নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণ মামলায় নব্য জেএমবির ১৫ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুল হালিমের আদালতে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। এদিন আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার বাদী ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক অনিল বিকাশ চাকমা।
এর আগে গত বছরের ২৮ আগস্ট বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট রুবেল পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার মামলার বাদীর সাক্ষ্য গ্রহণের মাধ্যমে আলোচিত মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। আগামী ৫ মার্চ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।’
সাক্ষ্য গ্রহণের আগে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একজন ও চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আট আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন–মো. সাইফুল্লাহ (২৪), মো. এমরান (২৪), আবু সালেহ (২৫), মো. আলাউদ্দিন (২৩), মহিদুল আলম (২৫), মো. জহির উদ্দিন (২৮), মো. মঈনউদ্দিন (২৩), রহমত উল্লাহ (২৪), সাহেদ হোসেন (২৪), মো. সেলিম (৩৩), আব্দুল্লাহ আল নোমান (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (২৪)।
সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ষোলোশহর ২ নম্বর গেট মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণে পুলিশের দুই সদস্যসহ পাঁচজন আহত হন। বিস্ফোরণে ট্রাফিক বক্সে থাকা সিগন্যাল বাতির সুইচ বোর্ড ভেঙে যায়। হামলার পর আইএস জড়িত বলে জঙ্গিবাদ পর্যবেক্ষণকারী সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ দাবি করেছিল।
এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় মামলা হলে–তদন্তের দায়িত্ব পায় নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। ২০২২ সালে ২২ অক্টোবর মামলার তদন্ত শেষে এক প্রবাসীসহ ১৬ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন কাউন্টার টেররিজম বিভাগের তৎকালীন উপপরিদর্শক সঞ্জয় গুহ।
অভিযোগপত্রে, এই বোমা হামলার ঘটনার সঙ্গে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির সদস্যরা জড়িত বলে জানানো হয়। তাঁরা স্থাপনায় হামলা ও সরকারি কর্মচারীদের হত্যা করে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেছিলেন বলে জানানো হয়। ঘটনার দিন জিআই পাইপ দিয়ে একটি বোমা তৈরি করে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটান আসামিরা।
মামলায় মোট আসামি ১৬ জন। এঁদের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৫ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বাকি এক আসামি কিশোর হওয়ায় তাঁর বিচার শিশু আদালতে হচ্ছে। ১৫ আসামির মধ্যে দুবাইপ্রবাসী শাহজাহান শুরু থেকেই পলাতক আছেন। বাকিরা গ্রেপ্তার হয়ে কেউ হাজতে আবার কেউ জামিনে আছেন। আজ মামলার নির্ধারিত তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একজনকে ও চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আট আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
চট্টগ্রামে পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণ মামলায় নব্য জেএমবির ১৫ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক আব্দুল হালিমের আদালতে এ সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। এদিন আদালতে সাক্ষ্য দেন মামলার বাদী ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক অনিল বিকাশ চাকমা।
এর আগে গত বছরের ২৮ আগস্ট বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
ট্রাইব্যুনালের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট রুবেল পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার মামলার বাদীর সাক্ষ্য গ্রহণের মাধ্যমে আলোচিত মামলাটির সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। আগামী ৫ মার্চ মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ নির্ধারণ করেছেন ট্রাইব্যুনাল।’
সাক্ষ্য গ্রহণের আগে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একজন ও চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আট আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁরা হলেন–মো. সাইফুল্লাহ (২৪), মো. এমরান (২৪), আবু সালেহ (২৫), মো. আলাউদ্দিন (২৩), মহিদুল আলম (২৫), মো. জহির উদ্দিন (২৮), মো. মঈনউদ্দিন (২৩), রহমত উল্লাহ (২৪), সাহেদ হোসেন (২৪), মো. সেলিম (৩৩), আব্দুল্লাহ আল নোমান (২৫), আব্দুল কাইয়ুম (২৪)।
সূত্রে জানা যায়, ২০২০ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ষোলোশহর ২ নম্বর গেট মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে বোমা বিস্ফোরণে পুলিশের দুই সদস্যসহ পাঁচজন আহত হন। বিস্ফোরণে ট্রাফিক বক্সে থাকা সিগন্যাল বাতির সুইচ বোর্ড ভেঙে যায়। হামলার পর আইএস জড়িত বলে জঙ্গিবাদ পর্যবেক্ষণকারী সাইট ইন্টেলিজেন্স গ্রুপ দাবি করেছিল।
এ ঘটনায় ট্রাফিক পুলিশের পক্ষ থেকে পাঁচলাইশ থানায় মামলা হলে–তদন্তের দায়িত্ব পায় নগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। ২০২২ সালে ২২ অক্টোবর মামলার তদন্ত শেষে এক প্রবাসীসহ ১৬ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন কাউন্টার টেররিজম বিভাগের তৎকালীন উপপরিদর্শক সঞ্জয় গুহ।
অভিযোগপত্রে, এই বোমা হামলার ঘটনার সঙ্গে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন নব্য জেএমবির সদস্যরা জড়িত বলে জানানো হয়। তাঁরা স্থাপনায় হামলা ও সরকারি কর্মচারীদের হত্যা করে সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেছিলেন বলে জানানো হয়। ঘটনার দিন জিআই পাইপ দিয়ে একটি বোমা তৈরি করে ট্রাফিক পুলিশ বক্সে পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটান আসামিরা।
মামলায় মোট আসামি ১৬ জন। এঁদের মধ্যে ট্রাইব্যুনালে ১৫ আসামির বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ দেন। বাকি এক আসামি কিশোর হওয়ায় তাঁর বিচার শিশু আদালতে হচ্ছে। ১৫ আসামির মধ্যে দুবাইপ্রবাসী শাহজাহান শুরু থেকেই পলাতক আছেন। বাকিরা গ্রেপ্তার হয়ে কেউ হাজতে আবার কেউ জামিনে আছেন। আজ মামলার নির্ধারিত তারিখে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে একজনকে ও চট্টগ্রাম কারাগারে বন্দী আট আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়।
শরীয়তপুরে এক কলেজছাত্রীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে একাধিকবার ধর্ষণ এবং সেই ধর্ষণের দৃশ্য গোপনে মোবাইল ফোনে ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে সুলাইমান মুন্সি (২৬) নামে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে দ্রুতগতির কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে চলন্ত একটি গাড়ির পেছনে ধাক্কা দিয়ে মোটরসাইকেল চালক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।
৮ ঘণ্টা আগেখুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে পাঁচ বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার (৫ জুলাই) সন্ধ্যায় খুমেকে ভর্তি হয় সে। রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় তার।
৮ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহ নগরীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে আরিফ মিয়া (৪০) নামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর ১৯ নম্বর ওয়ার্ডের বলাশপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগে