বাবুগঞ্জ (বরিশাল), প্রতিনিধি
করোনার সংক্রমণ রোধে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। করোনার প্রকোপ কমে আসায় দীর্ঘ দেড় বছর পর দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণ। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও এখনো দুশ্চিন্তা কাটেনি কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোর।
বাবুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য শ্রেণির পাঠদান চললেও প্রাক-প্রাথমিকের কক্ষ খালি পড়ে আছে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা উপকরণ, অক্ষর ও বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী দিয়ে সাজানো এসব কক্ষ। কিন্তু সেখানে নেই কোনো শিক্ষার্থী। ফলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি ছাড়া নিষ্প্রাণ স্কুলের কক্ষ।
এই সময়ে বেসরকারিভাবে পরিচালিত কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠানগুলো পড়েছে সবচেয়ে বেশি বিপাকে। এমনকি করোনাকালে বহু কিন্ডারগার্টেন বন্ধও হয়ে গেছে।
বাবুগঞ্জের কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষকেরা বলেন, 'সরকারি নিয়ম মোতাবেক এখন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। প্লে থেকে কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ। মূলত কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো এই তিন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওপর নির্ভর করে চলে। স্কুল বন্ধ, তাই শিক্ষার্থীরা কোচিং সেন্টারে ভিড় করছে। এর ফলে কিন্ডারগার্টেনগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।'
এ ছাড়া সরকারি, বেসরকারি ও এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা বৈশাখী বোনাস, ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেলেও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকেরা কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এ বিষয়ে কিন্ডারগার্টেন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি অনুদান ছাড়া শুধু অভিভাবকদের দেওয়া বেতনে কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো পরিচালিত হয়। দেড় বছরের অধিক সময় ধরে বন্ধ থাকায় টিউশন ফি (শিক্ষার্থীদের মাসিক বেতন) পাচ্ছে না এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বকেয়া হয়ে গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানের বাড়িভাড়া। ফলে মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষকসহ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সব কর্মচারী ও তাঁদের পরিবার। এতে মানসিক পীড়ন ও অর্থনৈতিক চাপে পথে বসেছেন অনেক প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ।
কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকেরা বলেন, `কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতে মাসিক বেতন সামান্য হলেও টিউশন ও কোচিং পড়িয়ে কোনো রকম সংসার চালান তাঁরা। বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় টিউশন ও কোচিং বন্ধ রয়েছে। ফলে আমাদের বাড়তি রোজগারের পথও বন্ধ হয়ে গেছে। তাই এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন।'
এ বিষয়ে বাবুগঞ্জ উপজেলার কিন্ডারগার্টেন স্কুল সংগঠনের নেতারা বলেন, গত বছরের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রতিষ্ঠান চালাতে অনেক খরচ হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষকদের বেতন ও ভবনের ভাড়া দিতে পারছেন না। তাই এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
বরিশাল কিন্ডারগার্টেন ফোরামের নির্বাহী সদস্য ও ইসলামি প্রি-ক্যাডেট স্কুলের (কিন্ডারগার্টেন) চেয়ারম্যান শেখ নজরুল ইসলাম মাহাবুব বলেন, 'বাবুগঞ্জ উপজেলায় ২৫টির অধিক কিন্ডারগার্টেন রয়েছে। সরকারি নির্দেশনা মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। আবার দীর্ঘদিন পর প্রতিষ্ঠান খুললেও প্লে থেকে কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্কুল বন্ধ।'
শেখ নজরুল ইসলাম মাহাবুব আরও বলেন, 'সরকারি ও এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা প্রণোদনা ও সহযোগিতা পেলেও আমাদের কিন্ডারগার্টেন স্কুলের সংশ্লিষ্টরা কিছু পায় না। অভিভাবকেরা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বেতন দিচ্ছেন না। প্রায় পাঁচটির মতো কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো পূর্বের অবস্থানে ফিরে যেতে সরকারি সহায়তা প্রত্যাশা করছি।'
উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের বন্ধ হয়ে যাওয়া ফুলকুড়ি আদর্শ কিন্ডারগার্টেনের পরিচালক মো. আরিফ হোসেন লিমন বলেন, 'করোনাকালীন স্কুল বন্ধ থাকায় অভিভাবকেরা বেতন দিচ্ছেন না। ফলে শিক্ষকদেরও বেতন দিতে পারছি না। তাই অনেক শিক্ষক অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন।'
কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মো. ফয়সাল মাহমুদ বলেন, 'দীর্ঘদিন প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষকতা ছেড়ে দিয়ে জীবিকার টানে শহরমুখী হয়েছি। এখন শহরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছি।'
বাবুগঞ্জ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নূরুল হক বলেন, 'ছোট ছোট শিশুরা স্কুলে এলে আমাদের ভালো লাগে। তাদের মূলত খেলাধুলার মধ্য দিয়ে অক্ষরগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমান পরিস্থিতির কারণে তারা আসছে না। আমরা আশাবাদী, শিগগিরই তারা স্কুলে ফিরবে।'
এ বিষয়ে কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, 'বাচ্চারা স্কুলে যেতে আগ্রহী। করোনার এই সময়ে এই ছোট বাচ্চারা স্কুলে না গেলেও তারা ঠিকই আমাদের সঙ্গে বাইরে বের হচ্ছে। তাই শিশুদের স্কুলে যাওয়ার বিষয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।'
করোনার সংক্রমণ রোধে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। করোনার প্রকোপ কমে আসায় দীর্ঘ দেড় বছর পর দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রাঙ্গণ। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললেও এখনো দুশ্চিন্তা কাটেনি কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোর।
বাবুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘুরে দেখা যায়, অন্যান্য শ্রেণির পাঠদান চললেও প্রাক-প্রাথমিকের কক্ষ খালি পড়ে আছে। বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা উপকরণ, অক্ষর ও বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার সামগ্রী দিয়ে সাজানো এসব কক্ষ। কিন্তু সেখানে নেই কোনো শিক্ষার্থী। ফলে শিক্ষার্থী উপস্থিতি ছাড়া নিষ্প্রাণ স্কুলের কক্ষ।
এই সময়ে বেসরকারিভাবে পরিচালিত কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠানগুলো পড়েছে সবচেয়ে বেশি বিপাকে। এমনকি করোনাকালে বহু কিন্ডারগার্টেন বন্ধও হয়ে গেছে।
বাবুগঞ্জের কিন্ডারগার্টেন স্কুলের শিক্ষকেরা বলেন, 'সরকারি নিয়ম মোতাবেক এখন দুই ঘণ্টা শিক্ষা কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। প্লে থেকে কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ক্লাস বন্ধ। মূলত কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো এই তিন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ওপর নির্ভর করে চলে। স্কুল বন্ধ, তাই শিক্ষার্থীরা কোচিং সেন্টারে ভিড় করছে। এর ফলে কিন্ডারগার্টেনগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।'
এ ছাড়া সরকারি, বেসরকারি ও এমপিওভুক্ত শিক্ষকেরা বৈশাখী বোনাস, ঈদ বোনাসসহ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেলেও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষকেরা কোনো সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন না। তাই এসব প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন।
এ বিষয়ে কিন্ডারগার্টেন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারি অনুদান ছাড়া শুধু অভিভাবকদের দেওয়া বেতনে কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো পরিচালিত হয়। দেড় বছরের অধিক সময় ধরে বন্ধ থাকায় টিউশন ফি (শিক্ষার্থীদের মাসিক বেতন) পাচ্ছে না এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। বকেয়া হয়ে গেছে অনেক প্রতিষ্ঠানের বাড়িভাড়া। ফলে মানবেতর জীবন যাপন করছেন শিক্ষকসহ এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সব কর্মচারী ও তাঁদের পরিবার। এতে মানসিক পীড়ন ও অর্থনৈতিক চাপে পথে বসেছেন অনেক প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ।
কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকেরা বলেন, `কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতে মাসিক বেতন সামান্য হলেও টিউশন ও কোচিং পড়িয়ে কোনো রকম সংসার চালান তাঁরা। বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় টিউশন ও কোচিং বন্ধ রয়েছে। ফলে আমাদের বাড়তি রোজগারের পথও বন্ধ হয়ে গেছে। তাই এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা বিকল্প আয়ের পথ খুঁজছেন।'
এ বিষয়ে বাবুগঞ্জ উপজেলার কিন্ডারগার্টেন স্কুল সংগঠনের নেতারা বলেন, গত বছরের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ থাকায় সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। প্রতিষ্ঠান চালাতে অনেক খরচ হয়। অনেক প্রতিষ্ঠান শিক্ষকদের বেতন ও ভবনের ভাড়া দিতে পারছেন না। তাই এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে।
বরিশাল কিন্ডারগার্টেন ফোরামের নির্বাহী সদস্য ও ইসলামি প্রি-ক্যাডেট স্কুলের (কিন্ডারগার্টেন) চেয়ারম্যান শেখ নজরুল ইসলাম মাহাবুব বলেন, 'বাবুগঞ্জ উপজেলায় ২৫টির অধিক কিন্ডারগার্টেন রয়েছে। সরকারি নির্দেশনা মেনে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। আবার দীর্ঘদিন পর প্রতিষ্ঠান খুললেও প্লে থেকে কেজি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের স্কুল বন্ধ।'
শেখ নজরুল ইসলাম মাহাবুব আরও বলেন, 'সরকারি ও এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকেরা প্রণোদনা ও সহযোগিতা পেলেও আমাদের কিন্ডারগার্টেন স্কুলের সংশ্লিষ্টরা কিছু পায় না। অভিভাবকেরা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় বেতন দিচ্ছেন না। প্রায় পাঁচটির মতো কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গেছে। বাকি প্রতিষ্ঠানগুলো পূর্বের অবস্থানে ফিরে যেতে সরকারি সহায়তা প্রত্যাশা করছি।'
উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের বন্ধ হয়ে যাওয়া ফুলকুড়ি আদর্শ কিন্ডারগার্টেনের পরিচালক মো. আরিফ হোসেন লিমন বলেন, 'করোনাকালীন স্কুল বন্ধ থাকায় অভিভাবকেরা বেতন দিচ্ছেন না। ফলে শিক্ষকদেরও বেতন দিতে পারছি না। তাই অনেক শিক্ষক অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন।'
কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মো. ফয়সাল মাহমুদ বলেন, 'দীর্ঘদিন প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় শিক্ষকতা ছেড়ে দিয়ে জীবিকার টানে শহরমুখী হয়েছি। এখন শহরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছি।'
বাবুগঞ্জ মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নূরুল হক বলেন, 'ছোট ছোট শিশুরা স্কুলে এলে আমাদের ভালো লাগে। তাদের মূলত খেলাধুলার মধ্য দিয়ে অক্ষরগুলোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমান পরিস্থিতির কারণে তারা আসছে না। আমরা আশাবাদী, শিগগিরই তারা স্কুলে ফিরবে।'
এ বিষয়ে কয়েকজন অভিভাবকের সঙ্গে কথা হলে তাঁরা বলেন, 'বাচ্চারা স্কুলে যেতে আগ্রহী। করোনার এই সময়ে এই ছোট বাচ্চারা স্কুলে না গেলেও তারা ঠিকই আমাদের সঙ্গে বাইরে বের হচ্ছে। তাই শিশুদের স্কুলে যাওয়ার বিষয়ে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।'
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে