নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দেওয়া জমির খাজনা আদায়ের ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে জেলা পরিষদের এক সার্ভেয়ারকে পুলিশে সোপর্দ করেছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ বলছে, ওই কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ দুদকের তফসিলভুক্ত অপরাধ হওয়ায় অভিযোগটি দুদক তদন্ত করবে।
আজ বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত কর্মচারীকে চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানা-পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান সহকারী মো. এজাজ বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ওই কর্মচারীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করেন।
অভিযুক্ত কর্মচারী হলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ নাঈম (৩২)। তিনি কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা।
অভিযুক্ত কর্মচারী ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর থেকে তিনি চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল করিম অভিযুক্ত কর্মচারীকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, ২১ জানুয়ারি জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমির খাজনা আদায়সংশ্লিষ্ট নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ নাঈম এ পর্যন্ত ২৫টি জমা রসিদ বই সংশ্লিষ্ট শাখার সহকারী থেকে গ্রহণ করেন।
নিয়ম অনুযায়ী, ইজারার টাকা আদায়পূর্বক আদায়কারী কর্তৃক জেলা পরিষদের সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাবে জমাকরণের বিধান রয়েছে। প্রাথমিক যাচাইয়ে অভিযুক্ত কর্মচারী খাজনার টাকা আদায়ের ২৫টি রসিদ বইয়ের মধ্যে ৬টি বইয়ের (প্রতিটি বই ১০০ পাতা) খাজনা আদায়ের ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টাকা জমা না করে আত্মসাৎ করেছেন।
এর আগে গত সোমবার টাকা আত্মসাতের বিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশে অবহিত করা হয়। সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ এর আগে প্রায় ৪ বছর একই প্রতিষ্ঠানে মাস্টাররোলে খণ্ডকালীন সার্ভেয়ার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
চট্টগ্রামে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ইজারা দেওয়া জমির খাজনা আদায়ের ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে জেলা পরিষদের এক সার্ভেয়ারকে পুলিশে সোপর্দ করেছে কর্তৃপক্ষ।
পুলিশ বলছে, ওই কর্মচারীর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ দুদকের তফসিলভুক্ত অপরাধ হওয়ায় অভিযোগটি দুদক তদন্ত করবে।
আজ বুধবার দুপুরে অভিযুক্ত কর্মচারীকে চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানা-পুলিশের হাতে সোপর্দ করা হয়। পরে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান সহকারী মো. এজাজ বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় ওই কর্মচারীর বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করেন।
অভিযুক্ত কর্মচারী হলেন চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ নাঈম (৩২)। তিনি কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা।
অভিযুক্ত কর্মচারী ২০১৫ সালের ১১ নভেম্বর থেকে তিনি চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল করিম অভিযুক্ত কর্মচারীকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, ২১ জানুয়ারি জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমির খাজনা আদায়সংশ্লিষ্ট নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ নাঈম এ পর্যন্ত ২৫টি জমা রসিদ বই সংশ্লিষ্ট শাখার সহকারী থেকে গ্রহণ করেন।
নিয়ম অনুযায়ী, ইজারার টাকা আদায়পূর্বক আদায়কারী কর্তৃক জেলা পরিষদের সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের হিসাবে জমাকরণের বিধান রয়েছে। প্রাথমিক যাচাইয়ে অভিযুক্ত কর্মচারী খাজনার টাকা আদায়ের ২৫টি রসিদ বইয়ের মধ্যে ৬টি বইয়ের (প্রতিটি বই ১০০ পাতা) খাজনা আদায়ের ৯৭ লাখ ৩৮ হাজার ৭১২ টাকা জমা না করে আত্মসাৎ করেছেন।
এর আগে গত সোমবার টাকা আত্মসাতের বিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশে অবহিত করা হয়। সার্ভেয়ার ইমতেয়াজ এর আগে প্রায় ৪ বছর একই প্রতিষ্ঠানে মাস্টাররোলে খণ্ডকালীন সার্ভেয়ার হিসেবে নিযুক্ত ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে