জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
মিরসরাইয়ে ট্রেন-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় সন্দেহের তির যাচ্ছে ট্রেনচালক (লোকোমাস্টার) জহিরুল হক খান ও সহকারী সিদ্দিকুর রহমানের দিকে। বলা হচ্ছে তাঁরা একটু সতর্ক থাকলে এতজনের প্রাণহানি ঘটত না। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট তিনজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।
ওই তিন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, একটি ট্রেন থামাতে সর্বোচ্চ দূরত্বের প্রয়োজন হয় ৪০২ মিটার। চেষ্টা করলে ৩০০ মিটারের ভেতরেও ট্রেন থামানো যায়। কিন্তু মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় যে লেভেল ক্রসিংয়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত, ওইটার কোড নম্বর (সেকশন নম্বর) ৫৪৬৭। অর্থাৎ এই জায়গায় মাইক্রোবাস ও প্রভাতী ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। কিন্তু ট্রেন থামে ওই সেকশন থেকে হোম সিগন্যাল পার হয়ে।
ট্রেনচালক ট্রেনটিতে যেখানে থামায় ওইটির কোড নম্বর ছিল ৫৩/৪-৫ কিলোমিটার। ৫৪/৭-৬ কিলোমিটার সেকশন থেকে ৫৩/৪-৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব ১০০০ মিটার বা এক কিলোমিটারের বেশি। মাইক্রোবাসকে ট্রেনটি এমনভাবে নিয়ে গেছে, যাওয়ার পথে ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফগ সিগন্যাল পোস্ট ভেঙে গেছে। এমনকি পয়েন্ট মেশিনও নষ্ট হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৪০২ মিটারের মধ্যে থামলে হতাহতের সংখ্যা আরও কমত। কারণ মাইক্রোবাসটি ট্রেনের ইঞ্জিনের বাম্পারে উঠে গিয়েছিল। এক কিলোমিটার পর্যন্ত দুমড়েমুচড়ে নেওয়ার কারণে ১১ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, চালক চাইলে আরও আগে ট্রেন থামাতে পারতেন। হয়তো সাধারণ মানুষের মারধরের ভয়ে দূরে গিয়ে নিরাপদ জায়গায় ট্রেন থামিয়েছেন।
এ বিষয়ে মহানগর প্রভাতী ট্রেনের চালক জহিরুল হক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন থামাতে চেষ্টা করেছি।’
১ হাজার মিটারের মধ্যে কেন ট্রেন থামল? এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি পরে কথা বলবেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনসার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু গেটম্যান নয়, চালকেরাও যদি রুলস না মানে, সেটিও তদন্তে তুলে আনা হবে। ট্রেন এক হাজার মিটার দূরে গিয়ে কেন থামল (যদি থামে) সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
মিরসরাইয়ে ট্রেন-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে ১১ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় সন্দেহের তির যাচ্ছে ট্রেনচালক (লোকোমাস্টার) জহিরুল হক খান ও সহকারী সিদ্দিকুর রহমানের দিকে। বলা হচ্ছে তাঁরা একটু সতর্ক থাকলে এতজনের প্রাণহানি ঘটত না। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট তিনজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এমনটি জানা গেছে।
ওই তিন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে জানান, একটি ট্রেন থামাতে সর্বোচ্চ দূরত্বের প্রয়োজন হয় ৪০২ মিটার। চেষ্টা করলে ৩০০ মিটারের ভেতরেও ট্রেন থামানো যায়। কিন্তু মিরসরাইয়ের খৈয়াছড়া ঝরনা এলাকায় যে লেভেল ক্রসিংয়ে সংঘর্ষের সূত্রপাত, ওইটার কোড নম্বর (সেকশন নম্বর) ৫৪৬৭। অর্থাৎ এই জায়গায় মাইক্রোবাস ও প্রভাতী ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। কিন্তু ট্রেন থামে ওই সেকশন থেকে হোম সিগন্যাল পার হয়ে।
ট্রেনচালক ট্রেনটিতে যেখানে থামায় ওইটির কোড নম্বর ছিল ৫৩/৪-৫ কিলোমিটার। ৫৪/৭-৬ কিলোমিটার সেকশন থেকে ৫৩/৪-৫ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব ১০০০ মিটার বা এক কিলোমিটারের বেশি। মাইক্রোবাসকে ট্রেনটি এমনভাবে নিয়ে গেছে, যাওয়ার পথে ব্রিজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফগ সিগন্যাল পোস্ট ভেঙে গেছে। এমনকি পয়েন্ট মেশিনও নষ্ট হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ৪০২ মিটারের মধ্যে থামলে হতাহতের সংখ্যা আরও কমত। কারণ মাইক্রোবাসটি ট্রেনের ইঞ্জিনের বাম্পারে উঠে গিয়েছিল। এক কিলোমিটার পর্যন্ত দুমড়েমুচড়ে নেওয়ার কারণে ১১ জনের প্রাণহানি হয়েছে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, চালক চাইলে আরও আগে ট্রেন থামাতে পারতেন। হয়তো সাধারণ মানুষের মারধরের ভয়ে দূরে গিয়ে নিরাপদ জায়গায় ট্রেন থামিয়েছেন।
এ বিষয়ে মহানগর প্রভাতী ট্রেনের চালক জহিরুল হক খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংঘর্ষের সঙ্গে সঙ্গে ট্রেন থামাতে চেষ্টা করেছি।’
১ হাজার মিটারের মধ্যে কেন ট্রেন থামল? এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে, তিনি পরে কথা বলবেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
এদিকে সংঘর্ষের ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক ও বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনসার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, শুধু গেটম্যান নয়, চালকেরাও যদি রুলস না মানে, সেটিও তদন্তে তুলে আনা হবে। ট্রেন এক হাজার মিটার দূরে গিয়ে কেন থামল (যদি থামে) সেটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ছোনগাছা ইউনিয়নের পাঁচ ঠাকুরি এলাকায় গরু চোর সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ওঠেছে। রোববার (৩ আগস্ট) রাতে এ ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। মরদেহ দুটি শহীদ এম. মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেপটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন ভবন নির্মাণে ২০১৪ সালে প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছিল জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। প্রকল্পটির এক দশকে অর্থ বরাদ্দ ৫৪৬ কোটি টাকা থেকে বেড়ে ৬৫১ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। শেষ হয়েছে বর্ধিত মেয়াদও। তবু কাজ শেষ হয়নি। এতে কাঙ্ক্ষিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে জেলা
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে উত্তরের নদ-নদীর পানি বেড়েছে; বিশেষ করে তিস্তা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করায় রংপুর বিভাগের অন্তত চার জেলায় বন্যা পরিস্থিতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারীর নদীতীরবর্তী নিম্নাঞ্চল এরই মধ্যে প্লাবিত হতে শুরু করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড
৫ ঘণ্টা আগেরাজশাহী শহরের অর্ধেকের বেশি তরুণ মানসিকভাবে ভালো নেই। বিষণ্নতায় ভুগছেন তাঁরা। গবেষকেরা বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের অতিরিক্ত ব্যবহারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে