কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আশীষ রায়ের বিরুদ্ধে ঘুষ-দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে অনির্দিষ্টকালের জন্য আদালত বর্জন করেছেন আইনজীবীরা। আজ বুধবার কলাপাড়ার চৌকি আদালত আইনজীবী ভবনে জরুরি সভায় আইনজীবীরা আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি ও কলাপাড়া চৌকি আদালত আইনজীবী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. মজিবুর রহমান চুন্নু এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ দিন আদালত চালু থাকলেও আইনজীবীরা কোনো মামলার শুনানিতে অংশ নেননি। ফলে বিচারপ্রার্থীদের ফিরে যেতে দেখা যায়।
তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে কলাপাড়ায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ রায়ের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
জানা গেছে, আজ কলাপাড়ার চৌকি আদালত আইনজীবী ভবনে আইনজীবীদের এক জরুরি সভায় আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি মো. মজিবুর রহমান চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন আইনজীবী মো. হাফিজুর রহমান চুন্নু, নাথুরাম ভৌমিক, আব্দুস সত্তার, নাসির উদ্দিন মাহমুদ, খন্দকার নাসির উদ্দিন, গোফরান বিশ্বাস পলাশ, সাইদুর রহমান, আবুল হোসেন, খন্দকার শাহাবুদ্দিন, আব্দুস সালাম, কাওসার, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
কলাপাড়া চৌকি আদালতের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান চুন্নু বলেন, ‘জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ রায়ের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতায় কলাপাড়ার বিচারপ্রার্থী মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন করে আসামিকে জামিন, খালাস আদেশ দেওয়ায় আদালতের ভাবমূর্তি সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে।’
অপর জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেটের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রকাশ্য আদালতে মুখ খোলায় আমি তাঁর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমার পরিচালনাধীন বেশ কয়েকটি মামলায় অন্যায় আদেশ দিয়েছেন। অবিলম্বে তাঁর অপসারণের দাবিতে আদালত বর্জন করেছেন আইনজীবীরা।’
জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি মো. মজিবুর রহমান চুন্নু বলেন, ‘আজকের সভায় আইনজীবীরা সর্বসম্মতিক্রমে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণের জন্য আদালত বর্জনের সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। আমরা আজকের মধ্যে এ রেজল্যুশন জেলা জজ আদালতের প্রধান বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পৌঁছে দিচ্ছি। অবিলম্বে তাঁকে অপসারণ করা না হলে, আইনজীবীরা কঠোর কর্মসূচি পালনে বাধ্য হবেন।’
পটুয়াখালীর কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক আশীষ রায়ের বিরুদ্ধে ঘুষ-দুর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের অভিযোগ তুলে অনির্দিষ্টকালের জন্য আদালত বর্জন করেছেন আইনজীবীরা। আজ বুধবার কলাপাড়ার চৌকি আদালত আইনজীবী ভবনে জরুরি সভায় আইনজীবীরা আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন।
জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি ও কলাপাড়া চৌকি আদালত আইনজীবী কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. মজিবুর রহমান চুন্নু এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ দিন আদালত চালু থাকলেও আইনজীবীরা কোনো মামলার শুনানিতে অংশ নেননি। ফলে বিচারপ্রার্থীদের ফিরে যেতে দেখা যায়।
তবে অভিযোগের বিষয়ে জানতে কলাপাড়ায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ রায়ের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
জানা গেছে, আজ কলাপাড়ার চৌকি আদালত আইনজীবী ভবনে আইনজীবীদের এক জরুরি সভায় আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি মো. মজিবুর রহমান চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন আইনজীবী মো. হাফিজুর রহমান চুন্নু, নাথুরাম ভৌমিক, আব্দুস সত্তার, নাসির উদ্দিন মাহমুদ, খন্দকার নাসির উদ্দিন, গোফরান বিশ্বাস পলাশ, সাইদুর রহমান, আবুল হোসেন, খন্দকার শাহাবুদ্দিন, আব্দুস সালাম, কাওসার, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
কলাপাড়া চৌকি আদালতের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. হাফিজুর রহমান চুন্নু বলেন, ‘জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আশীষ রায়ের দুর্নীতি, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারিতায় কলাপাড়ার বিচারপ্রার্থী মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। প্রকাশ্যে ঘুষ লেনদেন করে আসামিকে জামিন, খালাস আদেশ দেওয়ায় আদালতের ভাবমূর্তি সংকটাপন্ন হয়ে পড়েছে।’
অপর জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার নাসির উদ্দিন বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেটের ঘুষ ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রকাশ্য আদালতে মুখ খোলায় আমি তাঁর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। তিনি ক্ষুব্ধ হয়ে আমার পরিচালনাধীন বেশ কয়েকটি মামলায় অন্যায় আদেশ দিয়েছেন। অবিলম্বে তাঁর অপসারণের দাবিতে আদালত বর্জন করেছেন আইনজীবীরা।’
জেলা আইনজীবী সমিতির প্রতিনিধি মো. মজিবুর রহমান চুন্নু বলেন, ‘আজকের সভায় আইনজীবীরা সর্বসম্মতিক্রমে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের অপসারণের জন্য আদালত বর্জনের সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন। আমরা আজকের মধ্যে এ রেজল্যুশন জেলা জজ আদালতের প্রধান বিচারকসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে পৌঁছে দিচ্ছি। অবিলম্বে তাঁকে অপসারণ করা না হলে, আইনজীবীরা কঠোর কর্মসূচি পালনে বাধ্য হবেন।’
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন
১ সেকেন্ড আগেরাজশাহীর একটি সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক ছাত্রীর করা মামলায় মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের ১১ জুলাই অভিযুক্ত মুন্না ইমেইলে ওই ছাত্রীর কাছে তাঁর একটি সম্পাদিত (এডিট) নগ্ন ছবি পাঠিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন।
৪২ মিনিট আগেঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
২ ঘণ্টা আগেকাজ শেষ না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করে। পিরোজপুর এলজিইডি কার্যালয় ও জেলা হিসাব রক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের...
২ ঘণ্টা আগে