নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি।
গত শুক্রবার থেকে চট্টগ্রামে শুরু হয় ভারী বর্ষণ। সেদিন রাত থেকেই শহরের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। পরদিন শনিবার মূল সড়ক থেকে নেমে গেলেও অলিগলি আর বাসাবাড়িতে ছিল পানি। তবে রোববারে টানা বর্ষণে আবারও পানিতে ডুবে যায় পথঘাট-ঘরবাড়ি।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নগরীর দু নম্বর গেট, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, চকবাজার, কাপাসগোলা, চন্দনপুরা, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ঘরবাড়িতে পানি ওঠা শুরু হয়। পানিতে নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে গেছে আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে।
চান্দগাঁও থানার ভেতরেও রাতভর ছিল হাঁটুপানি। আর গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই তো ডুবে আছে বহদ্দারহাটে অবস্থিত সিটি মেয়র এম রেজাউল করিমের বাড়ির নিচ তলা।
পানির কারণে রোববার রাতে জিইসি থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়কে গাড়ি চলাচল অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে বিকল হয়ে পড়ে ছিল অনেক গাড়ি। এর ফলে আখতারুজ্জামান ও বহদ্দারহাট উড়ালসড়কে রাতভর আটকে থাকে কয়েকশ গাড়ি।
পানির কারণে চার দিন ধরে রান্নাবান্না বন্ধ আছে কাপাসগোলার নিচ তলার অনেক বাসিন্দার ঘরে। সেখানকার বাসিন্দা সোহানা মোনাজ্জিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেই যে শুক্রবারে বাসায় পানি ঢুকেছে, আর যেন নামছেই না। দিনে বালতি ভরে পানি বাইরে ফেলি। কিন্তু পানি পরিষ্কার করতে না করতেই আবার ঢুকছে। রান্নাবান্না বন্ধ। খাটের ওপর বসে রাত কাটাচ্ছি সবাই। কি যে অবর্ণনীয় কষ্টে আছি বলে বোঝানো যাবে না।’
বাকলিয়ার বড় মসজিদ এলাকায় এমনিতেই একটু বৃষ্টি হলেই পানি ওঠে। এখন ভারী বর্ষণের কারণে সেখানে কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর সমান পানি। এখানকার ভবনগুলোর প্রায় সবগুলোর নিচু তলায় এখন পানি জমে আছে।
এখানকার বাসিন্দা আকতারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখন যে পানি নামবে। কখন যে সবকিছু স্বাভাবিক হবে। বন্যা না হওয়ার পরও এত পানি, বন্যা হলে তো মনে হয় আমাদের ভাসিয়ে নিত।’
নগরীর উঁচু জায়গা হিসেবে পরিচিত খুলশীর অনেক এলাকায় পানি ওঠায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। নাসিরাদ প্রপার্টিজ লিমিটেড এলাকার বাসিন্দা নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীতে খুলশিতে জলাবদ্ধতা দেখিনি। এবারের বৃষ্টিতে খুলশিতেও পানি জমে গেল।’
জলাবদ্ধতার কারণে আজ সোমবার সকালে স্কুল-অফিসগামীরা বিপাকে পড়েন। অনেকেই ফেসবুকে জানতে চান-কীভাবে যাওয়া যাবে, কোন পথে গেলে ভালো হবে।
শুলকবহর এলাকা থেকে সীতাকুণ্ডের কর্মস্থলে যেতে বিপাকে পড়েন এস এম জিয়া চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার নিচ তলায় প্রায় কোমর সমান পানি। লুঙ্গি পরে সেই পানি পাড়ি দিয়ে উঁচু জায়গায় এসে প্যান্ট পরি। কিন্তু বহদ্দারহাট থেকে জিইসি পর্যন্ত সড়কে হাঁটু পানি থাকায় প্যান্টও ভিজে যায়।’
রোববার সন্ধ্যা থেকে চান্দগাঁও থানার নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে আছে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষ থেকে হাজতখানা—সব কক্ষেই ঢুকে গেছে পানি। এ কারণে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কর্মরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য।
ঠিক সময়ে নালা-খাল পরিষ্কার না করায় জলাবদ্ধতা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেকেই। ভাটার সময় পানি দ্রুত নালা-খাল হয়ে কর্ণফুলী-বঙ্গোপসাগরে চলে গেলে এমন দুর্যোগে পড়তে হতো না বলে মনে করেন তাঁরা।

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি।
গত শুক্রবার থেকে চট্টগ্রামে শুরু হয় ভারী বর্ষণ। সেদিন রাত থেকেই শহরের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। পরদিন শনিবার মূল সড়ক থেকে নেমে গেলেও অলিগলি আর বাসাবাড়িতে ছিল পানি। তবে রোববারে টানা বর্ষণে আবারও পানিতে ডুবে যায় পথঘাট-ঘরবাড়ি।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নগরীর দু নম্বর গেট, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, চকবাজার, কাপাসগোলা, চন্দনপুরা, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ঘরবাড়িতে পানি ওঠা শুরু হয়। পানিতে নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে গেছে আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে।
চান্দগাঁও থানার ভেতরেও রাতভর ছিল হাঁটুপানি। আর গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই তো ডুবে আছে বহদ্দারহাটে অবস্থিত সিটি মেয়র এম রেজাউল করিমের বাড়ির নিচ তলা।
পানির কারণে রোববার রাতে জিইসি থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়কে গাড়ি চলাচল অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে বিকল হয়ে পড়ে ছিল অনেক গাড়ি। এর ফলে আখতারুজ্জামান ও বহদ্দারহাট উড়ালসড়কে রাতভর আটকে থাকে কয়েকশ গাড়ি।
পানির কারণে চার দিন ধরে রান্নাবান্না বন্ধ আছে কাপাসগোলার নিচ তলার অনেক বাসিন্দার ঘরে। সেখানকার বাসিন্দা সোহানা মোনাজ্জিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেই যে শুক্রবারে বাসায় পানি ঢুকেছে, আর যেন নামছেই না। দিনে বালতি ভরে পানি বাইরে ফেলি। কিন্তু পানি পরিষ্কার করতে না করতেই আবার ঢুকছে। রান্নাবান্না বন্ধ। খাটের ওপর বসে রাত কাটাচ্ছি সবাই। কি যে অবর্ণনীয় কষ্টে আছি বলে বোঝানো যাবে না।’
বাকলিয়ার বড় মসজিদ এলাকায় এমনিতেই একটু বৃষ্টি হলেই পানি ওঠে। এখন ভারী বর্ষণের কারণে সেখানে কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর সমান পানি। এখানকার ভবনগুলোর প্রায় সবগুলোর নিচু তলায় এখন পানি জমে আছে।
এখানকার বাসিন্দা আকতারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখন যে পানি নামবে। কখন যে সবকিছু স্বাভাবিক হবে। বন্যা না হওয়ার পরও এত পানি, বন্যা হলে তো মনে হয় আমাদের ভাসিয়ে নিত।’
নগরীর উঁচু জায়গা হিসেবে পরিচিত খুলশীর অনেক এলাকায় পানি ওঠায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। নাসিরাদ প্রপার্টিজ লিমিটেড এলাকার বাসিন্দা নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীতে খুলশিতে জলাবদ্ধতা দেখিনি। এবারের বৃষ্টিতে খুলশিতেও পানি জমে গেল।’
জলাবদ্ধতার কারণে আজ সোমবার সকালে স্কুল-অফিসগামীরা বিপাকে পড়েন। অনেকেই ফেসবুকে জানতে চান-কীভাবে যাওয়া যাবে, কোন পথে গেলে ভালো হবে।
শুলকবহর এলাকা থেকে সীতাকুণ্ডের কর্মস্থলে যেতে বিপাকে পড়েন এস এম জিয়া চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার নিচ তলায় প্রায় কোমর সমান পানি। লুঙ্গি পরে সেই পানি পাড়ি দিয়ে উঁচু জায়গায় এসে প্যান্ট পরি। কিন্তু বহদ্দারহাট থেকে জিইসি পর্যন্ত সড়কে হাঁটু পানি থাকায় প্যান্টও ভিজে যায়।’
রোববার সন্ধ্যা থেকে চান্দগাঁও থানার নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে আছে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষ থেকে হাজতখানা—সব কক্ষেই ঢুকে গেছে পানি। এ কারণে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কর্মরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য।
ঠিক সময়ে নালা-খাল পরিষ্কার না করায় জলাবদ্ধতা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেকেই। ভাটার সময় পানি দ্রুত নালা-খাল হয়ে কর্ণফুলী-বঙ্গোপসাগরে চলে গেলে এমন দুর্যোগে পড়তে হতো না বলে মনে করেন তাঁরা।
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি।
গত শুক্রবার থেকে চট্টগ্রামে শুরু হয় ভারী বর্ষণ। সেদিন রাত থেকেই শহরের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। পরদিন শনিবার মূল সড়ক থেকে নেমে গেলেও অলিগলি আর বাসাবাড়িতে ছিল পানি। তবে রোববারে টানা বর্ষণে আবারও পানিতে ডুবে যায় পথঘাট-ঘরবাড়ি।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নগরীর দু নম্বর গেট, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, চকবাজার, কাপাসগোলা, চন্দনপুরা, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ঘরবাড়িতে পানি ওঠা শুরু হয়। পানিতে নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে গেছে আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে।
চান্দগাঁও থানার ভেতরেও রাতভর ছিল হাঁটুপানি। আর গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই তো ডুবে আছে বহদ্দারহাটে অবস্থিত সিটি মেয়র এম রেজাউল করিমের বাড়ির নিচ তলা।
পানির কারণে রোববার রাতে জিইসি থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়কে গাড়ি চলাচল অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে বিকল হয়ে পড়ে ছিল অনেক গাড়ি। এর ফলে আখতারুজ্জামান ও বহদ্দারহাট উড়ালসড়কে রাতভর আটকে থাকে কয়েকশ গাড়ি।
পানির কারণে চার দিন ধরে রান্নাবান্না বন্ধ আছে কাপাসগোলার নিচ তলার অনেক বাসিন্দার ঘরে। সেখানকার বাসিন্দা সোহানা মোনাজ্জিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেই যে শুক্রবারে বাসায় পানি ঢুকেছে, আর যেন নামছেই না। দিনে বালতি ভরে পানি বাইরে ফেলি। কিন্তু পানি পরিষ্কার করতে না করতেই আবার ঢুকছে। রান্নাবান্না বন্ধ। খাটের ওপর বসে রাত কাটাচ্ছি সবাই। কি যে অবর্ণনীয় কষ্টে আছি বলে বোঝানো যাবে না।’
বাকলিয়ার বড় মসজিদ এলাকায় এমনিতেই একটু বৃষ্টি হলেই পানি ওঠে। এখন ভারী বর্ষণের কারণে সেখানে কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর সমান পানি। এখানকার ভবনগুলোর প্রায় সবগুলোর নিচু তলায় এখন পানি জমে আছে।
এখানকার বাসিন্দা আকতারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখন যে পানি নামবে। কখন যে সবকিছু স্বাভাবিক হবে। বন্যা না হওয়ার পরও এত পানি, বন্যা হলে তো মনে হয় আমাদের ভাসিয়ে নিত।’
নগরীর উঁচু জায়গা হিসেবে পরিচিত খুলশীর অনেক এলাকায় পানি ওঠায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। নাসিরাদ প্রপার্টিজ লিমিটেড এলাকার বাসিন্দা নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীতে খুলশিতে জলাবদ্ধতা দেখিনি। এবারের বৃষ্টিতে খুলশিতেও পানি জমে গেল।’
জলাবদ্ধতার কারণে আজ সোমবার সকালে স্কুল-অফিসগামীরা বিপাকে পড়েন। অনেকেই ফেসবুকে জানতে চান-কীভাবে যাওয়া যাবে, কোন পথে গেলে ভালো হবে।
শুলকবহর এলাকা থেকে সীতাকুণ্ডের কর্মস্থলে যেতে বিপাকে পড়েন এস এম জিয়া চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার নিচ তলায় প্রায় কোমর সমান পানি। লুঙ্গি পরে সেই পানি পাড়ি দিয়ে উঁচু জায়গায় এসে প্যান্ট পরি। কিন্তু বহদ্দারহাট থেকে জিইসি পর্যন্ত সড়কে হাঁটু পানি থাকায় প্যান্টও ভিজে যায়।’
রোববার সন্ধ্যা থেকে চান্দগাঁও থানার নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে আছে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষ থেকে হাজতখানা—সব কক্ষেই ঢুকে গেছে পানি। এ কারণে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কর্মরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য।
ঠিক সময়ে নালা-খাল পরিষ্কার না করায় জলাবদ্ধতা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেকেই। ভাটার সময় পানি দ্রুত নালা-খাল হয়ে কর্ণফুলী-বঙ্গোপসাগরে চলে গেলে এমন দুর্যোগে পড়তে হতো না বলে মনে করেন তাঁরা।

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি।
গত শুক্রবার থেকে চট্টগ্রামে শুরু হয় ভারী বর্ষণ। সেদিন রাত থেকেই শহরের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে যায়। পরদিন শনিবার মূল সড়ক থেকে নেমে গেলেও অলিগলি আর বাসাবাড়িতে ছিল পানি। তবে রোববারে টানা বর্ষণে আবারও পানিতে ডুবে যায় পথঘাট-ঘরবাড়ি।
রোববার সন্ধ্যা থেকেই নগরীর দু নম্বর গেট, মুরাদপুর, শুলকবহর, বহদ্দারহাট, আগ্রাবাদ, চকবাজার, কাপাসগোলা, চন্দনপুরা, চান্দগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকার সড়ক ও ঘরবাড়িতে পানি ওঠা শুরু হয়। পানিতে নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে গেছে আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালে।
চান্দগাঁও থানার ভেতরেও রাতভর ছিল হাঁটুপানি। আর গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকেই তো ডুবে আছে বহদ্দারহাটে অবস্থিত সিটি মেয়র এম রেজাউল করিমের বাড়ির নিচ তলা।
পানির কারণে রোববার রাতে জিইসি থেকে বহদ্দারহাট পর্যন্ত সড়কে গাড়ি চলাচল অনেকটাই বন্ধ হয়ে যায়। সড়কে বিকল হয়ে পড়ে ছিল অনেক গাড়ি। এর ফলে আখতারুজ্জামান ও বহদ্দারহাট উড়ালসড়কে রাতভর আটকে থাকে কয়েকশ গাড়ি।
পানির কারণে চার দিন ধরে রান্নাবান্না বন্ধ আছে কাপাসগোলার নিচ তলার অনেক বাসিন্দার ঘরে। সেখানকার বাসিন্দা সোহানা মোনাজ্জিল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সেই যে শুক্রবারে বাসায় পানি ঢুকেছে, আর যেন নামছেই না। দিনে বালতি ভরে পানি বাইরে ফেলি। কিন্তু পানি পরিষ্কার করতে না করতেই আবার ঢুকছে। রান্নাবান্না বন্ধ। খাটের ওপর বসে রাত কাটাচ্ছি সবাই। কি যে অবর্ণনীয় কষ্টে আছি বলে বোঝানো যাবে না।’
বাকলিয়ার বড় মসজিদ এলাকায় এমনিতেই একটু বৃষ্টি হলেই পানি ওঠে। এখন ভারী বর্ষণের কারণে সেখানে কোথাও হাঁটু পানি, কোথাও কোমর সমান পানি। এখানকার ভবনগুলোর প্রায় সবগুলোর নিচু তলায় এখন পানি জমে আছে।
এখানকার বাসিন্দা আকতারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কখন যে পানি নামবে। কখন যে সবকিছু স্বাভাবিক হবে। বন্যা না হওয়ার পরও এত পানি, বন্যা হলে তো মনে হয় আমাদের ভাসিয়ে নিত।’
নগরীর উঁচু জায়গা হিসেবে পরিচিত খুলশীর অনেক এলাকায় পানি ওঠায় বিস্মিত হয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। নাসিরাদ প্রপার্টিজ লিমিটেড এলাকার বাসিন্দা নুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অতীতে খুলশিতে জলাবদ্ধতা দেখিনি। এবারের বৃষ্টিতে খুলশিতেও পানি জমে গেল।’
জলাবদ্ধতার কারণে আজ সোমবার সকালে স্কুল-অফিসগামীরা বিপাকে পড়েন। অনেকেই ফেসবুকে জানতে চান-কীভাবে যাওয়া যাবে, কোন পথে গেলে ভালো হবে।
শুলকবহর এলাকা থেকে সীতাকুণ্ডের কর্মস্থলে যেতে বিপাকে পড়েন এস এম জিয়া চৌধুরী। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাসার নিচ তলায় প্রায় কোমর সমান পানি। লুঙ্গি পরে সেই পানি পাড়ি দিয়ে উঁচু জায়গায় এসে প্যান্ট পরি। কিন্তু বহদ্দারহাট থেকে জিইসি পর্যন্ত সড়কে হাঁটু পানি থাকায় প্যান্টও ভিজে যায়।’
রোববার সন্ধ্যা থেকে চান্দগাঁও থানার নিচ তলায় হাঁটু পানি জমে আছে। ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষ থেকে হাজতখানা—সব কক্ষেই ঢুকে গেছে পানি। এ কারণে থানার স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সেখানে কর্মরত কয়েকজন পুলিশ সদস্য।
ঠিক সময়ে নালা-খাল পরিষ্কার না করায় জলাবদ্ধতা মারাত্মক আকার ধারণ করেছে বলে অভিযোগ করেছেন অনেকেই। ভাটার সময় পানি দ্রুত নালা-খাল হয়ে কর্ণফুলী-বঙ্গোপসাগরে চলে গেলে এমন দুর্যোগে পড়তে হতো না বলে মনে করেন তাঁরা।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
২৮ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে
১ ঘণ্টা আগেকাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার চন্দ্রঘোনায় অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিল (কেপিএম) চার দিন পর উৎপাদনে ফিরেছে। ওয়াগ্গা পানির পাম্প হাউসের কারিগরি ত্রুটির কারণে চার দিন উৎপাদন সাময়িক বন্ধ থাকে। আজ শনিবার সকালে পুনরায় কাগজ উৎপাদনে শুরু হয়।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) শহীদ উল্লাহ জানান, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
শহীদ উল্লাহ বলেন, ‘কারখানার কর্ণফুলী নদীসংলগ্ন ওয়াগ্গা পানি উত্তোলন পাম্প হাউসের কারিগরি সমস্যার কারণে চার দিন ধরে উৎপাদন সাময়িক বন্ধ ছিল।’
শহীদ উল্লাহ আরও বলেন, ‘কেপিএমের কাগজ উৎপাদনে প্রচুর পানির প্রয়োজন হয়। এর পুরোটাই কর্ণফুলী নদী থেকে তোলা হয়। শুষ্ক মৌসুম শুরু হওয়ায় ভাটার সময় নদীর পানির স্তর অনেক নিচে নেমে যায়। এতে পর্যাপ্ত পানি উত্তোলন বাধাপ্রাপ্ত হয়। বর্তমানে পানি প্রবেশপথ ম্যানুয়ালি খননের মাধ্যমে এবং বালু উত্তোলন পাইপলাইন ব্যবহার করে আরও গভীর করে উৎপাদন সচল করা হয়েছে।’

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি...
২০ জুন ২০২২
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
২৮ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে
১ ঘণ্টা আগেমৌলভীবাজার, প্রতিনিধি

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ, জুড়ী, বড়লেখা, কুলাউড়া ও শ্রীমঙ্গল উপজেলার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকায় বিজিবির টহল জোরদার করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচটি উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় একাধিক বিশেষ চেকপোস্ট স্থাপন করা হয়েছে এবং তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে গোয়েন্দা তৎপরতা জোরদার করা হয়েছে এবং সীমান্ত এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাধারণ জনগণের মাঝে হাদিকে গুলির ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত সন্দেহভাজনদের ছবি প্রদর্শনের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে, যাতে দুষ্কৃতকারীকে আটক এবং যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বিয়ানীবাজার ব্যাটালিয়ন (৫২ বিজিবি) পরিচালক (অধিনায়ক) লে. কর্নেল মোহাম্মদ আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি...
২০ জুন ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৪ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত দুই পথচারী হলেন রুবেল ও নাজিম উদ্দীন। তাঁদেরকে উদ্ধার করে গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক।
এ বিষয়ে গোমস্তাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারিক বলেন, ‘এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ পেয়েছি। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি...
২০ জুন ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
২৮ মিনিট আগে
ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে
১ ঘণ্টা আগেকেরানীগঞ্জ (ঢাকা) সংবাদদাতা

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। ভবনটি আবাসিক ও বাণিজ্যিক হওয়ায় এলাকায় ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিটসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বেজমেন্টে দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়েছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কিছু জায়গায় এখনো আগুন দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা একযোগে কাজ করছেন। দিন গড়িয়ে গেলেও আগুন আশপাশের দোকান ও গুদামে ছড়িয়ে পড়ায় ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ছে।
দোকানমালিকেরা জানান, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা নিরাপত্তার কারণে ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় অনেক মালামাল বের করা সম্ভব হয়নি। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান ও ফ্ল্যাট রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে শতকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
একটি দোকানের মালিক কুমিল্লার রুবেল বলেন, ‘মুহূর্তেই আমার ১৭ বছরের অর্জন সব শেষ।’ রায়হান নামে একজন বলেন, ‘আমার দুই কোটি টাকার দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।’ আর জুরাইনের সালাম বলেন, ‘আমার বাবার জমি বিক্রির কোটি টাকায় কেনা শীতের কাপড় পুড়ে গেছে।’
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত শেষে নির্ধারণ করা হবে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১২তলা ভবনটির আটতলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজি নূর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, প্রায় সাড়ে ১১ ঘণ্টা সময় পর আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে ভবনের ভেতরে ধোঁয়া থাকায় উদ্ধার ও পর্যবেক্ষণ কাজ চালিয়ে যেতে বেগ পেতে হচ্ছে। বেজমেন্টে দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় ধোঁয়ার মাত্রা বেশি ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া ও কিছু স্থানে আগুন দেখা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে, সে জন্য ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা সম্ভব নয়।

ঢাকার কেরানীগঞ্জের আগানগর এলাকায় জাবালে নূর টাওয়ারে লাগা আগুন সাড়ে ১১ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এখনো ভবনের ভেতরে ধোঁয়া রয়েছে।
শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর আনুমানিক ৫টার দিকে মার্কেটের নিচতলায় থাকা কাপড়ের ঝুট গোডাউন থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। মুহূর্তেই আগুন পুরো মার্কেটে ছড়িয়ে পড়ে। ভবনটি আবাসিক ও বাণিজ্যিক হওয়ায় এলাকায় ব্যাপক আতঙ্কের সৃষ্টি হয়।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিটসহ মোট ২০টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। বেজমেন্টে দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় আগুন নেভাতে বেগ পেতে হয়েছে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া রয়েছে এবং কিছু জায়গায় এখনো আগুন দেখা যাচ্ছে। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে সেনাবাহিনী, পুলিশ, র্যাব, বিজিবিসহ বিভিন্ন সংস্থার সদস্যরা একযোগে কাজ করছেন। দিন গড়িয়ে গেলেও আগুন আশপাশের দোকান ও গুদামে ছড়িয়ে পড়ায় ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ছে।
দোকানমালিকেরা জানান, ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা নিরাপত্তার কারণে ভেতরে প্রবেশ করতে না দেওয়ায় অনেক মালামাল বের করা সম্ভব হয়নি। ভবনটিতে প্রায় পাঁচ শতাধিক দোকান ও ফ্ল্যাট রয়েছে। তাঁদের দাবি, আগুনে শতকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
একটি দোকানের মালিক কুমিল্লার রুবেল বলেন, ‘মুহূর্তেই আমার ১৭ বছরের অর্জন সব শেষ।’ রায়হান নামে একজন বলেন, ‘আমার দুই কোটি টাকার দোকান আগুনে পুড়ে গেছে।’ আর জুরাইনের সালাম বলেন, ‘আমার বাবার জমি বিক্রির কোটি টাকায় কেনা শীতের কাপড় পুড়ে গেছে।’
ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, অগ্নিকাণ্ডের সময় ভবনের ভেতরে আটকা পড়া ৪২ জনকে নিরাপদে উদ্ধার করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। আগুনে ক্ষতির পরিমাণ তদন্ত শেষে নির্ধারণ করা হবে।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওমর ফারুক জানান, ১২তলা ভবনটির আটতলা পর্যন্ত আবাসিক হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ভবনটির মালিক হাজি নূর আলম। ভবন নির্মাণ ও ব্যবহারে নিয়ম মানা হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক অপারেশন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, প্রায় সাড়ে ১১ ঘণ্টা সময় পর আগুন অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে ভবনের ভেতরে ধোঁয়া থাকায় উদ্ধার ও পর্যবেক্ষণ কাজ চালিয়ে যেতে বেগ পেতে হচ্ছে। বেজমেন্টে দোকান ও ঝুট গোডাউন থাকায় ধোঁয়ার মাত্রা বেশি ছিল। দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায় এখনো ধোঁয়া ও কিছু স্থানে আগুন দেখা যাচ্ছে। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। আগুন যাতে পাশের ভবনে ছড়িয়ে না পড়ে, সে জন্য ফায়ার সার্ভিসের ইউনিটগুলো সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ক্ষতির পরিমাণ এখনই বলা সম্ভব নয়।

টানা ভারী বর্ষণে চট্টগ্রামের প্রায় সবখানেই এখন থইথই করছে পানি। সড়ক থেকে বাড়িঘর, হাসপাতাল থেকে থানা সবখানেই ঢুকেছে পানি। নগরবাসী বলছেন, এমন টানা জলাবদ্ধতা কমই দেখেছেন তাঁরা। বলতে গেলে পাহাড়ি এলাকা ছাড়া সবখানেই এখন পানি আর পানি...
২০ জুন ২০২২
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যালট ছাপানোর জন্য বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিসের (বিএসও) মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কেপিএম থেকে ৯১৫ টন বাদামি, গোলাপি ও সবুজ রঙের কাগজের চাহিদা দিয়েছে। এর মধ্যে কেপিএম থেকে ৫৩৭ টন কাগজ সরবরাহ করা হয়েছে। অবশিষ্ট ৩৭৮ টন কাগজ পর্যায়ক্রমে সরবরাহ করবে প্রতিষ্ঠানটি।
২৪ মিনিট আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় জড়িতরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে পালাতে না পারে, সে জন্য মৌলভীবাজারে সীমান্ত এলাকায় বিশেষ চেকপোস্ট ও তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছে বিজিবি।
২৮ মিনিট আগে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলায় সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতের হামলায় ছুরিকাহত হয়েছেন দুই পথচারী। এ ছাড়া তাঁদের কাছে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায় ডাকাত দল। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে রহনপুর-আড্ডা সড়কের নজরপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে