নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম নগরীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে একসঙ্গে বসবাসের পর বিবাদে জড়িয়ে এক নারী পোশাককর্মী খুন হয়েছেন। পুলিশ এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত পলাতক যুবককে রাজধানী ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে।
শনিবার (২৯ মার্চ) সকালে নগরীর দামপাড়ায় সিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (ডিবি-পশ্চিম) মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান।
এর আগে ২৬ মার্চ রাতে নগরীর বন্দর থানার কলসি দীঘির পাড় এলাকায় একটি ভবনে তালাবদ্ধ বাসা থেকে এক অজ্ঞাত পরিচয়ের নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নারীর পরিচয় ও খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের কাজ শুরু করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
পরে ঘটনাস্থলে পাওয়া দোকানের ক্যাশ মেমোতে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে খুনি শনাক্ত হয়। শুক্রবার রাতে ঢাকার পোস্তগোলা থেকে ইব্রাহিম হাওলাদার (২৪) নামে ওই যুবককে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (ডিবি-পশ্চিম) মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান জানিয়েছেন, লাশ উদ্ধারের সময় প্রতিবেশীরা ওই নারী একজন পোশাক কারখানার কর্মী বলে নিশ্চিত করেন। তবে তার নাম-পরিচয় কেউ জানাতে পারেনি। স্বামী পরিচয়ে তাঁর সঙ্গে থাকা যুবক ও চার বছর বয়সী এক ছেলে ওই বাসায় থাকার তথ্য পেলেও লাশ উদ্ধারের সময় তাঁদেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
পরবর্তীকালে বাসার পাশের একটি দোকানের ক্যাশ মেমোতে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্রে হত্যাকাণ্ডের রহস্যের জট খুলতে শুরু করে।
সংবাদ সম্মেলনের তথ্য অনুযায়ী, ওই মোবাইল নম্বরের সূত্রে ঢাকার পোস্তগোলায় ইব্রাহিম হাওলাদারের অবস্থান শনাক্ত করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর ইব্রাহিম চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পৌঁছে বাগেরহাটের উদ্দেশে রওনা দেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম থেকে বাগেরহাটগামী রয়েল পরিবহনের বাসে তল্লাশি করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইব্রাহিমকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিহত নারীর নাম-পরিচয়সহ বিস্তারিত তথ্য পায় ডিবি। তাঁর নাম টুম্পা আক্তার (২২)। বাবার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। তিনি নগরীর সিইপিজেডে প্যাসিফিক জিনস কারখানায় কর্মরত ছিলেন।
গোয়েন্দা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান বলেন, ‘টুম্পার সঙ্গে তার স্বামীর ছাড়াছাড়ি হয়। সেই সংসারের চার বছর বয়সী এক ছেলে নিয়ে সে কলসি দীঘির পাড়ে ভাড়া বাসায় থাকত। সেখানে স্বামী পরিচয় দিয়ে ইব্রাহিমকে সে সঙ্গে রেখেছিল। বাস্তবে তারা স্বামী-স্ত্রী ছিল না। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক কনটিনিউ করতে গিয়ে তাদের মধ্যে নানা কারণে মনোমালিন্য হয়।’
ঘটনার রাতে ঝগড়ার জেরে ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে খুন করে ইব্রাহিম। এরপর টুম্পার ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে যায়। বাসার কাছে রাস্তায় তাকে ফেলে রেখে ইব্রাহিম পালিয়ে যায় জানান এ গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
চট্টগ্রাম নগরীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে একসঙ্গে বসবাসের পর বিবাদে জড়িয়ে এক নারী পোশাককর্মী খুন হয়েছেন। পুলিশ এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত পলাতক যুবককে রাজধানী ঢাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে।
শনিবার (২৯ মার্চ) সকালে নগরীর দামপাড়ায় সিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (ডিবি-পশ্চিম) মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান।
এর আগে ২৬ মার্চ রাতে নগরীর বন্দর থানার কলসি দীঘির পাড় এলাকায় একটি ভবনে তালাবদ্ধ বাসা থেকে এক অজ্ঞাত পরিচয়ের নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। নারীর পরিচয় ও খুনের রহস্য উদ্ঘাটনের কাজ শুরু করে নগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
পরে ঘটনাস্থলে পাওয়া দোকানের ক্যাশ মেমোতে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে খুনি শনাক্ত হয়। শুক্রবার রাতে ঢাকার পোস্তগোলা থেকে ইব্রাহিম হাওলাদার (২৪) নামে ওই যুবককে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
সংবাদ সম্মেলনে নগর গোয়েন্দা পুলিশের উপকমিশনার (ডিবি-পশ্চিম) মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান জানিয়েছেন, লাশ উদ্ধারের সময় প্রতিবেশীরা ওই নারী একজন পোশাক কারখানার কর্মী বলে নিশ্চিত করেন। তবে তার নাম-পরিচয় কেউ জানাতে পারেনি। স্বামী পরিচয়ে তাঁর সঙ্গে থাকা যুবক ও চার বছর বয়সী এক ছেলে ওই বাসায় থাকার তথ্য পেলেও লাশ উদ্ধারের সময় তাঁদেরও কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না।
পরবর্তীকালে বাসার পাশের একটি দোকানের ক্যাশ মেমোতে থাকা একটি মোবাইল নম্বরের সূত্রে হত্যাকাণ্ডের রহস্যের জট খুলতে শুরু করে।
সংবাদ সম্মেলনের তথ্য অনুযায়ী, ওই মোবাইল নম্বরের সূত্রে ঢাকার পোস্তগোলায় ইব্রাহিম হাওলাদারের অবস্থান শনাক্ত করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। হত্যাকাণ্ডের পর ইব্রাহিম চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পৌঁছে বাগেরহাটের উদ্দেশে রওনা দেন। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে চট্টগ্রাম থেকে বাগেরহাটগামী রয়েল পরিবহনের বাসে তল্লাশি করে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ইব্রাহিমকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিহত নারীর নাম-পরিচয়সহ বিস্তারিত তথ্য পায় ডিবি। তাঁর নাম টুম্পা আক্তার (২২)। বাবার বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। তিনি নগরীর সিইপিজেডে প্যাসিফিক জিনস কারখানায় কর্মরত ছিলেন।
গোয়েন্দা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাহবুব আলম খান বলেন, ‘টুম্পার সঙ্গে তার স্বামীর ছাড়াছাড়ি হয়। সেই সংসারের চার বছর বয়সী এক ছেলে নিয়ে সে কলসি দীঘির পাড়ে ভাড়া বাসায় থাকত। সেখানে স্বামী পরিচয় দিয়ে ইব্রাহিমকে সে সঙ্গে রেখেছিল। বাস্তবে তারা স্বামী-স্ত্রী ছিল না। বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক কনটিনিউ করতে গিয়ে তাদের মধ্যে নানা কারণে মনোমালিন্য হয়।’
ঘটনার রাতে ঝগড়ার জেরে ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে গলায় রশি পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে খুন করে ইব্রাহিম। এরপর টুম্পার ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে যায়। বাসার কাছে রাস্তায় তাকে ফেলে রেখে ইব্রাহিম পালিয়ে যায় জানান এ গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
গোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সি নিহতের ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিহত রমজান মুন্সির ভাই জামাল মুন্সি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হলেও কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি জামাল মুন্সি।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী প্রান্ত পাল (১৬) নামে এক কিশোর মারা গেছে। সে নিউমার্কেট এলাকায় বাবার সঙ্গে ঝালমুড়ি বিক্রি করত।
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের চাঁদনগর এলাকায় সংঘটিত একটি ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে থানা-পুলিশ। গৃহপরিচারিকা ছামছুন নাহার (৬৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত শামীম বেগকে (৫২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই হত্যার কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র এবং চুরি করে নিয়ে যাওয়া একটি ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি ও ল্যাপ
৩ ঘণ্টা আগেখুলনায় ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে সালাম নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাঁকে রূপসা উপজেলার নন্দনপুর জামরুলতলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল শুক্রবার দুপুরের পর গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে