ট হয়ে আছে। আদালত যদি কম সময়ের মধ্যে আমাদের নৌকাগুলো নেওয়ার নির্দেশ দেন, তাহলে নিতে পারব। বর্তমানে কিছু নৌকা ভেঙে চলার অযোগ্য হয়ে আছে।’
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, জাটকা রক্ষার এবারের অভিযান খুবই কঠোর ছিল, যে কারণে সফলও হয়েছে। অভিযানে অনেক জেলে, জাল, জাটকা ও নৌকা জব্দ হয়েছে। এর মধ্যে টাস্কফোর্সের অভিযানে এবং নৌ পুলিশের অভিযানেও মাছ ধরার নৌকা জব্দ হয়। সব বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ হয়েছে। জব্দ নৌকা আদালতের নির্দেশ মোতাবেক পরবর্তী আইন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, ‘আমাদের গত দুই মাসের মৎস্য অভিযানে যেসব জলযান ও নৌকা জব্দ করা হয়েছে, সেগুলো পরবর্তী আইনানুগ নিষ্পত্তির জন্য কার্যক্রম চলমান আছে। এর মধ্যে আদালতের নির্দেশক্রমে কিছু নৌকা মালিক ফেরত পেয়েছে। বাকিগুলো সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের কার্যক্রম চলমান আছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে চাঁদপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ বছর দুই মাসের অভিযানে জেলা টাস্কফোর্স ৬০টি মাছ ধরার নৌকা জব্দ করে। এসব নৌকা বর্তমানে কোস্টগার্ড ও নৌ পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। জেলা টাস্কফোর্স নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এসব নৌকা নিলামে বিক্রি করবে। আর নৌ পুলিশের হেফাজতে থাকা নৌকা আদালতের নির্দেশের পর মালিক নিতে পারেন।’
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার বাবুরহাট বাজারে নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই উঠে যাচ্ছে সড়কের আরসিসি ঢালাই। এ ছাড়া সড়কটির সম্প্রসারণ জয়েন্টগুলোতে আঁকাবাঁকা ফাটল দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে সংশ্লিষ্টরা তাড়াহুড়া করে বিটুমিন দিয়ে ফাটল বন্ধের চেষ্টা চালিয়েছেন বলে জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতিন পার্বত্য জেলার মধ্যে আগে থেকেই চিকিৎসাসেবায় পিছিয়ে খাগড়াছড়ি। তার ওপর বছরের পর বছর চিকিৎসক, নার্স, কর্মচারী ও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতির সংকট থাকায় খাগড়াছড়ি আধুনিক সদর হাসপাতালে কাঙ্ক্ষিত সেবা পাচ্ছেন না রোগীরা।
৬ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার দুর্গাপুরে এক কলেজ ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় (২৪) নামে এক ছাত্রদল নেতাকে আটক করেছে পুলিশ। আটক ফয়সাল আহমেদ ওরফে দুর্জয় দুর্গাপুর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) রাতে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান...
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি নির্মাণাধীন ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৭টায় এ অগ্নিকাণ্ড ঘটে। তবে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই আগুন নিভে গেছে। এতে কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৮ ঘণ্টা আগে