সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মো. হাফেজ মোতাসিম বিল্লাহ (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে অপহরণ করা হয়েছে। অপহরণের পাঁচ দিন পর তার পরিবারের কাছে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সীতাকুণ্ডের ছোট কুমিরা এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। তবে আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত অপহৃত ওই মাদ্রাসা ছাত্রকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।
অপহৃত মোতাসিমের বাড়ি উপজেলার ছোট কুমিরা এলাকায়। তাঁর বাবা মাওলানা নুর উদ্দিন লতিফা সিদ্দিকী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক। মোতাসিম ছোট কুমিরা ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।
মোতাসিমের বাবা নুর উদ্দিন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে নামাজ পড়তে বাসা থেকে বাইরে যায় মোতাসিম। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও সে আর বাড়ি ফেরেনি। এই ঘটনার পর আত্মীয়-স্বজনের বাড়িসহ তাঁরা সম্ভাব্য সব স্থানে মোতাসিমের খোঁজ করেন। তবে সন্ধান না পেয়ে পরদিন শুক্রবার রাতে সীতাকুণ্ড থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
নুর উদ্দিন আরও বলেন, মোতাসিন নিখোঁজ হয়েছে ভেবে জিডি করলেও গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে অচেনা একটি নম্বর থেকে কল পান তাঁরা। কল ধরলে অপর প্রান্ত থেকে একটি অপরিচিত কণ্ঠ শুনতে পান। তারা মোতাসিনকে অপহরণ করেছেন বলে জানিয়ে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। মুক্তিপণের টাকা দিলে তার ছেলেকে অক্ষত অবস্থায় ফিরিয়ে দেবেন বলেও জানান।
নুর উদ্দিন আরও জানান, একই নম্বর থেকে বারবার অপহরণকারীর ফোন করার বিষয়টি তার কাছে রহস্যজনক মনে হয়েছে। তিনি তা পুলিশকে জানিয়েছেন।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মজিবুর রহমান বলেন, প্রথমে পরিবারের পক্ষ থেকে শিশুটি নিখোঁজ হয়েছে জানিয়ে জিডি করেছিল। কিন্তু গতকাল তারা জানিয়েছে অপহরণকারী শিশুটিকে অপহরণ করেছে জানিয়ে দুই লাখ মুক্তিপণ দাবি করছে। অপহরণকারীর ওই মুঠোফোনের সূত্র ধরে শিশুটিকে উদ্ধারে প্রযুক্তির সহায়তায় কাজ চালানো হচ্ছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে মো. হাফেজ মোতাসিম বিল্লাহ (১৫) নামে এক মাদ্রাসাছাত্রকে অপহরণ করা হয়েছে। অপহরণের পাঁচ দিন পর তার পরিবারের কাছে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সীতাকুণ্ডের ছোট কুমিরা এলাকা থেকে তাকে অপহরণ করা হয়। তবে আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত অপহৃত ওই মাদ্রাসা ছাত্রকে উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।
অপহৃত মোতাসিমের বাড়ি উপজেলার ছোট কুমিরা এলাকায়। তাঁর বাবা মাওলানা নুর উদ্দিন লতিফা সিদ্দিকী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক। মোতাসিম ছোট কুমিরা ইসলামিয়া আলিম মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্র।
মোতাসিমের বাবা নুর উদ্দিন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে নামাজ পড়তে বাসা থেকে বাইরে যায় মোতাসিম। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হলেও সে আর বাড়ি ফেরেনি। এই ঘটনার পর আত্মীয়-স্বজনের বাড়িসহ তাঁরা সম্ভাব্য সব স্থানে মোতাসিমের খোঁজ করেন। তবে সন্ধান না পেয়ে পরদিন শুক্রবার রাতে সীতাকুণ্ড থানায় গিয়ে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
নুর উদ্দিন আরও বলেন, মোতাসিন নিখোঁজ হয়েছে ভেবে জিডি করলেও গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে অচেনা একটি নম্বর থেকে কল পান তাঁরা। কল ধরলে অপর প্রান্ত থেকে একটি অপরিচিত কণ্ঠ শুনতে পান। তারা মোতাসিনকে অপহরণ করেছেন বলে জানিয়ে ২ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। মুক্তিপণের টাকা দিলে তার ছেলেকে অক্ষত অবস্থায় ফিরিয়ে দেবেন বলেও জানান।
নুর উদ্দিন আরও জানান, একই নম্বর থেকে বারবার অপহরণকারীর ফোন করার বিষয়টি তার কাছে রহস্যজনক মনে হয়েছে। তিনি তা পুলিশকে জানিয়েছেন।
সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মজিবুর রহমান বলেন, প্রথমে পরিবারের পক্ষ থেকে শিশুটি নিখোঁজ হয়েছে জানিয়ে জিডি করেছিল। কিন্তু গতকাল তারা জানিয়েছে অপহরণকারী শিশুটিকে অপহরণ করেছে জানিয়ে দুই লাখ মুক্তিপণ দাবি করছে। অপহরণকারীর ওই মুঠোফোনের সূত্র ধরে শিশুটিকে উদ্ধারে প্রযুক্তির সহায়তায় কাজ চালানো হচ্ছে।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে