টেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের টেকনাফে কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী নিহত এবং অটোরিকশার চালকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে কাভার্ড ভ্যানের চালককে। হোয়াইক্যং হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. আব্দুল কাইয়ুম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মো. আব্দুল কাইয়ুম জানান, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে শহীদ এ টি এম জাফর আলম আরাকান সড়কের (কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক) টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উলুবনিয়া রাস্তার মাথায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম ও পরিচয় নিশ্চিত হওয়া না গেলেও বয়স আনুমানিক ৪০ থেকে ৪৫ বছর।
এদিকে ঘটনায় অটোরিকশার চালকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে তথ্য দিলেও তাঁদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি হাইওয়ে পুলিশের এই পরিদর্শক। এ ছাড়া আটক কাভার্ড ভ্যানের চালকের পরিচয়ও জানাতে পারেননি তিনি।
আব্দুল কাইয়ুম বলেন, রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উলুবনিয়া এলাকায় কক্সবাজারমুখী একটি অটোরিকশার সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশার চালকসহ ছয়জন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে পাশের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের গয়ালমারা এলাকার এমএসএফ হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক এক নারীকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আহত ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
হাইওয়ে পুলিশের এই পরিদর্শক বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে পালানোর সময় স্থানীয় জনতা কাভার্ড ভ্যানের চালককে ধরে ফেলে। উত্তেজিত জনতা তাঁকে মারধরের পর পুলিশের কাছে তুলে দেয়। আহত চালক উখিয়া উপজেলার গয়ালমারা এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দুর্ঘটনা কবলিতগাড়ি দুটি পুলিশ জব্দ করেছে।’
নুরুল আবছার মানিক নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, কক্সবাজারমুখী যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং অপর দিক থেকে আসা কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষ হয় রাস্তার মাথা সড়কে। বিকট শব্দ শুনে বের হয়ে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় কিছু নারী-পুরুষ গড়াগড়ি খাচ্ছেন। স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায়ন।
কক্সবাজারের টেকনাফে কাভার্ড ভ্যান ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী নিহত এবং অটোরিকশার চালকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে কাভার্ড ভ্যানের চালককে। হোয়াইক্যং হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মো. আব্দুল কাইয়ুম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মো. আব্দুল কাইয়ুম জানান, গতকাল শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে শহীদ এ টি এম জাফর আলম আরাকান সড়কের (কক্সবাজার-টেকনাফ সড়ক) টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উলুবনিয়া রাস্তার মাথায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম ও পরিচয় নিশ্চিত হওয়া না গেলেও বয়স আনুমানিক ৪০ থেকে ৪৫ বছর।
এদিকে ঘটনায় অটোরিকশার চালকসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে তথ্য দিলেও তাঁদের পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেনি হাইওয়ে পুলিশের এই পরিদর্শক। এ ছাড়া আটক কাভার্ড ভ্যানের চালকের পরিচয়ও জানাতে পারেননি তিনি।
আব্দুল কাইয়ুম বলেন, রাতে টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উলুবনিয়া এলাকায় কক্সবাজারমুখী একটি অটোরিকশার সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশার চালকসহ ছয়জন আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে পাশের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের গয়ালমারা এলাকার এমএসএফ হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক এক নারীকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে আহত ৫ জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
হাইওয়ে পুলিশের এই পরিদর্শক বলেন, ‘ঘটনাস্থল থেকে পালানোর সময় স্থানীয় জনতা কাভার্ড ভ্যানের চালককে ধরে ফেলে। উত্তেজিত জনতা তাঁকে মারধরের পর পুলিশের কাছে তুলে দেয়। আহত চালক উখিয়া উপজেলার গয়ালমারা এমএসএফ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। দুর্ঘটনা কবলিতগাড়ি দুটি পুলিশ জব্দ করেছে।’
নুরুল আবছার মানিক নামের এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, কক্সবাজারমুখী যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশা এবং অপর দিক থেকে আসা কাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষ হয় রাস্তার মাথা সড়কে। বিকট শব্দ শুনে বের হয়ে দেখি রক্তাক্ত অবস্থায় কিছু নারী-পুরুষ গড়াগড়ি খাচ্ছেন। স্থানীয়রা উদ্ধার করে তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে যায়ন।
শনিবার (২১ জুন) রাত পৌনে ১০টার দিকে জহুরপুর বেলপাড়া সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ওই বিজিবি সদস্যকে হস্তান্তর করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৩ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল ফাহাদ মাহমুদ রিংকু।
১১ মিনিট আগেভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১ ঘণ্টা আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগে