লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুর সদরের বশিকপুর এলাকায় কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা মামলায় সাত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় প্রদান করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছেন বশিকপুরের মুরাদ হোসেন, জাকির হোসেন, রিপন হোসেন, নিশান উদ্দিন, সুমন হোসেন, জামাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন। এঁদের মধ্যে সুমন হোসেন রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য ছয় আসামি জামিনে পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশও দেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। দীর্ঘ ৯ বছর পর এই মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এ রায়ে খুশি বাদী ও রাষ্ট্রপক্ষ।’
আদালত ও মামলা সূত্র জানা যায়, সদর উপজেলার বাশিকপুরের নন্দীগ্রাম এলাকায় ২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। সেদিন পোদ্দার বাজার থেকে কাঁঠাল বিক্রি করে বাড়ি ফিরছিলেন আহসান উল্যাহ। পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। ওই দিনই নিহত আহসান উল্যাহর ছেলে মো. আলম বাদী হয়ে সদর থানায় ছয়-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ২৬ জুন সাতজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
অভিযুক্ত আসামিরা হচ্ছেন সদর উপজেলার নন্দীগ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে মুরাদ হোসেন ও আবু সায়েদের ছেলে মো. সুমন হোসেন এবং বশিকপুর এলাকার মো. বাবুল হোসেনের ছেলে জাকির হোসেন, একই এলাকার আবু সায়েদের ছেলে রিপন হোসেন, সাহাবুদ্দিনের ছেলে নিশান হোসেন। এ ছাড়া একই এলাকার জামাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে প্রায় ৯ বছর পর এই মামলার রায় দেন আদালত।
জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌশলী অ্যাডভোকেট মো. জসীম উদ্দীন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। এ মামলায় ৭ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় প্রদান করেন আদালত। এ ছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশও দেন আদালত। দীর্ঘ ৯ বছর পর এই মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
লক্ষ্মীপুর সদরের বশিকপুর এলাকায় কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা মামলায় সাত আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টার দিকে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. রহিবুল ইসলাম এ রায় প্রদান করেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হচ্ছেন বশিকপুরের মুরাদ হোসেন, জাকির হোসেন, রিপন হোসেন, নিশান উদ্দিন, সুমন হোসেন, জামাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন। এঁদের মধ্যে সুমন হোসেন রায়ের সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য ছয় আসামি জামিনে পলাতক রয়েছেন। এ ছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশও দেন আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জসিম উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। দীর্ঘ ৯ বছর পর এই মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এ রায়ে খুশি বাদী ও রাষ্ট্রপক্ষ।’
আদালত ও মামলা সূত্র জানা যায়, সদর উপজেলার বাশিকপুরের নন্দীগ্রাম এলাকায় ২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। সেদিন পোদ্দার বাজার থেকে কাঁঠাল বিক্রি করে বাড়ি ফিরছিলেন আহসান উল্যাহ। পরিকল্পিতভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। ওই দিনই নিহত আহসান উল্যাহর ছেলে মো. আলম বাদী হয়ে সদর থানায় ছয়-সাতজনকে অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ২৬ জুন সাতজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
অভিযুক্ত আসামিরা হচ্ছেন সদর উপজেলার নন্দীগ্রামের সিরাজ মিয়ার ছেলে মুরাদ হোসেন ও আবু সায়েদের ছেলে মো. সুমন হোসেন এবং বশিকপুর এলাকার মো. বাবুল হোসেনের ছেলে জাকির হোসেন, একই এলাকার আবু সায়েদের ছেলে রিপন হোসেন, সাহাবুদ্দিনের ছেলে নিশান হোসেন। এ ছাড়া একই এলাকার জামাল উদ্দিন ও আলমগীর হোসেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে প্রায় ৯ বছর পর এই মামলার রায় দেন আদালত।
জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌশলী অ্যাডভোকেট মো. জসীম উদ্দীন রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘২০১৪ সালের ২৬ জুলাই দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে কাঠমিস্ত্রি আহসান উল্যাহকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করেন সন্ত্রাসীরা। এ মামলায় ৭ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় প্রদান করেন আদালত। এ ছাড়া দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও এক বছর করে কারাদণ্ডের আদেশও দেন আদালত। দীর্ঘ ৯ বছর পর এই মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই রায়ে রাষ্ট্রপক্ষ ও বাদী সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছেন।’
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে