Ajker Patrika

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধ কর্মসূচিতে পরিবহনশ্রমিকদের একাত্মতা

নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের প্রতিনিধি সভা। ছবি: আজকের পত্রিকা
চট্টগ্রামে সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের প্রতিনিধি সভা। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাংলাদেশ শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের (স্কপ) চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধ কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন। আজ রোববার নগরীর বিআরটিসি মার্কেট কার্যালয়ে সংগঠনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় আঞ্চলিক কমিটির ৪৭টি শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সংগঠনের পূর্বাঞ্চল (চট্টগ্রাম ও সিলেট) কমিটির সভাপতি মৃণাল চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রাম বন্দর দেশের হৃৎপিণ্ড ও অর্থনৈতিক প্রাণকেন্দ্র। চট্টগ্রাম বন্দরের পাশে নৌবাহিনীর দপ্তর, তেল শোধনাগার ও বিমানবন্দর রয়েছে। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের পাশে চট্টগ্রাম বন্দর দুবাইভিত্তিক ডিপি ওয়ার্ল্ডের হাতে তুলে দেওয়া জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্বের জন্য চরম হুমকি।

মোহাম্মদ মুছার সভাপতিত্বে প্রতিনিধি সভায় বক্তব্য দেন সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিভাগীয় আঞ্চলিক কমিটির কার্যকরী সভাপতি রবিউল মওলা ও সাধারণ সম্পাদক অলি আহামদ।

উপস্থিত ছিলেন আযম চৌধুরী, মো. ইলিয়াছ, হারুন অর রশিদ, আলাউদ্দিন ফারুক, জহুর উল্লাহ, শাহ আলম হাওলাদার, নুর হোসেন, মোহাম্মদ শফি, মনসুর আলম, মো. ইউসুফ, দৌলত মিয়া, আহমদ হোসেন, নজরুল ইসলাম, রুহুল আমিন রনি, মো. একরাম, জাবেদ হোসেন, জরিফ আলী, আমির হোসেন, আলী আকবর, মো. আলী, কামাল উদ্দিন, মো. রাশেদ, মো. রুবেল, জাকির হোসেন, সুমন, মো. হাসান, শান্ত, মো. রবিন, মো. ইয়াকুব, মো. আবদুর রহিম প্রমুখ।

উল্লেখ্য, গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে স্কপের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কনভেনশনে আগামী বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। অবরোধের স্থান নির্ধারণ করা হয়েছে আগ্রাবাদ বিদ্যুৎ ভবনের সামনে, মাইলের মাথা ও বড়পোল পোর্ট কানেকটিং রোডের মুখ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পূর্ববিরোধের জেরে সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

জমি নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আরফোজ আলী (৭০) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। সংঘর্ষে উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়েছেন। আজ রোববার সন্ধ্যায় উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের দেওড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আরফোজ ওই গ্রামের মৃত ফুল মিয়ার ছেলে। আর আহতদের মধ্যে ফারুক মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, কয়েক দিন ধরে দেওড়া গ্রামের মাগুরহাটি এলাকার একটি জায়গা নিয়ে স্থানীয় দানা মিয়া গোষ্ঠী ও শিপন গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এই নিয়ে ১৫ নভেম্বর থেকে কয়েক দফা সংঘর্ষ হয়। এর জের ধরে রোববার সন্ধ্যায় দুই পক্ষের লোকজন আবার দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়ান।

সংঘর্ষ চলাকালে দানা মিয়া গোষ্ঠীর আরফোজ মিয়া নিহত হন। এই সময় উভয় পক্ষের ২০ জন আহত হয়। আহতদের স্থানীয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদুল আলম চৌধুরী জানান, দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন। নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মুন্সিগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ, শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
অভিযুক্ত শিক্ষক রোমান মিয়া। ছবি: সংগৃহীত
অভিযুক্ত শিক্ষক রোমান মিয়া। ছবি: সংগৃহীত

মুন্সিগঞ্জ শহরের একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে রোমান মিয়া (৩৩) নামের শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে দিয়েছেন ক্ষুব্ধ অভিভাবকেরা। পরে ওই ঘটনার মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেন মুন্সিগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. কামরুল ইসলাম মিঞা।

অভিযুক্ত রোমান মিয়া হবিগঞ্জে লাখাই উপজেলার বউবাড়ী গ্রামের বাসিন্দা। তিনি মুন্সিগঞ্জ শহরে হোস্টেলে থেকে শিক্ষকতা করেন।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার বিকেলে অভিযুক্ত শিক্ষক বাথরুমে নিয়ে ওই ছাত্রীকে পরীক্ষায় ফেল করানোসহ ভয় দেখিয়ে ধর্ষনের চেষ্টা করেন। তখন ওই ছাত্রী চিৎকার দিয়ে দৌড়ে বের হয়ে যায়। পরে তার অভিভাবক ঘটনা জেনে অন্য শিক্ষকদের কাছে অভিযোগ করেন। প্রতিষ্ঠানপ্রধান উপস্থিত না থাকায় অন্য শিক্ষকেরা কোনো পদক্ষেপ নেননি।

এ ঘটনায় ওই ছাত্রীর বাবা রোববার সকালে মুন্সিগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেন। এ ছাড়া বিক্ষুব্ধ অভিভাবকেরা ওই শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে দেন।

বিক্ষুব্ধ অভিভাবকেরা বলেন, ওই শিক্ষক এর আগেও পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রীদের গায়ে হাত দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

মুন্সিগঞ্জ সদর থানার ওসি এম সাইফুল আলম জানান, অভিযুক্ত শিক্ষককে মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ফিরোজ কবির জানান, অভিযুক্তকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চুরির অভিযোগ, সালিস বৈঠকে যুবককে ২০ ফুট মাটিতে নাকে খত

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
চুরির অভিযোগে নাকে খত দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছবি: সংগৃহীত
চুরির অভিযোগে নাকে খত দেওয়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। ছবি: সংগৃহীত

ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডুতে চুরির অভিযোগে এক যুবককে (২৮) গ্রাম্য সালিসে নাকে খত দেওয়ানো হয়েছে। গতকাল শনিবার (২২ নভেম্বর) উপজেলার ভায়না ইউনিয়নের কালীশংকরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ওই গ্রামের পল্লিচিকিৎসক এনামুলের বাড়িতে চুরির অভিযোগ তাঁকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন সালিসের মাতব্বররা। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত শুক্রবার রাতে কালীশংকরপুর গ্রামের এনামুলের গরু চুরি করতে প্রবেশের অভিযোগে গতকাল বিকেলে একই গ্রামের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সালিস বসানো হয়। সালিসে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলামসহ কয়েক শ লোক উপস্থিত ছিলেন। সালিসে অভিযোগ তোলা হয়, শুক্রবার রাতে এনামুলের বাড়ির পাশে ওই যুবককে ঘোরাঘুরি করতে দেখে এনামুলের ছেলে ইমরান। ইমরানের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই যুবক ও তাঁর বাবাকে পরদিন জোরপূর্বক সালিসে হাজির করা হয়।

ভিডিওতে দেখা যায়, সালিসে মাতব্বরদের একজন সাদা শার্ট ও লুঙ্গি পরে ওই যুবকের ঘাড় মাটির সঙ্গে চেপে ধরে প্রায় ২০ ফুট নাকে খত দেওয়ান। পরে কান ধরে ওঠবস করিয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি মারধর করে ছেড়ে দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘এই ছেলে চোর। আওয়ামী লীগের সময় থেকেই তার চুরির অভিযোগ আছে। গ্রামের লোক এই ছেলেকে ধরে মারধর করে হাত কেটে দিতে চাচ্ছিল। এই কারণে আমি উপস্থিত থেকে তাকে সালিসে নাকে খত দিয়ে সতর্ক করে দিয়েছি। এর পরেও সে এমন কাজ করলে তাকে পিটিয়ে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হবে।’

ওই যুবকের বাবার দাবি, চুরি করে চলতে হবে—এমন অভাব তাঁর সংসারে নেই। তাঁরা রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার।

হরিণাকুণ্ডু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শহিদুল ইসলাম হাওলাদার বলেন, ‘আমি কিছুক্ষণ আগে একটি ভিডিও দেখেছি। এটা খুবই অন্যায় কাজ করেছে। কেউ যদি কোনো অপরাধ করে থাকে, তাহলে তাকে আইনের হাতে তুলে দিতে হবে। কিন্তু সালিসে কেউ আইন হাতে তুলে নিলে তারাও অপরাধী হবে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবার থেকে অভিযোগ দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

পুলিশের গাড়িতেই বিএনপি কর্মীদের কোপাল প্রতিপক্ষের লোকজন

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি কর্মী। ছবি: আজকের পত্রিকা
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি কর্মী। ছবি: আজকের পত্রিকা

ঝিনাইদহ সদরের হারানঘাট গ্রামে পুলিশের গাড়িতে থাকা দুই বিএনপি কর্মীকে কুপিয়ে জখম করেছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। এ সময় পুলিশের গাড়িটিও ভাঙচুর করা হয়। আজ রোববার বিকেলে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

জানা গেছে, সদর উপজেলার দোগাছী ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল ইসলামের সঙ্গে ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজ বিশ্বাসের বিরোধ চলছে। এর জেরে আজ বিকেলে স্থানীয় কল্যাণপুর বাজারে নজরুল ইসলামের সমর্থক মিঠু বিশ্বাসকে (৪২) কুপিয়ে আহত করেন প্রতিপক্ষের সমর্থকেরা। এদিকে জেলা শহরে বিএনপির মিটিং শেষ করে বিকেলে সিরাজ বিশ্বাসের সমর্থক গোলাম ফারুক (৬০) ও রকিবুল ইসলাম (৪৫) বাড়ি ফিরছিলেন। হারানঘাট গ্রামে পৌঁছালে নজরুল ইসলামের সমর্থকেরা তাঁদের ধাওয়া দেন। এতে তাঁরা একটি বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে নারিকেলবাড়িয়া পুলিশ ক্যাম্পে সাহায্য চান। পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে গাড়িতে তুলতে গেলে নজরুল ইসলামের সমর্থকেরা সেখানে হামলা করেন। তাঁরা পুলিশের গাড়িতেই ফারুক ও রকিবুলকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো শুরু করেন। পরে গাড়ি থেকে টেনেহিঁচড়ে তাঁদের বের করে মারধর করেন এবং পুলিশের পিকআপ গাড়িটি ভাঙচুর করা হয়। হামলায় পুলিশের এক সদস্য সামান্য আহত হন। ভাঙচুর করা গাড়িটি বর্তমানে পুলিশ লাইনসে রাখা হয়েছে।

এ ঘটনায় আহত গোলাম ফারুক ও রকিবুল ইসলামকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া কল্যাণপুর বাজারে আহত মিঠু বিশ্বাসও সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন।

দোগাছী ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সিরাজ বিশ্বাস বলেন, জেলা শহরে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করে বাড়ি ফিরছিলেন গোলাম ফারুক ও রকিবুল। নজরুলের লোকজন তাঁদের ওপর অতর্কিতভাবে হামলা করে কুপিয়ে আহত করেন। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যাঁরা চাঁদাবাজি করতেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়ে নজরুল ইসলাম দল করে এসব খারাপ কাজ করে বেড়াচ্ছেন।

পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা
পুলিশের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ঘটনার সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। পরে শুনলাম, সিরাজ বিশ্বাসের লোকজনই দুপুরের পর কল্যাণপুর বাজারে মিঠু বিশ্বাসকে কুপিয়ে আহত করেছে। বিএনপির থানা ও জেলা নেতারা স্থানীয় বিরোধ দুপুরেই মিটিং করে মীমাংসা করে দেয়। কিন্তু এরপরও সিরাজের লোকজন এ ঘটনা ঘটাল।’

সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ছোয়া ইসরাইল বলেন, হাসপাতালে আসা আহত তিনজনেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। এর মধ্যে গোলাম ফারুকের অবস্থা সবচেয়ে বেশি আশঙ্কাজনক।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘খবর পেয়ে ঝিনাইদহ থেকে অতিরিক্ত পুলিশ পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ ঘটনায় এক পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। জড়িত ব্যক্তিদের ধরতে আমরা অভিযান চালাচ্ছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত