রাঙামাটি প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের হেডম্যান–কার্বারিরা সচেতন নন। চুক্তি বাস্তবায়ন হলে হেডম্যান–কার্বারিরা আরও সক্ষমতা পাবেন। কিন্তু সে চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া একেবারে বন্ধ হয়ে আছে।
আজ বুধবার সকালে রাঙামাটি শহরে আশিকা কনভেনশন হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথাগত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীর কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথি বক্তব্য এ কথা বলেন সন্তু লারমা। বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) ও প্রোগ্রেসিভ এই কর্মশালার আয়োজন করে।
এ সময় সন্তু লারমা বলেছেন, রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে। এ চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে বিশেষ যে শাসনব্যবস্থা, সেটা স্বীকার করা হয়েছে। এ চুক্তির মধ্যে দিয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের অধিকারের কথা স্বীকার করা হয়েছে। চুক্তি বাস্তবায়ন হলে হেডম্যান–কার্বারিরা আরও সক্ষমতা পাবে। কিন্তু সে চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এ বিষয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের সোচ্চার হতে হবে। কথা বলতে হবে। কারণ, এ চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্যে দিয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের অধিকার নিহিত আছে।
কর্মশালায় সন্তু লারমা আরও বলেন, বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে। সেটা উপলব্ধি করতে হবে। ১৯৭২ সালে তৎকালীন সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামকে যে বাঙালি ও ইসলামিকরণের ষড়যন্ত্র করেছিল সে ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ এখন আইনে চলে সেটা ঠিক নেই। এখনো সামরিক শাসন বিদ্যমান।
তিনি আরও বলেন, হেডম্যান–কার্বারিরা তাঁদের দায়িত্ব যথাযথ পালন করতে পারছে না। সার্কেল চিফ শুধু হেডম্যান–কার্বারি নিয়োগ দিলে হবে না। তাঁদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে। চুক্তি বাস্তবায়নে জন্য হেডম্যান–কার্বারিদের কথা বলতে হবে।
চাকমা সার্কেল চিফ রাজা দেবাশীষ রায় এতে সভাপতিত্ব করেন। কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক নিরূপা দেওয়ান। আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন সিনিয়র আইনজীবী সুস্মিতা চাকমা, প্রোগ্রেসিভ নির্বাহী পরিচারক সুচিরতা চাকমা, বিএনপিএসের প্রোগ্রাম ম্যানেজার সঞ্জয় মজুমদার, সিনিয়র সাংবাদিক বুদ্ধজ্যোতি চাকমা।
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা (সন্তু লারমা) বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি নিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের হেডম্যান–কার্বারিরা সচেতন নন। চুক্তি বাস্তবায়ন হলে হেডম্যান–কার্বারিরা আরও সক্ষমতা পাবেন। কিন্তু সে চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া একেবারে বন্ধ হয়ে আছে।
আজ বুধবার সকালে রাঙামাটি শহরে আশিকা কনভেনশন হলে পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথাগত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নারীর কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ বিষয়ক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথি বক্তব্য এ কথা বলেন সন্তু লারমা। বেসরকারি সংস্থা বাংলাদেশ নারী প্রগতি সংঘ (বিএনপিএস) ও প্রোগ্রেসিভ এই কর্মশালার আয়োজন করে।
এ সময় সন্তু লারমা বলেছেন, রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ১৯৯৭ সালে পার্বত্য চুক্তি সম্পাদন করা হয়েছে। এ চুক্তির মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে বিশেষ যে শাসনব্যবস্থা, সেটা স্বীকার করা হয়েছে। এ চুক্তির মধ্যে দিয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের অধিকারের কথা স্বীকার করা হয়েছে। চুক্তি বাস্তবায়ন হলে হেডম্যান–কার্বারিরা আরও সক্ষমতা পাবে। কিন্তু সে চুক্তি বাস্তবায়ন হচ্ছে না। এ বিষয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের সোচ্চার হতে হবে। কথা বলতে হবে। কারণ, এ চুক্তি বাস্তবায়নের মধ্যে দিয়ে হেডম্যান–কার্বারিদের অধিকার নিহিত আছে।
কর্মশালায় সন্তু লারমা আরও বলেন, বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রাম কঠিন এক পরিস্থিতির মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে। সেটা উপলব্ধি করতে হবে। ১৯৭২ সালে তৎকালীন সরকার পার্বত্য চট্টগ্রামকে যে বাঙালি ও ইসলামিকরণের ষড়যন্ত্র করেছিল সে ষড়যন্ত্র অব্যাহত আছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ এখন আইনে চলে সেটা ঠিক নেই। এখনো সামরিক শাসন বিদ্যমান।
তিনি আরও বলেন, হেডম্যান–কার্বারিরা তাঁদের দায়িত্ব যথাযথ পালন করতে পারছে না। সার্কেল চিফ শুধু হেডম্যান–কার্বারি নিয়োগ দিলে হবে না। তাঁদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে। চুক্তি বাস্তবায়নে জন্য হেডম্যান–কার্বারিদের কথা বলতে হবে।
চাকমা সার্কেল চিফ রাজা দেবাশীষ রায় এতে সভাপতিত্ব করেন। কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাঙামাটি সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক নিরূপা দেওয়ান। আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন সিনিয়র আইনজীবী সুস্মিতা চাকমা, প্রোগ্রেসিভ নির্বাহী পরিচারক সুচিরতা চাকমা, বিএনপিএসের প্রোগ্রাম ম্যানেজার সঞ্জয় মজুমদার, সিনিয়র সাংবাদিক বুদ্ধজ্যোতি চাকমা।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে