নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম
দেওয়ানহাট অংশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পিলার ছাড়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নকশা নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার আপত্তির মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে চউক। এই প্রযুক্তির নাম ‘প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভার’। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে বিশেষ ধরনের সেতু নির্মাণে এ পদ্ধতির ব্যবহার চোখে পড়ে। এতে বর্তমানে দেওয়ানহাট সেতুর ওপর দিয়েই এক্সপ্রেসওয়েটি চলে যাবে।
এলিভেটেডের নিচে থাকবে দেওয়ানহাট সেতু, তার নিচে মাটিতে থাকবে রেল চলাচলের ছয়টি লাইন। যে জায়গায় রেললাইন আছে, সেখানে পিলার হবে না, এটাই ‘প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভারের’ বিশেষ বৈশিষ্ট্য। নির্মাণের সময় সারা দেশে রেল চলাচলেও সমস্যা হবে না বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, দেওয়ানহাটে বর্তমানে রেলওয়ে সেতুর পশ্চিম পাশ দিয়ে প্রায় ৫০০ মিটারের ওভারব্রিজটি নির্মাণ করা হবে।
চউকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এম হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কনসালট্যান্ট প্রতিষ্ঠান এমআইএসটির পাশাপাশি বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের পাঁচজন অভিজ্ঞ অধ্যাপক যাঁরা ব্রিজ নির্মাণে খুবই পারদর্শী, তাঁরা আমাদের সঙ্গে প্রকল্পটিতে সার্বক্ষণিক কাজ করছেন। বর্তমান দেওয়ানহাট ওভারপাস এবং রেল ওভারব্রিজ বিবেচনায় রেখে নকশা করেছেন। দেওয়ানহাট ওভারপাসের প্রায় ২৩ ফুট ওপর দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যাবে।’
নগর-পরিকল্পনাবিদ ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার মজুমদার বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন ছোট-বড় নদীর ওপর সেতু তৈরিতে ক্যান্টিলিভার মেথড কিংবা আরও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তিতে দুদিক থেকে দুটি পিলারে কাজ শুরু হয়। মাঝখানে পিলার করা হয় না। প্রান্তে থাকা দুটি পিলারের ওপর ভর করে সামনের দিকে কাজ এগোতে থাকে। পরে দুদিক থেকে এসে মাঝে পুরো ব্রিজটি মিলে যায়। পদ্ধতিগতভাবে এ প্রযুক্তিতে সমস্যা নেই। এতে কাঠামোটি আরও বেশি টেকসই হয়।
সিডিএর বোর্ড সদস্য ও নগর-পরিকল্পনাবিদ স্থপতি আশিক ইমরান বলেন, প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভার প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওভারব্রিজ নির্মাণের সক্ষমতা আমাদের আছে।
উল্লেখ্য, টাইগারপাস ও লালখানবাজার অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ নিয়ে দুই মাস ধরে নগরীতে চলছে আলোচনা, সমালোচনা। দুই পাশের পাহাড় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষুণ্ণ রেখে নকশা করার দাবি জানিয়েছে সিটি করপোরেশন, পরিবেশবাদী সংগঠন, নগর-পরিকল্পনাবিদসহ নানা সামাজিক সংগঠন। বিরোধে জড়িয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও চসিক। তবে এখনো এ অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনড় অবস্থানে চউক।
দেওয়ানহাট অংশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে পিলার ছাড়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (চউক)। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নকশা নিয়ে বিভিন্ন সংস্থার আপত্তির মুখে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে চউক। এই প্রযুক্তির নাম ‘প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভার’। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে বিশেষ ধরনের সেতু নির্মাণে এ পদ্ধতির ব্যবহার চোখে পড়ে। এতে বর্তমানে দেওয়ানহাট সেতুর ওপর দিয়েই এক্সপ্রেসওয়েটি চলে যাবে।
এলিভেটেডের নিচে থাকবে দেওয়ানহাট সেতু, তার নিচে মাটিতে থাকবে রেল চলাচলের ছয়টি লাইন। যে জায়গায় রেললাইন আছে, সেখানে পিলার হবে না, এটাই ‘প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভারের’ বিশেষ বৈশিষ্ট্য। নির্মাণের সময় সারা দেশে রেল চলাচলেও সমস্যা হবে না বলে দাবি কর্তৃপক্ষের।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, দেওয়ানহাটে বর্তমানে রেলওয়ে সেতুর পশ্চিম পাশ দিয়ে প্রায় ৫০০ মিটারের ওভারব্রিজটি নির্মাণ করা হবে।
চউকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী এম হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কনসালট্যান্ট প্রতিষ্ঠান এমআইএসটির পাশাপাশি বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের পাঁচজন অভিজ্ঞ অধ্যাপক যাঁরা ব্রিজ নির্মাণে খুবই পারদর্শী, তাঁরা আমাদের সঙ্গে প্রকল্পটিতে সার্বক্ষণিক কাজ করছেন। বর্তমান দেওয়ানহাট ওভারপাস এবং রেল ওভারব্রিজ বিবেচনায় রেখে নকশা করেছেন। দেওয়ানহাট ওভারপাসের প্রায় ২৩ ফুট ওপর দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যাবে।’
নগর-পরিকল্পনাবিদ ইঞ্জিনিয়ার দেলোয়ার মজুমদার বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন ছোট-বড় নদীর ওপর সেতু তৈরিতে ক্যান্টিলিভার মেথড কিংবা আরও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। এই প্রযুক্তিতে দুদিক থেকে দুটি পিলারে কাজ শুরু হয়। মাঝখানে পিলার করা হয় না। প্রান্তে থাকা দুটি পিলারের ওপর ভর করে সামনের দিকে কাজ এগোতে থাকে। পরে দুদিক থেকে এসে মাঝে পুরো ব্রিজটি মিলে যায়। পদ্ধতিগতভাবে এ প্রযুক্তিতে সমস্যা নেই। এতে কাঠামোটি আরও বেশি টেকসই হয়।
সিডিএর বোর্ড সদস্য ও নগর-পরিকল্পনাবিদ স্থপতি আশিক ইমরান বলেন, প্রগ্রেসিভ ব্যালান্সড ক্যান্টিলিভার প্রযুক্তি ব্যবহার করে ওভারব্রিজ নির্মাণের সক্ষমতা আমাদের আছে।
উল্লেখ্য, টাইগারপাস ও লালখানবাজার অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ নিয়ে দুই মাস ধরে নগরীতে চলছে আলোচনা, সমালোচনা। দুই পাশের পাহাড় ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অক্ষুণ্ণ রেখে নকশা করার দাবি জানিয়েছে সিটি করপোরেশন, পরিবেশবাদী সংগঠন, নগর-পরিকল্পনাবিদসহ নানা সামাজিক সংগঠন। বিরোধে জড়িয়েছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও চসিক। তবে এখনো এ অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে অনড় অবস্থানে চউক।
৮৮২ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০৬ কিলোমিটার দিনাজপুর-গোবিন্দগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক নির্মাণ করে সড়ক ও জনপথ (সওজ)। চার বছর যেতে না যেতেই সড়কটির বিভিন্ন স্থান দেবে গিয়ে সৃষ্টি হয়েছে উঁচু-নিচু ঢেউ। যেন রীতিমতো জমির আলপথের মতো অবস্থা। এতে সড়কটি দিয়ে যাহনবাহনগুলোকে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেঅনিয়ম যেন পিছু ছাড়ছে না ঢাকা ওয়াসার গন্ধবপুর পানি শোধনাগার প্রকল্পে। কমবেশি ৩ হাজার ৯৪ কোটি টাকার এই প্রকল্পের কাজ এখনো চলমান। মূল প্রকল্পের আওতায় প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৩ কিলোমিটার পানি সরবরাহের পাইপ কিনে বসানো হয়েছিল আগেই। এ পাইপ কেনাকাটায় উঠেছে অনিয়মের অভিযোগ। চীনের একটি আদালতে সংশ্লিষ্টদের ম
১ ঘণ্টা আগেখুলনা জেলায় তিন ফসলি উর্বর জমির প্রায় ৫১০ হেক্টরে চাষাবাদ হয় নানা জাতের শস্য। এসবের মধ্যে ধান, গম, আখ, সরিষা, তিল, ভুট্টা, তরমুজ, বাঙ্গি, ঢেঁড়স এবং বিভিন্ন সবজি অন্যতম। তবে চাষিদের বড় দুঃখের কারণ আঠারোবাঁকি নদী। অবৈধ ইটভাটার দাপটে এই নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে শ্রীরামপুর
২ ঘণ্টা আগেসিলেটে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা সহকারী (ইউএফপিএ) মো. জাহাঙ্গীর আলমের দাপটে তাঁর স্ত্রী ফেঞ্চুগঞ্জ সদর ক্লিনিকের পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা (এফডব্লিউভি) জোহরা বেগমও বেপরোয়া। সব অনিয়মই তাঁর কাছে নিয়ম। এ রকম আরও অভিযোগ পাওয়া গেছে তাঁর সহকর্মী ও এলাকাবাসীর কাছ থেকে।
২ ঘণ্টা আগে