নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বরিশাল নগরে মাত্র দুই ঘণ্টার ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন সড়কসহ নিচু এলাকা তলিয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। আজ সোমবার সকাল ১০টা ১০ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করে বরিশাল আবহাওয়া অফিস। এতে বরিশাল নগরীর নিম্নাঞ্চলসহ বেশ কিছু প্রধান সড়ক ও অলিগলি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে।
বৃষ্টির কারণে অধিকাংশ সড়কের বিভিন্ন ভাঙা স্থানে পানি জমে যায়। বসতঘর তলিয়ে গেছে নিচু এলাকার বাসিন্দাদের। জলাবদ্ধতার কারণে দিনভর নগরীর রাস্তাঘাটে লোকসমাগম কম ছিল। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হয়নি। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে শ্রমজীবী, চাকরিজীবীদের।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, নগরীর আওতাধীন মোট ৫৯৩ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। এর মধ্যে পিচঢালাই সড়কের আয়তন ২৬৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়ানগর সড়ক, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মওলানা ভাসানী সড়ক থেকে ফকিরবাড়ী স্কুলের সংযোগ সড়ক, ইসলামপাড়া সড়ক, নিউ সদরঘাট সড়ক, মুসলিম গোরস্তান রোড, দরগাবাড়ি রোড, কাশিপুর বাজারসংলগ্ন সড়ক, ইছাকাঠি সড়ক, সাগরদী ব্র্যাঞ্চ রোড, পোর্ট রোড, কাশিপুর কলোনি সড়ক, কাশিপুর চৌমাথা সড়ক নবগ্রামসড়কসহ বিভিন্ন সড়কের অবস্থা বেহাল। এ ছাড়া নগরীর সদর রোড, বগুড়া রোড, কালিবাড়ী রোড, ফকির বাড়ি রোড, কলেজ অ্যাভিনিউ, হাসপাতাল রোড, বটতলা সড়ক, প্যারারা রোড, শ্রীনাথ চ্যাটার্জি লেন, সাগরদী, কাউনিয়া ও আমানতগঞ্জ এলাকা জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এর বাইরেও অনেক সড়ক তলিয়ে গেছে পানির নিচে।
কীর্তনখোলা নদীর তীরের পলাশপুর, রসুলপুর, মোহাম্মদপুর, সাগরদী ও তালতলী এলাকার বাসিন্দাদের বসতঘরে পানি উঠে গেছে। বেশ কিছু এলাকার দোকানপাট তলিয়ে গেছে পানির নিচে। ক্ষতির মুখে পড়েছেন স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
নবগ্রাম রোডের ব্যবসায়ী আ. রাজ্জাক বলেন, ‘সকালের দুই ঘণ্টার বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট, দোকানপাট, ঘরবাড়িতে পানি উঠে গেছে। এতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছি।’
পলাশপুরের বাসিন্দা শামিম হোসেন জানান, বসতঘরের মধ্যে পানি উঠে গেছে। বৃষ্টি হলেই পানিতে তলিয়ে যাওয়া অভ্যাসে পরিণত হচ্ছে। দ্রুত এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ চান তিনি। গোরস্থান রোডের বাসিন্দা কাজী মনির বলেন, ‘বৃস্টির পানিতে সড়ক তলিয়ে আমরা বহু বাসিন্দা জিম্মি হয়ে পড়েছি।’
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, ‘আমাদের নিয়মিত খাল খনন ও ড্রেন সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকায় গত বছরের চেয়ে এই বছর জলাবদ্ধতা কম। এই সমস্যা থেকে নগরবাসীকে স্থায়ী মুক্তি দিতে খাল খনন প্রকল্প অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে। এখন সেই প্রকল্প একনেকে পাস হলেই খনন কার্যক্রম শুরু হবে।’
বরিশাল নগরে মাত্র দুই ঘণ্টার ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন সড়কসহ নিচু এলাকা তলিয়ে গেছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন নগরবাসী। আজ সোমবার সকাল ১০টা ১০ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৯০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করে বরিশাল আবহাওয়া অফিস। এতে বরিশাল নগরীর নিম্নাঞ্চলসহ বেশ কিছু প্রধান সড়ক ও অলিগলি জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে।
বৃষ্টির কারণে অধিকাংশ সড়কের বিভিন্ন ভাঙা স্থানে পানি জমে যায়। বসতঘর তলিয়ে গেছে নিচু এলাকার বাসিন্দাদের। জলাবদ্ধতার কারণে দিনভর নগরীর রাস্তাঘাটে লোকসমাগম কম ছিল। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হয়নি। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে শ্রমজীবী, চাকরিজীবীদের।
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, নগরীর আওতাধীন মোট ৫৯৩ কিলোমিটার সড়ক রয়েছে। এর মধ্যে পিচঢালাই সড়কের আয়তন ২৬৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে নগরীর ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের জিয়ানগর সড়ক, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডের মওলানা ভাসানী সড়ক থেকে ফকিরবাড়ী স্কুলের সংযোগ সড়ক, ইসলামপাড়া সড়ক, নিউ সদরঘাট সড়ক, মুসলিম গোরস্তান রোড, দরগাবাড়ি রোড, কাশিপুর বাজারসংলগ্ন সড়ক, ইছাকাঠি সড়ক, সাগরদী ব্র্যাঞ্চ রোড, পোর্ট রোড, কাশিপুর কলোনি সড়ক, কাশিপুর চৌমাথা সড়ক নবগ্রামসড়কসহ বিভিন্ন সড়কের অবস্থা বেহাল। এ ছাড়া নগরীর সদর রোড, বগুড়া রোড, কালিবাড়ী রোড, ফকির বাড়ি রোড, কলেজ অ্যাভিনিউ, হাসপাতাল রোড, বটতলা সড়ক, প্যারারা রোড, শ্রীনাথ চ্যাটার্জি লেন, সাগরদী, কাউনিয়া ও আমানতগঞ্জ এলাকা জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে। এর বাইরেও অনেক সড়ক তলিয়ে গেছে পানির নিচে।
কীর্তনখোলা নদীর তীরের পলাশপুর, রসুলপুর, মোহাম্মদপুর, সাগরদী ও তালতলী এলাকার বাসিন্দাদের বসতঘরে পানি উঠে গেছে। বেশ কিছু এলাকার দোকানপাট তলিয়ে গেছে পানির নিচে। ক্ষতির মুখে পড়েছেন স্থানীয় ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা।
নবগ্রাম রোডের ব্যবসায়ী আ. রাজ্জাক বলেন, ‘সকালের দুই ঘণ্টার বৃষ্টিতে রাস্তাঘাট, দোকানপাট, ঘরবাড়িতে পানি উঠে গেছে। এতে চরম ভোগান্তিতে রয়েছি।’
পলাশপুরের বাসিন্দা শামিম হোসেন জানান, বসতঘরের মধ্যে পানি উঠে গেছে। বৃষ্টি হলেই পানিতে তলিয়ে যাওয়া অভ্যাসে পরিণত হচ্ছে। দ্রুত এই সমস্যা থেকে পরিত্রাণ চান তিনি। গোরস্থান রোডের বাসিন্দা কাজী মনির বলেন, ‘বৃস্টির পানিতে সড়ক তলিয়ে আমরা বহু বাসিন্দা জিম্মি হয়ে পড়েছি।’
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল বারী বলেন, ‘আমাদের নিয়মিত খাল খনন ও ড্রেন সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকায় গত বছরের চেয়ে এই বছর জলাবদ্ধতা কম। এই সমস্যা থেকে নগরবাসীকে স্থায়ী মুক্তি দিতে খাল খনন প্রকল্প অর্থ মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিয়েছে। এখন সেই প্রকল্প একনেকে পাস হলেই খনন কার্যক্রম শুরু হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২৪ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
২ ঘণ্টা আগে