হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’
কাপ্তাই হ্রদের বুক ছুঁয়ে বয়ে গেছে সড়ক, দুপাশে সারি সারি রেইনট্রি ও জারুল গাছ। গাছের নিচে ছায়াময় ওয়াকওয়ে, দুপাশে বাহারি লতা-গুল্ম ও পাতাবাহার গাছ। মাঝখানে দাঁড়ালেই গায়ে লাগবে অবিরাম বাতাস—কখনো মৃদু, কখনো জোরে। আর চোখ ফেরালেই দেখা মেলে হ্রদের নীলাভ স্বচ্ছ জলের বিস্তার।
এই সুন্দর পরিবেশ উপভোগ করতে যেতে হবে রাঙামাটি শহরের ফিসারি বাঁধসংলগ্ন রোডস লেক ভিউ গার্ডেনে। এটি নির্মাণ করেছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ। একসময় ঝুঁকিপূর্ণ এই সড়কটি এখন রূপ নিয়েছে এক মনোরম পর্যটন স্পটে।
রাঙামাটি শহরের বনরূপা থেকে রিজার্ভ বাজার ও তবলছড়ির সঙ্গে সড়ক যোগাযোগ স্থাপন করতে ১৯৬৪ সালে নির্মাণ করা হয় ফিসারি সড়ক সংযোগ বাঁধ। ২০১৭ সালে পাহাড়ধস ও অতিবৃষ্টিতে বাঁধটির বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপর বাঁধের ওপর দিয়ে চলাচলকারী সড়কও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।
সড়কটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য রক্ষায় ২০১৯ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ ২৮৬ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প গ্রহণ করে। এর আওতায় ৬৬৩ মিটার দৈর্ঘ্যের বাঁধের এক পাশে রিটেইনিং ওয়াল নির্মাণ এবং মাটি ভরাট করে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়। একইসঙ্গে ৯০ লাখ টাকা ব্যয়ে গড়ে তোলা হয় রোডস লেক ভিউ গার্ডেন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গার্ডেনের কাজ প্রায় শেষের পথে। চারপাশে সবুজ ঘাস, রঙিন ফুল ও ছায়াময় বৃক্ষরাজির মধ্যে তৈরি হয়েছে বিনোদন স্পট। দর্শনার্থীরা বিনা টিকিটেই প্রবেশ করে উপভোগ করছেন এই নান্দনিক পরিবেশ। স্থানীয়রা অবসরে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন এখানে।
সওজ বলছে, প্রকল্পটি শুধু সড়কের টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করেনি, একইসঙ্গে রাঙামাটির পর্যটন শিল্পেও যুক্ত করেছে নতুন মাত্রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের চট্টগ্রাম জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকল্পটি পরিবেশবান্ধব এবং ব্যতিক্রমী হওয়ায় আমরা গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছি।’
রাঙামাটি সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সবুজ চাকমা বলেন, ‘গার্ডেনের সব কাজ আগামী এক মাসের মধ্যেই শেষ হবে।’
নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার শহীদ জয়নাল আবেদীন সরকারি মডেল উচ্চবিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৫তম ব্যাচের ছাত্র জোবায়েদ হোসেনের হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
২০ মিনিট আগেরাজধানীর রায়েরবাগ এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে রাসেল মিয়া (৩১) নামে এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। তিনি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত।
২৬ মিনিট আগেবগুড়ার শেরপুরে এক চিকিৎসকের চেম্বারে প্রবেশ করে মারধর ও নগদ অর্থ লুটের অভিযোগ উঠেছে অপর এক চিকিৎসকসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার (১৯ অক্টোবর) বেলা ১টার দিকে পৌরসভার ধুনট মোড় এলাকায় ন্যাশনাল ক্লিনিক অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আগুনে পুড়ে যাওয়া আমদানি কার্গো ভিলেজটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। ভেতরে এখনো কাজ করছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) সকাল থেকে বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট সংলগ্ন ওই ভবনটির সামনে এমন দৃশ্য দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে