মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)
৩৪ মাস ধরে পরিত্যক্ত তিনটি ভবনে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) কতিপয় কর্মকর্তা–কর্মচারী বসবাস করছেন। এসব ভবনে বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে নতুন ভবনের জন্য বরাদ্দ এলেও রহস্যজনক কারণে তা আর এগোয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় উপজেলা শাখা-২ থেকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বাসভবনসহ ছয়টি ভবনকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে। নিয়ম অনুযায়ী ওই সব ভবনে কেউ বসবাস করতে পারবেন না। ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কয়েক দিন পর আবার সংযোগ প্রদান করা হয়।
অপর দিকে এলজিইডি নিলাম আহ্বান করে তিনটি ভবন ভাঙলে দুটি ভবন থেকে যায়। এর একটিতে বসবাস করছেন ইউএনও, অন্যটিতে কর্মকর্তারা।
সরকারি বিধি অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ষষ্ঠ গ্রেডের বেতন অনুযায়ী বাসভবন ভাড়া বাবদ ৫৫ ভাগ টাকা রাজস্ব খাতে জমা হওয়ার কথা। সে হিসাবে গত ৩৪ মাসে ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৭০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার কথা। কিন্তু এক টাকাও জমা হয়নি।
২০২১ সালের ২৯ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ২০ মার্চ পর্যন্ত ইউএনও মঞ্জুরুল হক ১১ মাস, ২০২২ সালের ২২ মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউএনও তানভীর হোসেন ১০ মাস, ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১৪ মার্চ পর্যন্ত ইউএনও জে পি দেওয়ান তিন মাস এবং সবশেষ ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ থেকে ইউএনও মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ সপরিবারে বাস ভবনটিতে বসবাস করে আসছেন।
আরও জানা গেছে, ইউএনওর বাসভবনটি মেরামতের জন্য গত ৩৪ মাসে কয়েক লাখ টাকা সরকারি কোষাগার থেকে খরচও করা হয়। এ ছাড়া সরকারি তহবিল থেকে পরিশোধ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল।
এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন নির্মাণের জন্য ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ, উপজেলা শাখা-২ উপসচিব মোহাম্মদ সামছুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিতে ১ কোটি ৪৬ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৩ টাকা বরাদ্দ করে।
কিন্তু ইউএনওরা সরকারি বাসাভাড়া ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রভাব খাটিয়ে নতুন বাসভবন নির্মাণ না করে পরিত্যক্ত ভবনে সপরিবারে বসবাস করে আসছেন। আর এসব ভবনের ব্যবহার করা হচ্ছে সরকারি খরচে বিদ্যুৎ ও গ্যাস। মেরামতের জন্য বছরে ব্যয় হচ্ছে কয়েক লাখ টাকা।
সূত্রে আরও জানা গেছে, অপর দুটি পরিত্যক্ত ভবনে বসবাস করছেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মীর হোসেন ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জোবায়ের আহম্মেদসহ কর্মকর্তা–কর্মচারীরা।
এর মধ্যে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন ২০২৩ সালে চৌদ্দগ্রামে যোগদান করার পর উপজেলা কমপ্লেক্সের ডরমিটরিতে সিট বরাদ্দ নেন। কিন্তু তিনি চার মাস ডরমিটরি ব্যবহারের পরে পরিত্যক্ত ভবনেই বসবাস করে আসছেন। এতে করে তিনিসহ ওই সব কর্মকর্তারা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন।
চৌদ্দগ্রামের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা কমপ্লেক্সে বসবাসের জন্য উপযুক্ত কোনো আবাসস্থল না থাকায় তিনি বাধ্য হয়ে পরিত্যক্ত ভবনেই অবস্থান করছেন।
৩৪ মাস সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়, এমনটা উল্লেখ করে রহমত উল্লাহ বলেন, তিনি উপজেলার দায়িত্ব নেন গত ১৪ মার্চ। এ ছাড়া পরিত্যক্ত ভবনে সরকারি রাজস্ব আদায়ের সুযোগও নেই।
প্রভাব খাটিয়ে নতুন ভবন নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে, এ তথ্যও সঠিক নয়, এমন দাবি করে ইউএনও বলেন, ভবন নির্মাণের কাজ এলজিইডির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়। এ কারণে ইউএনওর প্রভাব খাটানোর সুযোগ নেই। আর নতুন ভবন নির্মাণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
ইউএনওর দাবি, পরিত্যক্ত ভবন লাখ লাখ টাকা ব্যয় করে মেরামত করা হচ্ছে এটিও সঠিক নয়।
যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন বলেন, ‘ডরমিটরিতে বসবাসের সুন্দর পরিবেশ না থাকায় আমি ২০২৪ সালে বরাদ্দ বাতিল করে ইউএনওর মৌখিক অনুমতি নিয়ে পরিত্যক্ত ভবনের বসবাস করে আসছি।’ ভাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পরিত্যক্ত ভবনের ভাড়া দেব কাকে।’
চৌদ্দগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ওয়াহেদুর রহমান বলেন, ‘পরিত্যক্ত ভবনগুলোতে কীভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ হয়েছে, তা আমি জানি না। এই বিষয়ে আপনারা ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেন।’
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী নুরুজ্জামান বলেন, ‘পরিত্যক্ত তিনটি ভবন নিলামের মাধ্যমে ভেঙে ফেলা হলেও ইউএনওর বাসভবনসহ দুটি ভবন এখনো ভাঙা সম্ভব হয়নি।’ বিদ্যুৎ–গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে চিঠি প্রদান করেছি।’ ইউএনওর নতুন বাসভবন নির্মাণ প্রশ্নের এ প্রকৌশলী বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।’
গ্যাস সংযোগের বিষয়ে জানতে বাখরাবাদ কুমিল্লার ব্যবস্থাপক (এমডি) আনোয়ার হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
৩৪ মাস ধরে পরিত্যক্ত তিনটি ভবনে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ (ইউএনও) কতিপয় কর্মকর্তা–কর্মচারী বসবাস করছেন। এসব ভবনে বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগ উঠেছে। অন্যদিকে নতুন ভবনের জন্য বরাদ্দ এলেও রহস্যজনক কারণে তা আর এগোয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ২০২১ সালের ৭ এপ্রিল স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় উপজেলা শাখা-২ থেকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বাসভবনসহ ছয়টি ভবনকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে। নিয়ম অনুযায়ী ওই সব ভবনে কেউ বসবাস করতে পারবেন না। ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। কিন্তু রহস্যজনকভাবে কয়েক দিন পর আবার সংযোগ প্রদান করা হয়।
অপর দিকে এলজিইডি নিলাম আহ্বান করে তিনটি ভবন ভাঙলে দুটি ভবন থেকে যায়। এর একটিতে বসবাস করছেন ইউএনও, অন্যটিতে কর্মকর্তারা।
সরকারি বিধি অনুযায়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ষষ্ঠ গ্রেডের বেতন অনুযায়ী বাসভবন ভাড়া বাবদ ৫৫ ভাগ টাকা রাজস্ব খাতে জমা হওয়ার কথা। সে হিসাবে গত ৩৪ মাসে ১২ লাখ ৫৩ হাজার ৭০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা হওয়ার কথা। কিন্তু এক টাকাও জমা হয়নি।
২০২১ সালের ২৯ এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের ২০ মার্চ পর্যন্ত ইউএনও মঞ্জুরুল হক ১১ মাস, ২০২২ সালের ২২ মার্চ থেকে ২০২৩ সালের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত ইউএনও তানভীর হোসেন ১০ মাস, ২০২৩ সালের ১১ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১৪ মার্চ পর্যন্ত ইউএনও জে পি দেওয়ান তিন মাস এবং সবশেষ ২০২৪ সালের ১৫ মার্চ থেকে ইউএনও মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ সপরিবারে বাস ভবনটিতে বসবাস করে আসছেন।
আরও জানা গেছে, ইউএনওর বাসভবনটি মেরামতের জন্য গত ৩৪ মাসে কয়েক লাখ টাকা সরকারি কোষাগার থেকে খরচও করা হয়। এ ছাড়া সরকারি তহবিল থেকে পরিশোধ করা হচ্ছে বিদ্যুৎ ও গ্যাস বিল।
এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার বাসভবন নির্মাণের জন্য ২০২১ সালের ২৬ এপ্রিল স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগ, উপজেলা শাখা-২ উপসচিব মোহাম্মদ সামছুল হক স্বাক্ষরিত চিঠিতে ১ কোটি ৪৬ লাখ ৫৬ হাজার ৭১৩ টাকা বরাদ্দ করে।
কিন্তু ইউএনওরা সরকারি বাসাভাড়া ফাঁকি দেওয়ার জন্য প্রভাব খাটিয়ে নতুন বাসভবন নির্মাণ না করে পরিত্যক্ত ভবনে সপরিবারে বসবাস করে আসছেন। আর এসব ভবনের ব্যবহার করা হচ্ছে সরকারি খরচে বিদ্যুৎ ও গ্যাস। মেরামতের জন্য বছরে ব্যয় হচ্ছে কয়েক লাখ টাকা।
সূত্রে আরও জানা গেছে, অপর দুটি পরিত্যক্ত ভবনে বসবাস করছেন উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মীর হোসেন ও উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জোবায়ের আহম্মেদসহ কর্মকর্তা–কর্মচারীরা।
এর মধ্যে যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন ২০২৩ সালে চৌদ্দগ্রামে যোগদান করার পর উপজেলা কমপ্লেক্সের ডরমিটরিতে সিট বরাদ্দ নেন। কিন্তু তিনি চার মাস ডরমিটরি ব্যবহারের পরে পরিত্যক্ত ভবনেই বসবাস করে আসছেন। এতে করে তিনিসহ ওই সব কর্মকর্তারা সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন।
চৌদ্দগ্রামের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা কমপ্লেক্সে বসবাসের জন্য উপযুক্ত কোনো আবাসস্থল না থাকায় তিনি বাধ্য হয়ে পরিত্যক্ত ভবনেই অবস্থান করছেন।
৩৪ মাস সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়, এমনটা উল্লেখ করে রহমত উল্লাহ বলেন, তিনি উপজেলার দায়িত্ব নেন গত ১৪ মার্চ। এ ছাড়া পরিত্যক্ত ভবনে সরকারি রাজস্ব আদায়ের সুযোগও নেই।
প্রভাব খাটিয়ে নতুন ভবন নির্মাণ কার্যক্রম বন্ধ রাখা হয়েছে, এ তথ্যও সঠিক নয়, এমন দাবি করে ইউএনও বলেন, ভবন নির্মাণের কাজ এলজিইডির মাধ্যমে বাস্তবায়িত হয়। এ কারণে ইউএনওর প্রভাব খাটানোর সুযোগ নেই। আর নতুন ভবন নির্মাণের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
ইউএনওর দাবি, পরিত্যক্ত ভবন লাখ লাখ টাকা ব্যয় করে মেরামত করা হচ্ছে এটিও সঠিক নয়।
যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা কামাল উদ্দিন বলেন, ‘ডরমিটরিতে বসবাসের সুন্দর পরিবেশ না থাকায় আমি ২০২৪ সালে বরাদ্দ বাতিল করে ইউএনওর মৌখিক অনুমতি নিয়ে পরিত্যক্ত ভবনের বসবাস করে আসছি।’ ভাড়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘পরিত্যক্ত ভবনের ভাড়া দেব কাকে।’
চৌদ্দগ্রাম বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. ওয়াহেদুর রহমান বলেন, ‘পরিত্যক্ত ভবনগুলোতে কীভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ হয়েছে, তা আমি জানি না। এই বিষয়ে আপনারা ইউএনওর সঙ্গে কথা বলেন।’
এলজিইডির উপজেলা প্রকৌশলী নুরুজ্জামান বলেন, ‘পরিত্যক্ত তিনটি ভবন নিলামের মাধ্যমে ভেঙে ফেলা হলেও ইউএনওর বাসভবনসহ দুটি ভবন এখনো ভাঙা সম্ভব হয়নি।’ বিদ্যুৎ–গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য আমি সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোকে চিঠি প্রদান করেছি।’ ইউএনওর নতুন বাসভবন নির্মাণ প্রশ্নের এ প্রকৌশলী বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না।’
গ্যাস সংযোগের বিষয়ে জানতে বাখরাবাদ কুমিল্লার ব্যবস্থাপক (এমডি) আনোয়ার হোসেনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করলেও সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৭ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪০ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪০ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে