রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, ‘সভ্যতার শুরু থেকেই নারীদের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। দেশের বর্তমান উন্নয়নও অগ্রগতির পেছনেও রয়েছে নারীদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা। তাই নারী শিক্ষার প্রসারের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রেও নারীদের এগিয়ে যেতে হবে। প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতে নারীদের অংশগ্রহণের দিকটাতে আমাদের আশাবাদী করে তোলে।’
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. মোছা রোকসানা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, বিশেষ অতিথি চুয়েট অ্যালামনাই ও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) নীরা মজুমদার, চুয়েটের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। স্বাগত বক্তব্য দেন মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব ফরহাদ জামিলা।
আরও বক্তব্য দেন পানিসম্পদ কৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়শা আখতার, সুফিয়া কামাল হলের প্রভোস্ট ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোছা ফারজানা রহমান জুথী, গণিত বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোসাম্মাত তাহমিনা আক্তার, ইইই বিভাগের সেকশন অফিসার আফরোজা সুলতানা রিমা, স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব কুলসুমা বেগম, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বুশরা। মানবিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহিদা সুলতানা। সঞ্চালনা করেন উপপরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।
প্রধান বক্তা জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, ‘সংবিধানের একাধিক অনুচ্ছেদে নারীর অধিকার স্বীকৃত, বঙ্গবন্ধুও স্বাধীন বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। একজন জেলা প্রশাসকের একই সঙ্গে জেলা কালেক্টর, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক হিসেবে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করতে হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথম নারী জেলা প্রশাসক আমিই। নারী হয়েও সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিজেকে কখনো নারী ভাবিনি। একজন মানুষ হিসেবেই আমি দায়িত্ব পালন করে চলেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নারী বা পুরুষ আলাদা কোনো সত্তা নয়। নারী-পুরুষ মিলেই আমাদের দেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে হবে। আমরা মেয়েরাও পারি এবং পারব এই বিশ্বাসটা সব পুরুষের মাঝে জাগ্রত হতে হবে। অনেকেই মনে করেন নারীরা শিক্ষিত ও কর্মজীবী হলেই ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন। আমরা যত বেশি শিক্ষিত হব, তত বেশিই বিনয়ী হওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে বিয়েটা নারী-পুরুষ কেউ একা করে না, দুজনেই করে। তাই সংসারের দায়িত্বও দুজনের সমান। প্যারেন্টিং দুজনকে মিলেই করতে হয়।’
ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি আরও বলেন, ‘আমার কাজ/দায়িত্ব না বলে, আমাদের বলার চর্চা করতে হবে। বেগম রোকেয়ারাও তাঁদের স্বামী, ভাই ও বাবারা সহযোগিতা করেছেন বলেই আমাদের নারীদের আজকের এই অগ্রগতি। বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইটা আমি মেয়েদের পড়তে বলব। নয়া চীনের নারীরা কীভাবে পুরুষের সঙ্গে একত্রে কাজ করেছে, নয়া চীনের বিশ্বজোড়া উন্নয়ন ঘটিয়েছে সেই ইতিহাস আমাদের নারীদের জানতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতির পেছনেও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারিশম্যাটিক নেতৃত্বে ফসল।’
এর আগে নারী দিবস উপলক্ষে একটি র্যালি বের করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্রী, নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন। পরে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের কেক কাটা হয়।
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, ‘সভ্যতার শুরু থেকেই নারীদের অবদান ছিল অনস্বীকার্য। দেশের বর্তমান উন্নয়নও অগ্রগতির পেছনেও রয়েছে নারীদের প্রত্যক্ষ ভূমিকা। তাই নারী শিক্ষার প্রসারের পাশাপাশি কর্মক্ষেত্রেও নারীদের এগিয়ে যেতে হবে। প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতে নারীদের অংশগ্রহণের দিকটাতে আমাদের আশাবাদী করে তোলে।’
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. মোছা রোকসানা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি, বিশেষ অতিথি চুয়েট অ্যালামনাই ও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের সদস্য (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) নীরা মজুমদার, চুয়েটের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. শেখ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। স্বাগত বক্তব্য দেন মানবিক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক জনাব ফরহাদ জামিলা।
আরও বক্তব্য দেন পানিসম্পদ কৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. আয়শা আখতার, সুফিয়া কামাল হলের প্রভোস্ট ও পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মোছা ফারজানা রহমান জুথী, গণিত বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মোসাম্মাত তাহমিনা আক্তার, ইইই বিভাগের সেকশন অফিসার আফরোজা সুলতানা রিমা, স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব কুলসুমা বেগম, নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী ইশরাত জাহান বুশরা। মানবিক বিভাগের সহকারী অধ্যাপক নাহিদা সুলতানা। সঞ্চালনা করেন উপপরিচালক (তথ্য ও প্রকাশনা) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।
প্রধান বক্তা জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি বলেন, ‘সংবিধানের একাধিক অনুচ্ছেদে নারীর অধিকার স্বীকৃত, বঙ্গবন্ধুও স্বাধীন বাংলাদেশে নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়ে গুরুত্ব দিয়েছিলেন। একজন জেলা প্রশাসকের একই সঙ্গে জেলা কালেক্টর, জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও জেলা প্রশাসক হিসেবে নির্বাহী দায়িত্ব পালন করতে হয়। পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রথম নারী জেলা প্রশাসক আমিই। নারী হয়েও সেই দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে নিজেকে কখনো নারী ভাবিনি। একজন মানুষ হিসেবেই আমি দায়িত্ব পালন করে চলেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নারী বা পুরুষ আলাদা কোনো সত্তা নয়। নারী-পুরুষ মিলেই আমাদের দেশের উন্নয়নের অংশীদার হতে হবে। আমরা মেয়েরাও পারি এবং পারব এই বিশ্বাসটা সব পুরুষের মাঝে জাগ্রত হতে হবে। অনেকেই মনে করেন নারীরা শিক্ষিত ও কর্মজীবী হলেই ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন। আমরা যত বেশি শিক্ষিত হব, তত বেশিই বিনয়ী হওয়া উচিত। মনে রাখতে হবে বিয়েটা নারী-পুরুষ কেউ একা করে না, দুজনেই করে। তাই সংসারের দায়িত্বও দুজনের সমান। প্যারেন্টিং দুজনকে মিলেই করতে হয়।’
ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি আরও বলেন, ‘আমার কাজ/দায়িত্ব না বলে, আমাদের বলার চর্চা করতে হবে। বেগম রোকেয়ারাও তাঁদের স্বামী, ভাই ও বাবারা সহযোগিতা করেছেন বলেই আমাদের নারীদের আজকের এই অগ্রগতি। বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘আমার দেখা নয়া চীন’ বইটা আমি মেয়েদের পড়তে বলব। নয়া চীনের নারীরা কীভাবে পুরুষের সঙ্গে একত্রে কাজ করেছে, নয়া চীনের বিশ্বজোড়া উন্নয়ন ঘটিয়েছে সেই ইতিহাস আমাদের নারীদের জানতে হবে। বর্তমানে বাংলাদেশের নারীদের অগ্রগতির পেছনেও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারিশম্যাটিক নেতৃত্বে ফসল।’
এর আগে নারী দিবস উপলক্ষে একটি র্যালি বের করা হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, ছাত্রী, নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা অংশ নেন। পরে আন্তর্জাতিক নারী দিবসের কেক কাটা হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৬ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৭ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৮ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৮ ঘণ্টা আগে