পিরোজপুর প্রতিনিধি
দাফনের দেড় মাস পর পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়ীয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম মিঠু ফকিরের (৪৫) লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাদিক আহম্মেদের এক আদেশে আজ সোমবার লাশটি তোলা হলো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আনোয়ার, ভান্ডারিয়া হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. কামাল হোসেন, ভান্ডারিয়া থানার উপপরিদর্শক আবুল বাশার, ভিটাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান খান এনামুল করিম পান্না।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধার করা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে ভান্ডারিয়ার ভিটাবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মোশাররফ ফকিরের ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম মিঠু ফকিরসহ বাশার তালুকদার, মো. ছালাম তালুকদার ও হাসিব তালুকদারকে কুপিয়ে আহত করে স্থানীয় জেলা পাড়ার ৩০-৪০ জনে একটি দল। প্রথমে রফিকুলকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পরে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেক হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬ আগস্ট রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তিনি।
৭ আগস্ট বিকেলে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁকে গ্রামের বাড়ি উপজেলা ভিটাবাড়ীয়ায় দাফন করা হয় তাঁকে। সে সময় থানা-পুলিশের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ময়নাতদন্ত করানো সম্ভব হয়নি বলে জানান তাঁর বোন নাজমা বেগম।
নিহতের স্ত্রী মোসা. পলি আক্তার জানান, সে সময় থানায় মামলা করা সম্ভব না হওয়ায় গত ১৬ আগস্ট তিনি বাদী হয়ে ভান্ডারিয়া থানায় ১৫৪ ধারায় একটি মামলা করেন। মামলাটি পিরোজপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের জি. আর মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আনোয়ার জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর আমলি আদালত-২ এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাদিক আহম্মেদ মিঠুর লাশ উত্তোলন করে তা ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার এ লাশ উত্তোলন করা হয়।
দাফনের দেড় মাস পর পিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়ীয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. রফিকুল ইসলাম মিঠু ফকিরের (৪৫) লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। জেলা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাদিক আহম্মেদের এক আদেশে আজ সোমবার লাশটি তোলা হলো।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আনোয়ার, ভান্ডারিয়া হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. কামাল হোসেন, ভান্ডারিয়া থানার উপপরিদর্শক আবুল বাশার, ভিটাবাড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান খান এনামুল করিম পান্না।
মামলা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ধার করা টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে ভান্ডারিয়ার ভিটাবাড়ীয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. মোশাররফ ফকিরের ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম মিঠু ফকিরসহ বাশার তালুকদার, মো. ছালাম তালুকদার ও হাসিব তালুকদারকে কুপিয়ে আহত করে স্থানীয় জেলা পাড়ার ৩০-৪০ জনে একটি দল। প্রথমে রফিকুলকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পরে তাঁর অবস্থার অবনতি হলে ঢাকা মেডিকেল কলেক হাসপাতালে নেওয়া হলে ৬ আগস্ট রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তিনি।
৭ আগস্ট বিকেলে ময়নাতদন্ত ছাড়াই তাঁকে গ্রামের বাড়ি উপজেলা ভিটাবাড়ীয়ায় দাফন করা হয় তাঁকে। সে সময় থানা-পুলিশের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ময়নাতদন্ত করানো সম্ভব হয়নি বলে জানান তাঁর বোন নাজমা বেগম।
নিহতের স্ত্রী মোসা. পলি আক্তার জানান, সে সময় থানায় মামলা করা সম্ভব না হওয়ায় গত ১৬ আগস্ট তিনি বাদী হয়ে ভান্ডারিয়া থানায় ১৫৪ ধারায় একটি মামলা করেন। মামলাটি পিরোজপুর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের জি. আর মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌফিক আনোয়ার জানান, গত ২ সেপ্টেম্বর আমলি আদালত-২ এর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাদিক আহম্মেদ মিঠুর লাশ উত্তোলন করে তা ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশের পরিপ্রেক্ষিতে আজ সোমবার এ লাশ উত্তোলন করা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪১ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৪৪ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৪৪ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে