নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর–পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি।
অভিযানের নেতৃত্বদানকারী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল ও আজকে (শনিবার) বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে লাগানো বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে। তবে কারা এটি বসিয়েছে, সেটি আমরা জানি না।’
তবে নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় ওই আসনের নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ আবদুল লতিফের উদ্যোগে।
এ ছাড়া ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক এনাম মুনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যে ওরা (এম এ লতিফ ও তাঁর সমর্থক) নিজস্ব উদ্যোগে বিভিন্ন কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছিল। ১০-১৫টি কেন্দ্রে ক্যামেরা ছিল। আমরা প্রশাসনকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাই। এরপর প্রশাসন সেগুলো সরিয়ে নিয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে বর্তমান সংসদ সদস্য লতিফের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে তার মিডিয়া সেলের পরিচালক জাহেদুল ইসলাম দুর্লভ সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়টি অস্বীকার করলেও এই উদ্যোগকে ইতিবাচক বলে দাবি করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব সিসি ক্যামেরা আমরা বসাইনি। তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম এমপি সাহেব লাগিয়েছেন। তাহলে এটা তো স্বচ্ছ কাজের জন্য লাগানো। এটি খুলে ফেলতে হবে কেন? সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলে ভোট ডাকাতির আয়োজন করছে না তো?’
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে এম এ লতিফ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। লতিফ ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০০৮ সালে মনোনয়ন পাওয়ার আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁকে সক্রিয় থাকতে দেখা যায়নি। ২০১৩ সালে লতিফ নগর আওয়ামী লীগ কমিটির সদস্যপদ পান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের দুই সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু।
চট্টগ্রাম–১১ (বন্দর–পতেঙ্গা) আসনের বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বসানো সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করেছে জেলা প্রশাসন। গতকাল শুক্রবার ও আজ শনিবার বিভিন্ন কেন্দ্রের সামনে বসানো এসব সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়। তবে কতগুলো ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে, তা নির্দিষ্ট করে জানানো হয়নি।
অভিযানের নেতৃত্বদানকারী জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট রাকিব হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল ও আজকে (শনিবার) বেশ কিছু এলাকা থেকে ব্যক্তিপর্যায়ে লাগানো বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা অপসারণ করা হয়েছে। তবে কারা এটি বসিয়েছে, সেটি আমরা জানি না।’
তবে নাম না প্রকাশ করার শর্তে একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব সিসি ক্যামেরা লাগানো হয় ওই আসনের নৌকার প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য এম এ আবদুল লতিফের উদ্যোগে।
এ ছাড়া ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমনের প্রধান নির্বাচন সমন্বয়ক এনাম মুনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অসৎ উদ্দেশ্যে ওরা (এম এ লতিফ ও তাঁর সমর্থক) নিজস্ব উদ্যোগে বিভিন্ন কেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়েছিল। ১০-১৫টি কেন্দ্রে ক্যামেরা ছিল। আমরা প্রশাসনকে এ বিষয়ে লিখিতভাবে অভিযোগ জানাই। এরপর প্রশাসন সেগুলো সরিয়ে নিয়েছে।’
এ বিষয়ে জানতে বর্তমান সংসদ সদস্য লতিফের মোবাইল ফোনে কয়েকবার কল দিয়েও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
তবে তার মিডিয়া সেলের পরিচালক জাহেদুল ইসলাম দুর্লভ সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর বিষয়টি অস্বীকার করলেও এই উদ্যোগকে ইতিবাচক বলে দাবি করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এসব সিসি ক্যামেরা আমরা বসাইনি। তবে তর্কের খাতিরে ধরে নিলাম এমপি সাহেব লাগিয়েছেন। তাহলে এটা তো স্বচ্ছ কাজের জন্য লাগানো। এটি খুলে ফেলতে হবে কেন? সিসি ক্যামেরা খুলে ফেলে ভোট ডাকাতির আয়োজন করছে না তো?’
চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে এম এ লতিফ ছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩৯ নম্বর দক্ষিণ হালিশহর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। লতিফ ২০০৮ সাল থেকে এই আসনের সংসদ সদস্য। ২০০৮ সালে মনোনয়ন পাওয়ার আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে তাঁকে সক্রিয় থাকতে দেখা যায়নি। ২০১৩ সালে লতিফ নগর আওয়ামী লীগ কমিটির সদস্যপদ পান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের দুই সহসভাপতি খোরশেদ আলম সুজন ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু।
রাজশাহীতে এক ব্যক্তির ৬৮ বছর আগে কেনা জমি দখলচেষ্টার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আদালতে মামলা নিষ্পত্তি হওয়ার আগেই এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল ওই জমিতে ইট-বালু ফেলে সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ শুরু করেছেন। ভুক্তভোগী ব্যক্তিকে দেওয়া হচ্ছে হুমকিও।
২ ঘণ্টা আগে‘জালালাবাদ অন্ধ কল্যাণ সমিতি, সিলেট’র গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করে ক্ষমতার জোরে অ্যাডহক কমিটি গঠনের অভিযোগ উঠেছে জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদের বিরুদ্ধে। সদস্যরা বলছেন, সমিতির বাইরের লোকজন দিয়ে আট সদস্যের ‘মনগড়া’ এই কমিটির আহ্বায়ক ডিসি নিজেই।
২ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার আটপাড়ায় নিয়মবহির্ভূতভাবে সারের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ উঠেছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষকের নাম নুরুল আমিন তালুকদার। তিনি উপজেলার সীতারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
২ ঘণ্টা আগেনরসিংদী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১-এর মাধবদী রেস্টহাউসের কেয়ারটেকার হাবিবুর রহমান শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছেন। ভুয়া স্থায়ী ঠিকানা ও ভুয়া সনদে চাকরি নিয়ে দালালি আর অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটিপতি হওয়ার অভিযোগ উঠেছে তাঁর বিরুদ্ধে।
২ ঘণ্টা আগে