কক্সবাজার প্রতিনিধি
মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) নেতা ও গান কমান্ডার রহিমুল্লাহ ওরফে মুছাকে (২৭) তিন সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
আজ বুধবার র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার তেলখোলা-বরইতলী গহিন পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প-১৮-এর গান কমান্ডার ও আরসার জিম্মাদার রহিমুল্লাহ প্রকাশ মুছা, বালুখালী ৪ নম্বর ক্যাম্পের আরসা কমান্ডার শামছুল আলম ওরফে মাস্টার শামসু (২৮) এবং উখিয়া উপজেলার পালংখালীর তেলখোলা-বরইতলী এলাকার বাংলাদেশি নাগরিক মো. শফিক (২৮) ও মো. সিরাজ (৩০)।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ৪৩ কেজি ৩১০ গ্রাম বিস্ফোরকদ্রব্য, একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ওয়ানশুটার গান ও ৭টি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের একটি দল ৬ কেজি ৫৩০ গ্রাম বিস্ফোরকদ্রব্যসহ স্থানীয় বাসিন্দা শফিক ও সিরাজকে আটক করে। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী একই এলাকার গহিন পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে রহিমুল্লাহ ওরফে মুছা এবং শামছুল আলম ওরফে মাস্টার শামসুকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে সাম্প্রতিক সময়ে খুন, অপহরণ, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধ বেড়েছে। এসব অপরাধে আরসাসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ জড়িত। মুছা ও শামসু আরসার শীর্ষ নেতা। তারা বালুখালী শরণার্থী ক্যাম্প ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় খুন, অপহরণ, ডাকাতি, মাদক চোরাচালান, চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে।’
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে, মুছার নেতৃত্বে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা ছিল।’
র্যাবের মুখপাত্র মঈন আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য তারা পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে দুর্গম সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য চোরাচালান করতেন। গ্রেপ্তারকৃত শফিক ও সিরাজ উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকদ্রব্য নিজেদের কাছে সংরক্ষণ করতেন এবং সুবিধাজনক সময়ে আরসার সন্ত্রাসীদের কাছে সরবরাহ করতেন।’ সম্প্রতি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কয়েকটি বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরসা বিস্ফোরকদ্রব্য ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
এর আগে গত ২২ জুলাই টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া-শামলাপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী হাফেজ নুর মোহাম্মদসহ ছয়জন আরসা সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) নেতা ও গান কমান্ডার রহিমুল্লাহ ওরফে মুছাকে (২৭) তিন সহযোগীসহ গ্রেপ্তার করা হয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক জব্দ করা হয়েছে বলেও জানানো হয়।
আজ বুধবার র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন গণমাধ্যম শাখার মুখপাত্র কমান্ডার খন্দকার আল মঈন। গতকাল মঙ্গলবার রাতে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার তেলখোলা-বরইতলী গহিন পাহাড়ি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উখিয়ার বালুখালী রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্প-১৮-এর গান কমান্ডার ও আরসার জিম্মাদার রহিমুল্লাহ প্রকাশ মুছা, বালুখালী ৪ নম্বর ক্যাম্পের আরসা কমান্ডার শামছুল আলম ওরফে মাস্টার শামসু (২৮) এবং উখিয়া উপজেলার পালংখালীর তেলখোলা-বরইতলী এলাকার বাংলাদেশি নাগরিক মো. শফিক (২৮) ও মো. সিরাজ (৩০)।
র্যাব কর্মকর্তা খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ৪৩ কেজি ৩১০ গ্রাম বিস্ফোরকদ্রব্য, একটি বিদেশি পিস্তল, দুটি ওয়ানশুটার গান ও ৭টি গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাবের একটি দল ৬ কেজি ৫৩০ গ্রাম বিস্ফোরকদ্রব্যসহ স্থানীয় বাসিন্দা শফিক ও সিরাজকে আটক করে। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী একই এলাকার গহিন পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে রহিমুল্লাহ ওরফে মুছা এবং শামছুল আলম ওরফে মাস্টার শামসুকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয়শিবিরে সাম্প্রতিক সময়ে খুন, অপহরণ, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মাদক চোরাচালানসহ নানা অপরাধ বেড়েছে। এসব অপরাধে আরসাসহ কয়েকটি সন্ত্রাসী গ্রুপ জড়িত। মুছা ও শামসু আরসার শীর্ষ নেতা। তারা বালুখালী শরণার্থী ক্যাম্প ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় খুন, অপহরণ, ডাকাতি, মাদক চোরাচালান, চাঁদাবাজি, আধিপত্য বিস্তারসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে।’
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা স্বীকার করেছে, মুছার নেতৃত্বে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বড় ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা ছিল।’
র্যাবের মুখপাত্র মঈন আরও বলেন, ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য তারা পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে দুর্গম সীমান্তবর্তী অঞ্চল দিয়ে অস্ত্র ও বিস্ফোরকদ্রব্য চোরাচালান করতেন। গ্রেপ্তারকৃত শফিক ও সিরাজ উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকদ্রব্য নিজেদের কাছে সংরক্ষণ করতেন এবং সুবিধাজনক সময়ে আরসার সন্ত্রাসীদের কাছে সরবরাহ করতেন।’ সম্প্রতি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কয়েকটি বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আরসা বিস্ফোরকদ্রব্য ব্যবহার করা হয়েছে বলেও জানান এ কর্মকর্তা।
এর আগে গত ২২ জুলাই টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া-শামলাপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে আরসার শীর্ষ সন্ত্রাসী হাফেজ নুর মোহাম্মদসহ ছয়জন আরসা সদস্যকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
আওয়ামী লীগ সরকার উন্নয়নের নামে লুটপাট চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মুহাম্মাদ ফাওজুল কবির খান। আজ বরিশালের হিজলায় মেঘনা নদীতে খনন প্রকল্প পরিদর্শনকালে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান...
৮ মিনিট আগেকুমিল্লার হোমনায় ২০ কেজি গাঁজাসহ মমিন মিয়া (৩৩) নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠিয়েছে থানা–পুলিশ। মমিন মিয়ার বাড়ি চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার নাটাপাড়া গ্রামে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার মাথাভাঙ্গা ইউনিয়নের ছয়ফুল্লাকান্দি...
১৫ মিনিট আগেগাজীপুরের কালিয়াকৈরে গভীর রাতে পুলিশ পরিচয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে ডাকাতি করা হয়েছে। এ সময় লুট করা হয়েছে স্বর্ণালংকার, নগদ টাকাসহ বিভিন্ন মালামাল। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার কালিয়াদহ এলাকায় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হাত-পা বেঁধে এ ডাকাতি করা হয়।
২৫ মিনিট আগেবাসায় উপস্থিত সবার জন্যই আপ্যায়নের চেষ্টা করেছেন আইভী। তিনি নিজের হাতে সবাইকে আপ্যায়নের চেষ্টা করেন। বিস্কুট, কলা, লালমোহন মিষ্টি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পুলিশ কর্মকর্তারা এসব খাননি। তাঁরা বলেছেন, ‘অভিযানে এসে খাবার গ্রহণ করাটা ঠিক হবে না।’ তাঁরা কেউই এসব খাবার গ্রহণ করেননি।
২৮ মিনিট আগে