কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর তীরে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে নদীর কস্তুরাঘাট মোহনা থেকে এই অভিযান শুরু হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান। জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, পৌরসভা, পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, বিআইডব্লিউটিএ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান।
বাঁকখালী নদীর তীর দখল করে কয়েক বছর ধরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠছে। সম্প্রতি নদীতীরের ৬০০ হেক্টর প্যারাবন নিধন করে একে একে চলছে স্থাপনা নির্মাণের কাজ। নদীর কস্তুরাঘাটের সঙ্গে খুরুশকুলের সংযোগ স্থাপনে বাঁকখালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এই সেতুর সংযোগ সড়কের দুই পাশে প্যারাবন কেটে এর মধ্যে শতাধিক পাকা ভবন তৈরি করেছেন প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
এই দখল উৎসবে রাজনীতিক, ব্যবসায়িক, আইনজীবী থেকে শুরু করে খোদ পৌরসভা কর্তৃপক্ষও রয়েছে। কয়েক মাস আগেও যেখানে ছিল ম্যানগ্রোভ বা প্যারাবন, পাখির কিচিরমিচির; সেখানে এখন স্থাপনার পর স্থাপনা।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল থেকে শুরু হওয়া এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। পর্যায়ক্রমে নদীর সব স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এই জমি বিআইডব্লিউটিএকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য হাইকোর্টের রায় রয়েছে। কোনোভাবেই নদী দখলের প্রশ্নে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
গত ২৬ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘বাঁকখালী দখলে মেয়রও’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
কক্সবাজার শহরের বাঁকখালী নদীর তীরে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা স্থাপনা উচ্ছেদ শুরু করেছে প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে নদীর কস্তুরাঘাট মোহনা থেকে এই অভিযান শুরু হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান। জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, পৌরসভা, পরিবেশ অধিদপ্তর, বন বিভাগ, বিআইডব্লিউটিএ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান।
বাঁকখালী নদীর তীর দখল করে কয়েক বছর ধরে অবৈধ স্থাপনা গড়ে উঠছে। সম্প্রতি নদীতীরের ৬০০ হেক্টর প্যারাবন নিধন করে একে একে চলছে স্থাপনা নির্মাণের কাজ। নদীর কস্তুরাঘাটের সঙ্গে খুরুশকুলের সংযোগ স্থাপনে বাঁকখালী নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি)। এই সেতুর সংযোগ সড়কের দুই পাশে প্যারাবন কেটে এর মধ্যে শতাধিক পাকা ভবন তৈরি করেছেন প্রভাবশালী ব্যক্তিরা।
এই দখল উৎসবে রাজনীতিক, ব্যবসায়িক, আইনজীবী থেকে শুরু করে খোদ পৌরসভা কর্তৃপক্ষও রয়েছে। কয়েক মাস আগেও যেখানে ছিল ম্যানগ্রোভ বা প্যারাবন, পাখির কিচিরমিচির; সেখানে এখন স্থাপনার পর স্থাপনা।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সকাল থেকে শুরু হওয়া এই উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে। পর্যায়ক্রমে নদীর সব স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এই জমি বিআইডব্লিউটিএকে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য হাইকোর্টের রায় রয়েছে। কোনোভাবেই নদী দখলের প্রশ্নে ছাড় দেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।
গত ২৬ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘বাঁকখালী দখলে মেয়রও’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
চেক জালিয়াতির মামলায় হাজির না হওয়ায় আসামি মোসলেম উদ্দিনের অনুপস্থিতিতেই রায় দিয়েছিলেন আদালত। দোষী সাব্যস্ত করে তাঁকে দেওয়া হয়েছিল এক বছরের কারাদণ্ড। পাশাপাশি জরিমানা করা হয় ৬০ লাখ টাকা। এ দণ্ড মাথায় নিয়েই সাত বছর লাপাত্তা ছিলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছে বাস ও ট্রাকের অন্তত ১৫ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার ফুকরা এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থীকে বেদম প্রহার করেছেন শিক্ষক। এ ঘটনার ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল)। গতকাল বৃস্পতিবার বিকেল থেকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওটি ৩৫ সেকেন্ডের। এর মধ্যে প্রথম ২৩ সেকেন্ড পর্যন্ত শিশুটিকে মারতে দেখা গেছে শিক্ষককে। ওই ২৩ সেকেন্ডে শিশুটিকে ২১ বার
২ ঘণ্টা আগে