শিপ্ত বড়ুয়া, সেন্টমার্টিন থেকে ফিরে
প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দের উদ্যোগে প্লাস্টিক বর্জ্যের বিনিময়ে দেওয়া হচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য। প্রায় পনেরো ধরনের ভোগ্যপণ্য দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোরে।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে শুরু হয় এই কার্যক্রম। প্রবাল এই দ্বীপের বালিয়াড়িতে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোর নামে একটি দোকান খোলা হয়। এই স্টোর থেকে টাকা নয় বরং এক কেজি প্লাস্টিকের বিনিময়ে এক কেজি করে নানান ভোগ্যপণ্য নিতে পারছেন এখানকার সাধারণ মানুষ।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক আকরুম হোসেন শাহীন আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকালকে পর্যন্তও এই দ্বীপ প্লাস্টিক বর্জ্যে ভরা ছিল। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্রিয়েটিভ ওয়েতে প্লাস্টিকগুলো সংগ্রহ করে এই একমাত্র প্রবাল দ্বীপকে পরিষ্কার ও পলিউশনমুক্ত রাখা। পরবর্তীতে এই প্লাস্টিকগুলো রিসাইকেল করে তার বিনিময়ে আবারও ভোগ্যপণ্য দেওয়া হবে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের এমন ব্যতিক্রমী আয়োজনে উচ্ছ্বাসিত সেন্টমার্টিনের সাধারণ মানুষও। জানা গেছে সেন্টমার্টিনের প্রায় ৪০০ পরিবার ইতিমধ্যে প্রায় এক টনের অধিক প্লাস্টিক জমা দিয়ে নানান ভোগ্যপণ্য নিয়ে গেছেন। এবং এই কার্যক্রম চলমান থাকার কথাও জানান বিদ্যানন্দের স্বেচ্ছাসেবকেরা। প্রতি মাসে দুইবার করে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোর থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য জমা দিয়ে নেওয়া যাবে ভোগ্যপণ্য।
প্রায় ৮ কেজি প্লাস্টিকের বোতল নিয়ে ৮ কেজি বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য নিয়েছেন সেন্টমার্টিনের মো. শাহ করিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম এই দ্বীপে এমন আয়োজন। ৮ কেজি প্লাস্টিক জমা দিয়েছি এবং তার বিনিময়ে চাল, ডাল, তেল, আটাসহ নানান পণ্য নিয়েছি। আমরা চাই এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকুক।
এদিকে সেন্টমার্টিন থেকে সংগৃহীত প্লাস্টিক দিয়ে কি করা হবে এমন প্রশ্নে বিদ্যানন্দের বোর্ড সদস্য মো. জামাল উদ্দিন জানান, সংগৃহীত প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে কক্সবাজারে বিশাল আকৃতির একটি ‘প্লাস্টিক দানব’ তৈরি করা হবে। মূলত আমরা সাধারণ মানুষকে প্লাস্টিক বর্জ্যের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে সচেতন করতে চাই।
সেন্টমার্টিনে বেড়াতে আসা পর্যটকেরাও আনন্দ নিয়ে দেখছেন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের এমন উদ্যোগ। ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে পরিবেশের ক্ষতিকর এই প্লাস্টিক দ্রব্য নির্মূল হবে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন বিদ্যানন্দের উদ্যোগে প্লাস্টিক বর্জ্যের বিনিময়ে দেওয়া হচ্ছে নিত্য প্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্য। প্রায় পনেরো ধরনের ভোগ্যপণ্য দেওয়া হচ্ছে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোরে।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে শুরু হয় এই কার্যক্রম। প্রবাল এই দ্বীপের বালিয়াড়িতে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোর নামে একটি দোকান খোলা হয়। এই স্টোর থেকে টাকা নয় বরং এক কেজি প্লাস্টিকের বিনিময়ে এক কেজি করে নানান ভোগ্যপণ্য নিতে পারছেন এখানকার সাধারণ মানুষ।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের স্বেচ্ছাসেবক আকরুম হোসেন শাহীন আজকের পত্রিকাকে জানান, গতকালকে পর্যন্তও এই দ্বীপ প্লাস্টিক বর্জ্যে ভরা ছিল। আমাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে ক্রিয়েটিভ ওয়েতে প্লাস্টিকগুলো সংগ্রহ করে এই একমাত্র প্রবাল দ্বীপকে পরিষ্কার ও পলিউশনমুক্ত রাখা। পরবর্তীতে এই প্লাস্টিকগুলো রিসাইকেল করে তার বিনিময়ে আবারও ভোগ্যপণ্য দেওয়া হবে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের এমন ব্যতিক্রমী আয়োজনে উচ্ছ্বাসিত সেন্টমার্টিনের সাধারণ মানুষও। জানা গেছে সেন্টমার্টিনের প্রায় ৪০০ পরিবার ইতিমধ্যে প্রায় এক টনের অধিক প্লাস্টিক জমা দিয়ে নানান ভোগ্যপণ্য নিয়ে গেছেন। এবং এই কার্যক্রম চলমান থাকার কথাও জানান বিদ্যানন্দের স্বেচ্ছাসেবকেরা। প্রতি মাসে দুইবার করে প্লাস্টিক এক্সচেঞ্জ স্টোর থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য জমা দিয়ে নেওয়া যাবে ভোগ্যপণ্য।
প্রায় ৮ কেজি প্লাস্টিকের বোতল নিয়ে ৮ কেজি বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য নিয়েছেন সেন্টমার্টিনের মো. শাহ করিম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রথম এই দ্বীপে এমন আয়োজন। ৮ কেজি প্লাস্টিক জমা দিয়েছি এবং তার বিনিময়ে চাল, ডাল, তেল, আটাসহ নানান পণ্য নিয়েছি। আমরা চাই এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকুক।
এদিকে সেন্টমার্টিন থেকে সংগৃহীত প্লাস্টিক দিয়ে কি করা হবে এমন প্রশ্নে বিদ্যানন্দের বোর্ড সদস্য মো. জামাল উদ্দিন জানান, সংগৃহীত প্লাস্টিক বর্জ্য দিয়ে কক্সবাজারে বিশাল আকৃতির একটি ‘প্লাস্টিক দানব’ তৈরি করা হবে। মূলত আমরা সাধারণ মানুষকে প্লাস্টিক বর্জ্যের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে সচেতন করতে চাই।
সেন্টমার্টিনে বেড়াতে আসা পর্যটকেরাও আনন্দ নিয়ে দেখছেন বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের এমন উদ্যোগ। ব্যতিক্রমী এই আয়োজনে পরিবেশের ক্ষতিকর এই প্লাস্টিক দ্রব্য নির্মূল হবে এমনটাই প্রত্যাশা সকলের।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
৯ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৫ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে