নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সাবেক সংসদ সদস্যদের (এমপি) আমদানি করা ২৪টি গাড়ি প্রথমবারের মতো নিলামে উঠলেও কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে ১০টির কোনো দরই জমা পড়েনি। এ কারণে গাড়িগুলো ফের নিলামে তোলার কথা ভাবছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম কাস্টমস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, আগ্রহীদের কাছ থেকে দরপত্র জমা নেওয়ার পর গত সোমবার এসব খোলা হয়। নিলামে তোলা এমপিদের ২৪টি গাড়ির মধ্যে দর পড়েছে ১৪টিতে। গাড়িভেদে সর্বোচ্চ ১ লাখ থেকে ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দর দিয়েছেন আগ্রহী ক্রেতারা। ১০টি গাড়িতে কোনো দরই জমা পড়েনি। সব মিলিয়ে মোট ৪৪টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মোট ১৩৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন দর দাখিল করে। অনলাইনে এই নিলামে গত রোববার বেলা ২টা পর্যন্ত দর প্রস্তাবের সময় ছিল।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন জানান, ‘দরপত্রগুলো আমরা যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করেছি। এমপিদের গাড়িগুলোর কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়া যায়নি।’ তিনি বলেন, সংসদ সদস্যদের গাড়িগুলো টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার মডেলের। প্রতিটির সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। নিয়মানুযায়ী প্রথম নিলামে এই দরের ৬০ শতাংশ বা তার বেশি যিনি সর্বোচ্চ দর দেবেন, তাঁর কাছে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। এ হিসাবে ন্যূনতম ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর পড়লে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। সাবেক সংসদ সদস্যদের কোনো গাড়িতেই এত দর পড়েনি। ফলে নিয়ম অনুযায়ী, কোনো দরদাতাই গাড়ি পাচ্ছেন না। এ কারণে আবারও নিলামে তুলতে হবে এসব গাড়ি।
তথ্যমতে, ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এ গাড়িগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করেছিলেন তৎকালীন সংসদ সদস্যরা। সরকারের পটপরিবর্তনের পর গত ৬ আগস্ট সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। শুল্কমুক্ত সুবিধাও বাতিল করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এরপর এ গাড়িগুলো আর সংগ্রহ করেননি সাবেক সংসদ সদস্যরা।
তাঁদের ২৪টিসহ এ দফার প্রথম নিলামে মোট ৪৪টি গাড়ি বিক্রির জন্য তোলে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, গাজীপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামানের ফেলে যাওয়া গাড়িতে যে দরপত্র জমা পড়েছে, তাতে মাত্র ১ লাখ দর দিয়ে এই গাড়ি কেনার আগ্রহ দেখিয়েছেন মহসীন মোহাম্মদ কবির নামের এক দরদাতা। এই গাড়ির দাম ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। খুলনা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন এবং নীলফামারী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. সাদ্দাম হোসেনের (পাভেল) গাড়িতে সবচেয়ে বেশি দর পড়েছে। দুই গাড়িতে ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা করে দর দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতা হয়েছেন এস এম আরিফ নামের একজন। কিন্তু তাতেও ৬০ শতাংশ দর হয়নি। রংপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আসাদুজ্জামানের গাড়িতে তিনজন দরদাতার মধ্যে ইজি সার্ভিসেস লিমিটেডের সর্বোচ্চ দর ছিল ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সাবেক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের গাড়ির সর্বোচ্চ ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা দর দিয়েছে ল্যাবএইড লিমিটেড। সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাদিকের গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ দর পাওয়া গেছে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই দর দিয়েছেন ফারাজ আবদুর রহিম নামের এক ব্যক্তি। সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের গাড়ির জন্য ৩০ লাখ ও তারানা হালিমের গাড়ি ৫ লাখ, নেত্রকোনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাজ্জাদুল হাসানের গাড়ি ৩০ লাখ, ময়মনসিংহ-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম আনিসুজ্জামানের টয়োটা গাড়ির নিলামে দর উঠেছে ৫ লাখ, যশোর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. তৌহিদুজ্জামানের গাড়ির ২০ লাখ, গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহ সারোয়ার কবীরের গাড়ি দেড় কোটি ও জান্নাত আরা হেনরীর টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজারের ৫ লাখ টাকা দর পড়েছে।
এদিকে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের গাড়ি নিলামে তোলা হলেও কেনার জন্য কেউ সাড়া দেননি। এ ছাড়া জামালপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল মোতালেবসহ ১০ জন সংসদ সদস্যের আমদানি করা গাড়িতে কোনো দর পড়েনি।
সংসদ সদস্যরা প্রতি পাঁচ বছরে একবার শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি করতে পারেন। এ ধরনের গাড়ির ওপর কর ৮১০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে এমপিদের তা দিতে হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদের শাসনামলে আইনপ্রণেতাদের খুশি করতে শুল্কমুক্ত গাড়ির সুবিধা চালু করা হয়। ১৯৮৮ সালের ২৪ মে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। সেই থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় বিলাসবহুল গাড়ির আমদানি চলেছে। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, এমপিদের কর-অব্যাহতির ফলে গত ১৫ বছরে সরকারের ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
সাবেক সংসদ সদস্যদের (এমপি) আমদানি করা ২৪টি গাড়ি প্রথমবারের মতো নিলামে উঠলেও কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাওয়া যায়নি। এর মধ্যে ১০টির কোনো দরই জমা পড়েনি। এ কারণে গাড়িগুলো ফের নিলামে তোলার কথা ভাবছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।
চট্টগ্রাম কাস্টমস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, আগ্রহীদের কাছ থেকে দরপত্র জমা নেওয়ার পর গত সোমবার এসব খোলা হয়। নিলামে তোলা এমপিদের ২৪টি গাড়ির মধ্যে দর পড়েছে ১৪টিতে। গাড়িভেদে সর্বোচ্চ ১ লাখ থেকে ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত দর দিয়েছেন আগ্রহী ক্রেতারা। ১০টি গাড়িতে কোনো দরই জমা পড়েনি। সব মিলিয়ে মোট ৪৪টি গাড়ির নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মোট ১৩৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন দর দাখিল করে। অনলাইনে এই নিলামে গত রোববার বেলা ২টা পর্যন্ত দর প্রস্তাবের সময় ছিল।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কাস্টমসের সহকারী কমিশনার মো. সাকিব হোসেন জানান, ‘দরপত্রগুলো আমরা যাচাই-বাছাই সম্পন্ন করেছি। এমপিদের গাড়িগুলোর কাঙ্ক্ষিত দাম পাওয়া যায়নি।’ তিনি বলেন, সংসদ সদস্যদের গাড়িগুলো টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার মডেলের। প্রতিটির সংরক্ষিত মূল্য নির্ধারণ করা হয় ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। নিয়মানুযায়ী প্রথম নিলামে এই দরের ৬০ শতাংশ বা তার বেশি যিনি সর্বোচ্চ দর দেবেন, তাঁর কাছে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। এ হিসাবে ন্যূনতম ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা দর পড়লে বিক্রি করার সুযোগ রয়েছে। সাবেক সংসদ সদস্যদের কোনো গাড়িতেই এত দর পড়েনি। ফলে নিয়ম অনুযায়ী, কোনো দরদাতাই গাড়ি পাচ্ছেন না। এ কারণে আবারও নিলামে তুলতে হবে এসব গাড়ি।
তথ্যমতে, ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর এ গাড়িগুলো শুল্কমুক্ত সুবিধায় আমদানি করেছিলেন তৎকালীন সংসদ সদস্যরা। সরকারের পটপরিবর্তনের পর গত ৬ আগস্ট সংসদ ভেঙে দেওয়া হয়। শুল্কমুক্ত সুবিধাও বাতিল করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এরপর এ গাড়িগুলো আর সংগ্রহ করেননি সাবেক সংসদ সদস্যরা।
তাঁদের ২৪টিসহ এ দফার প্রথম নিলামে মোট ৪৪টি গাড়ি বিক্রির জন্য তোলে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
কাস্টমস কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, গাজীপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আখতারউজ্জামানের ফেলে যাওয়া গাড়িতে যে দরপত্র জমা পড়েছে, তাতে মাত্র ১ লাখ দর দিয়ে এই গাড়ি কেনার আগ্রহ দেখিয়েছেন মহসীন মোহাম্মদ কবির নামের এক দরদাতা। এই গাড়ির দাম ৯ কোটি ৬৭ লাখ টাকা। খুলনা-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এস এম কামাল হোসেন এবং নীলফামারী-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. সাদ্দাম হোসেনের (পাভেল) গাড়িতে সবচেয়ে বেশি দর পড়েছে। দুই গাড়িতে ৩ কোটি ১০ লাখ টাকা করে দর দিয়ে সর্বোচ্চ দরদাতা হয়েছেন এস এম আরিফ নামের একজন। কিন্তু তাতেও ৬০ শতাংশ দর হয়নি। রংপুর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আসাদুজ্জামানের গাড়িতে তিনজন দরদাতার মধ্যে ইজি সার্ভিসেস লিমিটেডের সর্বোচ্চ দর ছিল ২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। সাবেক সংসদ সদস্য মজিবুর রহমানের গাড়ির সর্বোচ্চ ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা দর দিয়েছে ল্যাবএইড লিমিটেড। সুনামগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মোহাম্মদ সাদিকের গাড়ি কেনার জন্য সর্বোচ্চ দর পাওয়া গেছে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা। এই দর দিয়েছেন ফারাজ আবদুর রহিম নামের এক ব্যক্তি। সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাম্মী আহমেদের গাড়ির জন্য ৩০ লাখ ও তারানা হালিমের গাড়ি ৫ লাখ, নেত্রকোনা-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাজ্জাদুল হাসানের গাড়ি ৩০ লাখ, ময়মনসিংহ-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ বি এম আনিসুজ্জামানের টয়োটা গাড়ির নিলামে দর উঠেছে ৫ লাখ, যশোর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. তৌহিদুজ্জামানের গাড়ির ২০ লাখ, গাইবান্ধা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শাহ সারোয়ার কবীরের গাড়ি দেড় কোটি ও জান্নাত আরা হেনরীর টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজারের ৫ লাখ টাকা দর পড়েছে।
এদিকে সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাতের গাড়ি নিলামে তোলা হলেও কেনার জন্য কেউ সাড়া দেননি। এ ছাড়া জামালপুর-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ, চট্টগ্রাম-১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল মোতালেবসহ ১০ জন সংসদ সদস্যের আমদানি করা গাড়িতে কোনো দর পড়েনি।
সংসদ সদস্যরা প্রতি পাঁচ বছরে একবার শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানি করতে পারেন। এ ধরনের গাড়ির ওপর কর ৮১০ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। তবে এমপিদের তা দিতে হয় না। ১৯৮৭ সালে এরশাদের শাসনামলে আইনপ্রণেতাদের খুশি করতে শুল্কমুক্ত গাড়ির সুবিধা চালু করা হয়। ১৯৮৮ সালের ২৪ মে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছিল। সেই থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধায় বিলাসবহুল গাড়ির আমদানি চলেছে। এনবিআরের তথ্য অনুযায়ী, এমপিদের কর-অব্যাহতির ফলে গত ১৫ বছরে সরকারের ৫ হাজার ১৪৭ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
পাবনার সুজানগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) সামনেই উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমিরসহ চার নেতাকে বেধড়ক মারধর করেছেন বিএনপি নেতারা। অভিযোগ রয়েছে, অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধ করায় ইউএনওকে মারতে গেলে জামায়াতের...
২ মিনিট আগেবরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
৮ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
৮ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
৮ ঘণ্টা আগে