সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে ভোটের প্রচার জমে উঠেছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিজেদের পক্ষে ভোটার টানতে নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের সভা-সমাবেশ, পোস্টার ও অবিরাম প্রচারে উৎসবের রূপ নিয়েছে পুরো জেলা। পাশাপাশি প্রার্থীরা সকাল থেকে রাত অবধি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এবং জেলার অন্য আসনের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৬টি সংসদীয় আসনে এবার প্রার্থীর সংখ্যা ১২৫। এর মধ্যে ১৪টি আসনে আওয়ামী লীগ নিজেদের প্রার্থী দিয়েছে। দুটি আসন জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছেড়ে দেওয়া হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগসহ ২২টি দল অংশ নিচ্ছে।
জানা গেছে, চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে ১০টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা চ্যালেঞ্জে রয়েছেন। নৌকা না পেয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত একাধিক ব্যক্তি আসনগুলোতে স্বতন্ত্র হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। বেশির ভাগ আসনেই এসব স্বতন্ত্র প্রার্থীর এলাকায় প্রভাব রয়েছে। প্রতিটি এলাকার প্রার্থীদের নির্বাচনী ক্যাম্পগুলো সরগরম থাকছে। ইতিমধ্যে প্রচার-প্রচারণা চালাতে গিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, হামলা, নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও মামলার ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ ২৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম-৩ আসনে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়।
নৌকার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে ওঠা আসনগুলোর মধ্যে একটি হলো চট্টগ্রাম-১। এখানে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন দলের উত্তর জেলা কমিটির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন। চট্টগ্রাম-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনির বিপরীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন দলীয় নেতা এস এম আবু তৈয়ব।
চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে নৌকার প্রার্থী এস এম আল মামুনের বিপরীতে এত দিন শক্ত প্রতিপক্ষ কেউ না থাকলেও গত বুধবার হাইকোর্টের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে প্রার্থিতা ফিরে পান লায়ন মোহাম্মদ ইমরান। বর্তমানে তিনিই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত। চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী এমপি মহিউদ্দিন বাচ্চুর চ্যালেঞ্জ ওই আসনে দাঁড়ানো দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাঁরা হলেন চসিকের সাবেক মেয়র মনজুর আলম ও নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফরিদ মাহমুদ। চট্টগ্রাম-১১ আসনে নৌকার প্রার্থী এম এ লতিফের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী। তাঁর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন আসনটি থেকে তিনবারের সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী। চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নৌকার প্রার্থী আবু রেজা মো. নেজামুদ্দীন নদভীর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ মোতালেব। চট্টগ্রাম-১৬ আসনে নৌকার প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুজিবুর রহমান।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী প্রার্থী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও তিনি এবং তাঁর সমর্থকেরা দিন-রাত প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকালও তিনি নেতা-কর্মীদের নিয়ে একাধিক জায়গায় গণসংযোগ করেন। সকালে চকবাজারে একটি কমিউনিটি সেন্টারে কর্মিসভা করেন।
চট্টগ্রামের ১৬টি সংসদীয় আসনে ভোটের প্রচার জমে উঠেছে। বিশেষ করে আওয়ামী লীগ ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিজেদের পক্ষে ভোটার টানতে নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে যাচ্ছেন। তাঁদের সভা-সমাবেশ, পোস্টার ও অবিরাম প্রচারে উৎসবের রূপ নিয়েছে পুরো জেলা। পাশাপাশি প্রার্থীরা সকাল থেকে রাত অবধি ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন।
গতকাল শুক্রবার চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এবং জেলার অন্য আসনের ভোটারদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চট্টগ্রামে ১৬টি সংসদীয় আসনে এবার প্রার্থীর সংখ্যা ১২৫। এর মধ্যে ১৪টি আসনে আওয়ামী লীগ নিজেদের প্রার্থী দিয়েছে। দুটি আসন জাতীয় পার্টিকে (জাপা) ছেড়ে দেওয়া হয়। নির্বাচনে আওয়ামী লীগসহ ২২টি দল অংশ নিচ্ছে।
জানা গেছে, চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে ১০টিতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা চ্যালেঞ্জে রয়েছেন। নৌকা না পেয়ে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে জড়িত একাধিক ব্যক্তি আসনগুলোতে স্বতন্ত্র হিসেবে দাঁড়িয়েছেন। বেশির ভাগ আসনেই এসব স্বতন্ত্র প্রার্থীর এলাকায় প্রভাব রয়েছে। প্রতিটি এলাকার প্রার্থীদের নির্বাচনী ক্যাম্পগুলো সরগরম থাকছে। ইতিমধ্যে প্রচার-প্রচারণা চালাতে গিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে একাধিকবার পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, হামলা, নির্বাচনী কার্যালয় ভাঙচুর ও মামলার ঘটনা ঘটেছে। সর্বশেষ ২৪ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম-৩ আসনে নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হয়।
নৌকার বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে ওঠা আসনগুলোর মধ্যে একটি হলো চট্টগ্রাম-১। এখানে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন দলের উত্তর জেলা কমিটির সভাপতি গিয়াস উদ্দিন। চট্টগ্রাম-২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনির বিপরীতে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আছেন দলীয় নেতা এস এম আবু তৈয়ব।
চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে নৌকার প্রার্থী এস এম আল মামুনের বিপরীতে এত দিন শক্ত প্রতিপক্ষ কেউ না থাকলেও গত বুধবার হাইকোর্টের নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে প্রার্থিতা ফিরে পান লায়ন মোহাম্মদ ইমরান। বর্তমানে তিনিই শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত। চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী এমপি মহিউদ্দিন বাচ্চুর চ্যালেঞ্জ ওই আসনে দাঁড়ানো দুই স্বতন্ত্র প্রার্থী। তাঁরা হলেন চসিকের সাবেক মেয়র মনজুর আলম ও নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফরিদ মাহমুদ। চট্টগ্রাম-১১ আসনে নৌকার প্রার্থী এম এ লতিফের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী। তাঁর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন আসনটি থেকে তিনবারের সংসদ সদস্য হুইপ সামশুল হক চৌধুরী। চট্টগ্রাম-১৫ আসনে নৌকার প্রার্থী আবু রেজা মো. নেজামুদ্দীন নদভীর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ মোতালেব। চট্টগ্রাম-১৬ আসনে নৌকার প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুজিবুর রহমান।
চট্টগ্রাম-৯ আসনে আওয়ামী প্রার্থী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী না থাকলেও তিনি এবং তাঁর সমর্থকেরা দিন-রাত প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকালও তিনি নেতা-কর্মীদের নিয়ে একাধিক জায়গায় গণসংযোগ করেন। সকালে চকবাজারে একটি কমিউনিটি সেন্টারে কর্মিসভা করেন।
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সমন্বিত মৎস্য খামার। মাছ চাষের পাশাপাশি একই স্থানে হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু পালন করে বেশ ভালো লাভ করছেন খামারিরা। তবে অর্থনৈতিক সুবিধার আড়ালে স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য এক অদৃশ্য হুমকি হয়ে উঠেছে সমন্বিত এ খামারপদ্ধতি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সেতু। তারই দুই পাশে পাড় দখল করে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে। কেউ নির্মাণ করছে বাড়ি। কেউ কেউ নির্মাণ করছে দোকানপাট। এ ছাড়া মাটি কেটে নিজেদের ইচ্ছামাফিক সীমানা তৈরি করে সেতুর জমি ভোগদখল করছে। স্থাপনা নির্মাণের জন্য কেউ কেউ সেতুর সিসি ব্লকও কেটে ফেলেছে।
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ছিলেন জান মোহাম্মদ। এই প্রতিষ্ঠানের খাদ্য পরিদর্শক ও সদর খাদ্যগুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাকিলা নাসরিন। এই দুজনের নেতৃত্বে গড়ে উঠেছে দুর্নীতির সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেট ভাঙতে জান মোহাম্মদকে বদলি করা হয়েছে। তবে তিনি নতুন কর্মস্থলে যোগ না দিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেফুটে আছে জারুল, কৃষ্ণচূড়া, হিজল, সোনালু, বন বেলি। দিনে ক্যাম্পাসজুড়ে এমন ফুল চোখে পড়ছে। আর রাতে আলোর রোশনাই। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে ভেতরে ঢুকলেই চোখে পড়বে আলোর ঝলকানি। প্রতিটি ভবনে করা হয়েছে লাল-নীল রঙের আলোকসজ্জা। এই চিত্র চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি)।
৩ ঘণ্টা আগে