চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১২টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলার উজিরপুর ইউনিয়নের জগমোহনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের চৌদ্দগ্রামের ইনচার্জ মো. ফয়েজ আহমেদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় ওই গ্রামের আবদুল আজিজের ঘরে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পার্শ্ববর্তী ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় এলাকাবাসী এগিয়ে এসে কাঁকড়ি নদী থেকে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘক্ষণ চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে ১২টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত আবদুল আজিজ বলেন, হঠাৎ করে আমার ঘরে আগুন লাগে। আমার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। কিন্তু আগুন দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ায় আমার ঘরসহ ১২টি ঘর পুড়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত হান্নান মিয়া বলেন, আমার ঘর থেকে কোনো কিছুই বের করতে পারি নাই। আমরা গরিব মানুষ, দিনমজুরি দিয়ে সংসার চালাতে হয়। আগুনে আমার সর্বস্ব পুড়ে গেছে। এখন আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের খোলা আকাশের নিচে বসবাস করতে হবে।
অপর ক্ষতিগ্রস্ত আবুল হাশেম বলেন, ফায়ার সার্ভিস আরও তাড়াতাড়ি আসলে হয়তো ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা কম হতো। আমাদের এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করতে হবে।
ফায়ার সার্ভিসের চৌদ্দগ্রামের ইনচার্জ মো. ফয়েজ আহমেদ বলেন, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
উজিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান নায়িমুর রহমান মজুমদার মাসুম বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আগুনে ১২টি ঘর পুড়ে গেছে। এখানে যারা বসবাস করেন তাঁরা সবাই হতদরিদ্র। সরকারিভাবে তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, আগুনের ১২টি ঘর পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১২টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টায় উপজেলার উজিরপুর ইউনিয়নের জগমোহনপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন ফায়ার সার্ভিসের চৌদ্দগ্রামের ইনচার্জ মো. ফয়েজ আহমেদ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আজ দুপুর সাড়ে ১২টায় ওই গ্রামের আবদুল আজিজের ঘরে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তের মধ্যে আগুনের লেলিহান শিখা পার্শ্ববর্তী ঘরগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় এলাকাবাসী এগিয়ে এসে কাঁকড়ি নদী থেকে পানি দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। পরে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে দীর্ঘক্ষণ চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। কিন্তু ততক্ষণে ১২টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত আবদুল আজিজ বলেন, হঠাৎ করে আমার ঘরে আগুন লাগে। আমার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসে। কিন্তু আগুন দ্রুতগতিতে ছড়িয়ে পড়ায় আমার ঘরসহ ১২টি ঘর পুড়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত হান্নান মিয়া বলেন, আমার ঘর থেকে কোনো কিছুই বের করতে পারি নাই। আমরা গরিব মানুষ, দিনমজুরি দিয়ে সংসার চালাতে হয়। আগুনে আমার সর্বস্ব পুড়ে গেছে। এখন আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের খোলা আকাশের নিচে বসবাস করতে হবে।
অপর ক্ষতিগ্রস্ত আবুল হাশেম বলেন, ফায়ার সার্ভিস আরও তাড়াতাড়ি আসলে হয়তো ক্ষয়ক্ষতি কিছুটা কম হতো। আমাদের এখন খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করতে হবে।
ফায়ার সার্ভিসের চৌদ্দগ্রামের ইনচার্জ মো. ফয়েজ আহমেদ বলেন, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুন মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ২টি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
উজিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান নায়িমুর রহমান মজুমদার মাসুম বলেন, খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। আগুনে ১২টি ঘর পুড়ে গেছে। এখানে যারা বসবাস করেন তাঁরা সবাই হতদরিদ্র। সরকারিভাবে তাঁদের সহযোগিতা করা হবে।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শুভ রঞ্জন চাকমা বলেন, আগুনের ১২টি ঘর পুড়ে গেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
নাজিমসহ কয়েকজন কিশোর স্যালু ইঞ্জিনচালিত নৌকা ভাড়া করে পিকনিকে যাচ্ছিল। সকাল পৌনে আটটার দিকে তারা হাটুভাঙা ব্রিজের পূর্ব পাশ থেকে বাসাইল উপজেলার বাসুলিয়ার উদ্দেশে রওনা দেয়। এ সময় নৌকার ছাদে সাউন্ডবক্সে গান বাজিয়ে তারা নাচতে থাকে।
১৪ মিনিট আগেহাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ইউনিয়নের দইখাওয়া সীমান্তের ৯০৫/১-এস পিলার এলাকা দিয়ে বিএসএফ তাদের বাংলাদেশে ঢুকিয়ে দেয়। পরে বিজিবি তাদের আটক করে হাতীবান্ধা থানায় সোপর্দ করে। জানা গেছে, তারা ৮-১০ বছর আগে অবৈধভাবে ভারতে গিয়েছিলেন এবং মুম্বাইয়ে কাজ করছিলেন। সম্প্রতি বিএসএফ তাদের ধরে এনে জোরপূর্বক সীমান্ত..
২৭ মিনিট আগেবাগমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুল ইসলাম জানান, আবদুল মমিন প্রায়ই রাতে বাড়ি থেকে বের হয়ে ঘোরাফেরা করতেন। শুক্রবার রাতেও খাবার খেয়ে বের হওয়ার পর আর ফেরেননি। শনিবার সকালে গ্রামের ইউসুফ আলীর পোলট্রি খামারের পাশে খোলা বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে থাকা অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পান স্থানীয়রা।
৩২ মিনিট আগেনিহত মনিরুজ্জামানের বোন ফাতেমা জানান, সন্তানসম্ভবা ভাতিজিকে দেখতে শুক্রবার তিনি ভাইয়ের বাড়িতে যান। রাতে ভাই ও ভাবি ঘরের মেঝেতে এবং তিনি খাটে ঘুমান। সকালে ঘুম ভাঙার পর তাদের ঘরে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে বাড়ির পেছনে গাছে ভাইয়ের ঝুলন্ত মরদেহ এবং কিছুক্ষণ পর মাঠে ভাবির মরদেহ পাওয়া যায়।
৩৩ মিনিট আগে