চবি প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের বিজয় ও সিএফসি গ্রুপের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেকোনো মুহূর্তে আবারও বাধতে পারে সংঘর্ষ। এ দিকে সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের মোড়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে তা শাহ আমানত হলেও ছড়িয়ে পরে। এ সময় এক গ্রুপ অন্য গ্রুপের দিকে শত শত ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় আজ বুধবার দিনভর ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছিল। ঘটনার কোনো সুরাহা না হওয়ায় যেকোনো মুহূর্তে আবারও সংঘর্ষ বাধার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুরে প্রথমবারের মতো সাংগঠনিক সফরে ক্যাম্পাসে আসেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল। এ সময় শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির দাবিতে তাঁদের মূল ফটকে আটকে বিক্ষোভ করেন বিভিন্ন গ্রুপের নেতা-কর্মীরা। একপর্যায়ে তাঁরা ২৫ জানুয়ারির মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা বিক্ষোভ তুলে নেন।
এরপর থেকে পূর্ণাঙ্গ ‘পদ বণ্টন’ নিয়ে পরিস্থিতি থমথমে হতে থাকে। এর মধ্যে গত সোমবার মধ্যরাতে সোহরাওয়ার্দী হলের মোড়ে বিজয়ের এক নেতার জন্মদিন অনুষ্ঠানে ঢিল ছোড়েন বলে অভিযোগ ওঠে সিএফসির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এর জেরে মঙ্গলবার দিনভর দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। পরবর্তীতে মধ্যরাতে দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় উভয় গ্রুপের অন্তত ১০ জন আহত হয়। এদের মধ্যে ৬ জন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার ও বাকিরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এখানে ৬ জন চিকিৎসা নিতে আসে। এদের মধ্যে তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বাকি তিনজনের অবস্থা কিছুটা গুরুতর হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
সংঘর্ষের বিষয়ে বিজয় গ্রুপের নেতা মোহাম্মদ ইলিয়াস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতির উপস্থিতিতে সিএফসির কর্মীরা ঝুপড়িতে আমাদের কর্মীদের উত্ত্যক্ত করে আসছিল। ১৭ তারিখ জন্মদিনের অনুষ্ঠানে তারা আমাদের দিকে ঢিল ছুড়ে। তবুও আমরা চুপ ছিলাম। সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে বিনা উসকানিতে রামদা, লাঠিসোঁটা নিয়ে তারা আমাদের কর্মীদের হামলা করতে সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে আসে। পরে আমরা প্রতিহত করি।’
এ দিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে বিজয় পরিকল্পিতভাবে এমনটা করছে বলে অভিযোগ করেছেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল।
সভাপতি বলেন, ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে বিজয়ের নেতা ইলিয়াস প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর সাথে হাত মিলিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া বানচাল করার চেষ্টা করছে। কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় সবাই সহযোগিতা করলেও সে করছে না। তাঁর (ইলিয়াস) কাছে প্রচুর অবৈধ অস্ত্র ও টাকা আছে। সেগুলোর উৎস বের করা হোক।’
এদিকে রাতে দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের পর দিনভর ক্যাম্পাসজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বিকেল পর্যন্ত বিজয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী, এফ রহমান হল ও সিএফসি গ্রুপের নেতা-কর্মীরা শাহ আমানত ও শহীদ আবদুর রব হলে অবস্থান করছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ক্যাম্পাসে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে।
হাটহাজারী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাৎ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি শান্ত আছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনা তদন্তে সহকারী প্রক্টর রামেন্দু পারিয়ালকে আহ্বায়ক ও সহকারী এস. এম. জিয়াউল ইসলামকে সদস্যসচিব করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভা ডেকে দোষীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম।
প্রক্টর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনা তদন্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। হল প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরদের সার্বক্ষণিক হলে অবস্থান করতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) শাখা ছাত্রলীগের বিজয় ও সিএফসি গ্রুপের নেতা-কর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। যেকোনো মুহূর্তে আবারও বাধতে পারে সংঘর্ষ। এ দিকে সংঘর্ষের ঘটনা নিয়ে আজ বুধবার দুপুরে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সোহরাওয়ার্দী হলের মোড়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে তা শাহ আমানত হলেও ছড়িয়ে পরে। এ সময় এক গ্রুপ অন্য গ্রুপের দিকে শত শত ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় আজ বুধবার দিনভর ক্যাম্পাসে উত্তেজনা ছিল। ঘটনার কোনো সুরাহা না হওয়ায় যেকোনো মুহূর্তে আবারও সংঘর্ষ বাধার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে উভয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ জানুয়ারি দুপুরে প্রথমবারের মতো সাংগঠনিক সফরে ক্যাম্পাসে আসেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের দুই সদস্যের প্রতিনিধি দল। এ সময় শাখা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটির দাবিতে তাঁদের মূল ফটকে আটকে বিক্ষোভ করেন বিভিন্ন গ্রুপের নেতা-কর্মীরা। একপর্যায়ে তাঁরা ২৫ জানুয়ারির মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি কেন্দ্রীয় দপ্তর সেলে জমা দেওয়ার আশ্বাস দিলে তাঁরা বিক্ষোভ তুলে নেন।
এরপর থেকে পূর্ণাঙ্গ ‘পদ বণ্টন’ নিয়ে পরিস্থিতি থমথমে হতে থাকে। এর মধ্যে গত সোমবার মধ্যরাতে সোহরাওয়ার্দী হলের মোড়ে বিজয়ের এক নেতার জন্মদিন অনুষ্ঠানে ঢিল ছোড়েন বলে অভিযোগ ওঠে সিএফসির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এর জেরে মঙ্গলবার দিনভর দুই গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করে। পরবর্তীতে মধ্যরাতে দুই গ্রুপ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় উভয় গ্রুপের অন্তত ১০ জন আহত হয়। এদের মধ্যে ৬ জন বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার ও বাকিরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ডা. মোহাম্মদ আবু তৈয়ব আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রাতে আমাদের এখানে ৬ জন চিকিৎসা নিতে আসে। এদের মধ্যে তিনজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। বাকি তিনজনের অবস্থা কিছুটা গুরুতর হওয়ায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
সংঘর্ষের বিষয়ে বিজয় গ্রুপের নেতা মোহাম্মদ ইলিয়াস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সভাপতির উপস্থিতিতে সিএফসির কর্মীরা ঝুপড়িতে আমাদের কর্মীদের উত্ত্যক্ত করে আসছিল। ১৭ তারিখ জন্মদিনের অনুষ্ঠানে তারা আমাদের দিকে ঢিল ছুড়ে। তবুও আমরা চুপ ছিলাম। সর্বশেষ মঙ্গলবার রাতে বিনা উসকানিতে রামদা, লাঠিসোঁটা নিয়ে তারা আমাদের কর্মীদের হামলা করতে সোহরাওয়ার্দী হলের দিকে আসে। পরে আমরা প্রতিহত করি।’
এ দিকে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে বিজয় পরিকল্পিতভাবে এমনটা করছে বলে অভিযোগ করেছেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল হক রুবেল।
সভাপতি বলেন, ‘পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে বিজয়ের নেতা ইলিয়াস প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর সাথে হাত মিলিয়ে কমিটি গঠন প্রক্রিয়া বানচাল করার চেষ্টা করছে। কমিটি গঠন প্রক্রিয়ায় সবাই সহযোগিতা করলেও সে করছে না। তাঁর (ইলিয়াস) কাছে প্রচুর অবৈধ অস্ত্র ও টাকা আছে। সেগুলোর উৎস বের করা হোক।’
এদিকে রাতে দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষের পর দিনভর ক্যাম্পাসজুড়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। বিকেল পর্যন্ত বিজয় গ্রুপের নেতা-কর্মীরা সোহরাওয়ার্দী, এফ রহমান হল ও সিএফসি গ্রুপের নেতা-কর্মীরা শাহ আমানত ও শহীদ আবদুর রব হলে অবস্থান করছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ক্যাম্পাসে পুলিশ সতর্ক অবস্থায় আছে।
হাটহাজারী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাদাৎ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, পরিস্থিতি শান্ত আছে। যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে ক্যাম্পাসে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে এই ঘটনা তদন্তে সহকারী প্রক্টর রামেন্দু পারিয়ালকে আহ্বায়ক ও সহকারী এস. এম. জিয়াউল ইসলামকে সদস্যসচিব করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কমিটিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পর ডিসিপ্লিনারি কমিটির সভা ডেকে দোষীদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. শহীদুল ইসলাম।
প্রক্টর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঘটনা তদন্ত একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। হল প্রভোস্ট ও হাউস টিউটরদের সার্বক্ষণিক হলে অবস্থান করতে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
২০ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৮ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে