কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (সিইউএফএল) কারখানার বিষাক্ত বর্জ্যমিশ্রিত পানি পান করে আরও ১২টি মহিষের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গবাদিপশুগুলো মারা যায়।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, প্রতিষ্ঠানটির বর্জ্য শোধন ব্যবস্থা থাকলেও তা না করে সরাসরি খালে ফেলে। এতে খালের পানি বিষাক্ত হয়ে যায়, যা পান করে প্রায়ই গবাদিপশু মারা যাচ্ছে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে ১৪টি এবং একই বছর এই কারখানার বর্জ্যমিশ্রিত খালের পানি পান করে আরও ১২টি মহিষ মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছিল।
গতকাল সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ও স্থানীয়রা মৃত গরু-মহিষগুলো নিয়ে ডিএপি সার কারখানার সামনে বিক্ষোভ করেন। এ সময় কারখানার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণের দাবিও জানান তাঁরা। তবে ডিএপির ফেলা বর্জ্য মিশে পানি বিষাক্ত হওয়ার বিষয়টি মানতে নারাজ ডিএপি কর্তৃপক্ষ। তবে তোপের মুখে ডিএপি সার কারখানার পক্ষ থেকে মৃত গরু ও মহিষগুলোর মৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করতে পোস্টমর্টেমের ব্যবস্থা করা হয় বলে জানান ভুক্তভোগীরা।
মৃত মহিষের মালিক মোহাম্মদ এরফান জানান, চারণভূমিতে মহিষগুলো থাকে। প্রতিবারই কারখানার বিষাক্ত বর্জ্যের পানি খেয়ে মহিষ মারা গেলেও ক্ষতিপূরণ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে স্থায়ীভাবে সমস্যা সমাধানে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।
বারশত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ূম শাহ্ বলেন, সিইউএফএল তাদের বিষাক্ত বর্জ্য গোবাদিয়া খালে ফেলে। খালের পানি পান করে মহিষগুলো মারা গেছে। ক্ষতিপূরণের জন্য মৃত মহিষগুলো নিয়ে ক্ষতিগ্রস্তরা কারখানার ফটকের সামনে অবস্থান নিলে কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করতে পোস্টমর্টেমের ব্যবস্থা করে।
অভিযোগের বিষয়ে সিইউএফএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইউএফএল তিন মাস ধরে বন্ধ। কারখানা এখন উৎপাদনে নেই। আমাদের বিষাক্ত পানি বের হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
ডিএপি সার কারখানার মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কারখানা থেকে যে পানি বের হয় এতে পশুর মৃত্যুর আশঙ্কা নেই। তারপরও মৃত পশুগুলো পোস্টমর্টেম করে দেখে তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (সিইউএফএল) কারখানার বিষাক্ত বর্জ্যমিশ্রিত পানি পান করে আরও ১২টি মহিষের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গবাদিপশুগুলো মারা যায়।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, প্রতিষ্ঠানটির বর্জ্য শোধন ব্যবস্থা থাকলেও তা না করে সরাসরি খালে ফেলে। এতে খালের পানি বিষাক্ত হয়ে যায়, যা পান করে প্রায়ই গবাদিপশু মারা যাচ্ছে। এর আগে গত বছরের এপ্রিলে ১৪টি এবং একই বছর এই কারখানার বর্জ্যমিশ্রিত খালের পানি পান করে আরও ১২টি মহিষ মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছিল।
গতকাল সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী ও স্থানীয়রা মৃত গরু-মহিষগুলো নিয়ে ডিএপি সার কারখানার সামনে বিক্ষোভ করেন। এ সময় কারখানার কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণের দাবিও জানান তাঁরা। তবে ডিএপির ফেলা বর্জ্য মিশে পানি বিষাক্ত হওয়ার বিষয়টি মানতে নারাজ ডিএপি কর্তৃপক্ষ। তবে তোপের মুখে ডিএপি সার কারখানার পক্ষ থেকে মৃত গরু ও মহিষগুলোর মৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করতে পোস্টমর্টেমের ব্যবস্থা করা হয় বলে জানান ভুক্তভোগীরা।
মৃত মহিষের মালিক মোহাম্মদ এরফান জানান, চারণভূমিতে মহিষগুলো থাকে। প্রতিবারই কারখানার বিষাক্ত বর্জ্যের পানি খেয়ে মহিষ মারা গেলেও ক্ষতিপূরণ দেয় কর্তৃপক্ষ। তবে স্থায়ীভাবে সমস্যা সমাধানে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয় না।
বারশত ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ কাইয়ূম শাহ্ বলেন, সিইউএফএল তাদের বিষাক্ত বর্জ্য গোবাদিয়া খালে ফেলে। খালের পানি পান করে মহিষগুলো মারা গেছে। ক্ষতিপূরণের জন্য মৃত মহিষগুলো নিয়ে ক্ষতিগ্রস্তরা কারখানার ফটকের সামনে অবস্থান নিলে কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর কারণ চিহ্নিত করতে পোস্টমর্টেমের ব্যবস্থা করে।
অভিযোগের বিষয়ে সিইউএফএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মিজানুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিইউএফএল তিন মাস ধরে বন্ধ। কারখানা এখন উৎপাদনে নেই। আমাদের বিষাক্ত পানি বের হওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
ডিএপি সার কারখানার মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) আব্দুল জলিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কারখানা থেকে যে পানি বের হয় এতে পশুর মৃত্যুর আশঙ্কা নেই। তারপরও মৃত পশুগুলো পোস্টমর্টেম করে দেখে তারপর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রোববার (২০ জুলাই) ভোরে জহুরপুর বিওপির সীমান্ত পিলার ১৬/৫-এর কাছে ৫ জন চোরাকারবারি ভারতের অভ্যন্তরে যায়। সে সময় বিএসএফ চোরাকারবারিদের চ্যালেঞ্জ করলে ৪ জন পালিয়ে আসে। মোহম্মদ লালচান (২৫) বিএসএফের হাতে আটক হন। পরে চোরকারবারিরা বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করে লাশ ফেরত এনে বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে পদ্মা নদী
২৬ মিনিট আগেথেমে নেই হাতি-মানুষের দ্বন্দ্ব। ৭ বছর ধরে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও কর্ণফুলী উপজেলার দেয়াঙ পাহাড়ে অবস্থান নিচ্ছিল একদল হাতি। দিনে বা রাতে পাহাড় থেকে নেমে আসা হাতির পালের তাণ্ডবে অতিষ্ঠ দুই উপজেলার বাসিন্দারা।
৪৪ মিনিট আগেচিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঘুমের ওষুধ বিক্রি না করায় রাজধানীর চকবাজারে এক ফার্মেসি মালিককে ছুরিকাঘাত করেছে এক তরুণ। এতে গুরুতর আহত হন ব্যবসায়ী মো. নাহিদুল ইসলাম (৩৭)। ঘটনার তিন দিন পর হামলাকারী ওই তরুণকে গ্রেপ্তার করেছে চকবাজার থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তার তরুণের নাম সাদ্দাতুল ইসলাম আপন ভূঞা (২১)।
১ ঘণ্টা আগেনরসিংদীতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান উপলক্ষে বিএনপির সহযোগী সংগঠন কৃষক দলের আয়োজনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল কাদির মোল্লা সিটি কলেজের মাঠে বৃক্ষরোপণ করার সময় মানবিক বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেয়। এ ঘটনায় উপস্থিত নেতা-কর্মী ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি
১ ঘণ্টা আগে