নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরের ষোলশহর এলাকায় হেলে পড়া চারতলা ভবনটি সিলগালা করা হয়েছে। পরে ফেরদৌস কমপ্লেক্স নামের ওই ভবনে থাকা লোকজন ও আশপাশের বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
আজ বুধবার সকালে পাঁচলাইশ থানার ষোলশহর রেলস্টেশনের ডান পাশে অবস্থিত ভবনটি হেলে পড়ে। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ওই ভবনকে ঝুকিঁপূর্ণ হিসেবে সীল করে দিয়েছে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও ভবনটিকে ঝুকিঁপূর্ণ উল্লেখ করে সিটি করপোরেশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
বায়েজিদ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশনের সিনিয়র অফিসার কবির হোসেন বলেন, ওই ভবনে বিভিন্ন তলায় ছয়টি বাণিজ্যিক অফিস এবং নিচ তলায় দুটি মুদির দোকান ও ফটোকপির দোকান রয়েছে। বুধবার সকালে মুদির দোকানদার ভবন হেলে পড়ার বিষয়টি খেয়াল করেন। এরপর বিষয়টি মালিককে জানান।
ভবনের মালিক খোরশেদ আলম বাপ্পি বলেন, ‘কিছুদিন আগে চার তলা ওই ভবনের পাশে নালা সম্প্রসারণের জন্য ২১ ফুট পর্যন্ত ভেঙে ফেলা হয়। কিন্তু ভবনের নিচের একটা অংশ ফাঁকা থেকে যায়। এই কারণে চারটি পিলার ভেঙে গেলে ভবনটি নালার দিকে হেলে পড়েছে। আপাতত লোকজন ও জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি অপসারণের জন্য ভবন মালিককে আমরা তিন মাসের সময় দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা দুই বছরেও তা করেনি। এখন যা হওয়ার তাই হয়েছে।’
চট্টগ্রাম নগরের ষোলশহর এলাকায় হেলে পড়া চারতলা ভবনটি সিলগালা করা হয়েছে। পরে ফেরদৌস কমপ্লেক্স নামের ওই ভবনে থাকা লোকজন ও আশপাশের বাসিন্দাদের সরিয়ে নিয়েছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।
আজ বুধবার সকালে পাঁচলাইশ থানার ষোলশহর রেলস্টেশনের ডান পাশে অবস্থিত ভবনটি হেলে পড়ে। এই ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানা গেছে।
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিস কর্তৃপক্ষ ওই ভবনকে ঝুকিঁপূর্ণ হিসেবে সীল করে দিয়েছে। চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও ভবনটিকে ঝুকিঁপূর্ণ উল্লেখ করে সিটি করপোরেশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছে।’
বায়েজিদ ফায়ার সার্ভিসের স্টেশনের সিনিয়র অফিসার কবির হোসেন বলেন, ওই ভবনে বিভিন্ন তলায় ছয়টি বাণিজ্যিক অফিস এবং নিচ তলায় দুটি মুদির দোকান ও ফটোকপির দোকান রয়েছে। বুধবার সকালে মুদির দোকানদার ভবন হেলে পড়ার বিষয়টি খেয়াল করেন। এরপর বিষয়টি মালিককে জানান।
ভবনের মালিক খোরশেদ আলম বাপ্পি বলেন, ‘কিছুদিন আগে চার তলা ওই ভবনের পাশে নালা সম্প্রসারণের জন্য ২১ ফুট পর্যন্ত ভেঙে ফেলা হয়। কিন্তু ভবনের নিচের একটা অংশ ফাঁকা থেকে যায়। এই কারণে চারটি পিলার ভেঙে গেলে ভবনটি নালার দিকে হেলে পড়েছে। আপাতত লোকজন ও জিনিসপত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে প্রধান প্রকৌশলী কাজী হাসান বিন শামস বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ ভবনটি অপসারণের জন্য ভবন মালিককে আমরা তিন মাসের সময় দিয়েছিলাম। কিন্তু তারা দুই বছরেও তা করেনি। এখন যা হওয়ার তাই হয়েছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২৫ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪২ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে