কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আজান শুনিয়ে বিদ্যুতের টাওয়ারের চূড়া থেকে নামানো হয়েছে নাছির মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস মিলে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের বাড়িখলা এলাকায় ৪ লাখ ভোল্টের লাইনের বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়া থেকে তাঁকে নামানো হয়।
নাছির মিয়ার বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ইয়ারপুর গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের সিরাজ বাবুর্চির ছেলে। বর্তমানে তাঁকে কসবা থানা-পুলিশের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে। এর আগে ২৫ মে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা এলাকার একটি টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন। পরে তাঁকে আজান শুনিয়ে নামানো হয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বায়েক ইউপি চেয়ারম্যান মো. বেলাল হোসেন জানান, উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের বাড়িখলা ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া জাতীয় গ্রিডের ৪ লাখ ভোল্ট সঞ্চালন লাইনের উঁচু টাওয়ারের চূড়ায় একজন মানুষকে দেখা যাচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান। পরে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খানকে অবহিত করলে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
নাছির মিয়াকে উদ্ধারে উপজেলার চৌমুহনীতে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসকেও খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে হ্যান্ডমাইকে একের পর এক আজান দিতে শুরু করলে ধীরে ধীরে নাছির মিয়া বিদ্যুৎ টাওয়ারের চূড়া থেকে নামতে শুরু করেন।
মাঝামাঝি জায়গায় নামার পরে আজান বন্ধ করে দিলে তিনি আবার ওপরের দিকে দ্রুত উঠতে থাকেন। পরে স্থানীয় লোকজন আবার আজান দিতে শুরু করলে তিনি নিচে নেমে আসেন। নিচে নেমে আসার পর কিছুটা স্বাভাবিক হলে তিনি নাম-ঠিকানা জানান।
নাছির মিয়া জানান, তিনি কীভাবে এখানে এসেছেন জানেন না। একপর্যায়ে তিনি বলেন, তাঁর সঙ্গে জিনজাতীয় কিছু আছে। প্রায় সময় তাঁকে জিনে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ টাওয়ারের চূড়ায় তোলে। আবার আজান শুরু হলে তাঁকে নামিয়ে দেয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান জানান, ‘বিদ্যুতের উঁচু টাওয়ারের চূড়া থেকে নাছির মিয়া নামের এক যুবককে জীবিত অবস্থায় নামিয়ে আনা হয়েছে। তাঁকে পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, বিদ্যুতের উঁচু টাওয়ার থেকে যুবককে জীবিত উদ্ধারের পর পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। বর্তমানে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এর আগে ২৫ মে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা এলাকার ২৩০ কেভি লাইনের ১৭০ ফুট উঁচু একটি টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে নেমে আসতে বললেও তিনি কর্ণপাত করেননি। অবশেষে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে নানা তোড়জোড় শুরু করেন। শেষে মাইকে আজান বাজানো হলে ওই যুবক টাওয়ারের ওপর থেকে নিচে নেমে আসেন।
সেদিন টাওয়ার থেকে নিচে নামার পর নাছির উদ্দিন বলেছিলেন, একটি শক্তি (জিন) তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে গাছে ওঠায়, টাওয়ারে ওঠায় এবং পানিতে চুবায়; মারে, কষ্ট দেয়। আজান দিলে ছেড়ে দেয়। এ জন্য তিনি নিজেও শান্তি পান না বলে জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় আজান শুনিয়ে বিদ্যুতের টাওয়ারের চূড়া থেকে নামানো হয়েছে নাছির মিয়া (৩০) নামের এক যুবককে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলা প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস মিলে উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের বাড়িখলা এলাকায় ৪ লাখ ভোল্টের লাইনের বৈদ্যুতিক টাওয়ারের চূড়া থেকে তাঁকে নামানো হয়।
নাছির মিয়ার বাড়ি নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার ইয়ারপুর গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের সিরাজ বাবুর্চির ছেলে। বর্তমানে তাঁকে কসবা থানা-পুলিশের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়েছে। এর আগে ২৫ মে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা এলাকার একটি টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন। পরে তাঁকে আজান শুনিয়ে নামানো হয়। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
বায়েক ইউপি চেয়ারম্যান মো. বেলাল হোসেন জানান, উপজেলার বায়েক ইউনিয়নের বাড়িখলা ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া জাতীয় গ্রিডের ৪ লাখ ভোল্ট সঞ্চালন লাইনের উঁচু টাওয়ারের চূড়ায় একজন মানুষকে দেখা যাচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান। পরে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খানকে অবহিত করলে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
নাছির মিয়াকে উদ্ধারে উপজেলার চৌমুহনীতে অবস্থিত ফায়ার সার্ভিসকেও খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের লোকজন স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে হ্যান্ডমাইকে একের পর এক আজান দিতে শুরু করলে ধীরে ধীরে নাছির মিয়া বিদ্যুৎ টাওয়ারের চূড়া থেকে নামতে শুরু করেন।
মাঝামাঝি জায়গায় নামার পরে আজান বন্ধ করে দিলে তিনি আবার ওপরের দিকে দ্রুত উঠতে থাকেন। পরে স্থানীয় লোকজন আবার আজান দিতে শুরু করলে তিনি নিচে নেমে আসেন। নিচে নেমে আসার পর কিছুটা স্বাভাবিক হলে তিনি নাম-ঠিকানা জানান।
নাছির মিয়া জানান, তিনি কীভাবে এখানে এসেছেন জানেন না। একপর্যায়ে তিনি বলেন, তাঁর সঙ্গে জিনজাতীয় কিছু আছে। প্রায় সময় তাঁকে জিনে বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ টাওয়ারের চূড়ায় তোলে। আবার আজান শুরু হলে তাঁকে নামিয়ে দেয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ আমিমুল এহসান খান জানান, ‘বিদ্যুতের উঁচু টাওয়ারের চূড়া থেকে নাছির মিয়া নামের এক যুবককে জীবিত অবস্থায় নামিয়ে আনা হয়েছে। তাঁকে পুলিশি হেফাজতে চিকিৎসা করানো হচ্ছে।’
কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, বিদ্যুতের উঁচু টাওয়ার থেকে যুবককে জীবিত উদ্ধারের পর পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। বর্তমানে তাঁকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। সেখানে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এর আগে ২৫ মে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়নের কোড্ডা এলাকার ২৩০ কেভি লাইনের ১৭০ ফুট উঁচু একটি টাওয়ারের চূড়ায় উঠে পড়েন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে নেমে আসতে বললেও তিনি কর্ণপাত করেননি। অবশেষে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে নানা তোড়জোড় শুরু করেন। শেষে মাইকে আজান বাজানো হলে ওই যুবক টাওয়ারের ওপর থেকে নিচে নেমে আসেন।
সেদিন টাওয়ার থেকে নিচে নামার পর নাছির উদ্দিন বলেছিলেন, একটি শক্তি (জিন) তাঁকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে গাছে ওঠায়, টাওয়ারে ওঠায় এবং পানিতে চুবায়; মারে, কষ্ট দেয়। আজান দিলে ছেড়ে দেয়। এ জন্য তিনি নিজেও শান্তি পান না বলে জানান।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৯ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
৩৯ মিনিট আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
১ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে