আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে রিনা বেগম নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহতের দুই সন্তানসহ আহত হয়েছেন ছয়জন। আজ রোববার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার কালীবাড়ি এলাকায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রিনা বেগমের বাড়ি যশোরের পুলিশ লাইন কালী খোলা গ্রামে। তাঁর স্বামীর নাম মামুনুর রশিদ। রিনা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ।
আহতরা হলেন নিহত রিনা বেগমের আড়াই বছরের ছেলে রায়হান ও মেয়ে মালিহা (৬), কলাপাড়ার হাজীপুর গ্রামের আকলিমা (৪৭) ও সানজিদা (২৩) এবং মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার রাজু মিয়া (২৪)। তাৎক্ষণিক একজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সুরভী পরিবহন নামের একটি বাসে মামুনুর রশিদ স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে কুয়াকাটায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে আজ রোববার সকালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। এ সময় সাত যাত্রী গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। এ সময় হাসপাতালের চিকিৎসক মনিরুজ্জামান গুরুতর আহত রিনা বেগমকে মৃত ঘোষণা করেছেন। বাকিদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সংকটজনক অবস্থায় বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ম্যানেজার মো. হানিফ বলেন, আজ ভোর রাতে কুয়াকাটাগামী সুরভী পরিবহন দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে ঘটনাস্থলে একজন নারী নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছেন।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মনিরুজ্জামান বলেন, রিনা নামের এক নারী নিহত এবং ছয়জন আহত হয়েছেন। আহত ছয়জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সংকটজনক অবস্থায় বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বরগুনার আমতলীতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে রিনা বেগম নামের এক নারী নিহত হয়েছেন। নিহতের দুই সন্তানসহ আহত হয়েছেন ছয়জন। আজ রোববার ভোর ৫টার দিকে উপজেলার কালীবাড়ি এলাকায় পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত রিনা বেগমের বাড়ি যশোরের পুলিশ লাইন কালী খোলা গ্রামে। তাঁর স্বামীর নাম মামুনুর রশিদ। রিনা বেগমের মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আরিফুল ইসলাম আরিফ।
আহতরা হলেন নিহত রিনা বেগমের আড়াই বছরের ছেলে রায়হান ও মেয়ে মালিহা (৬), কলাপাড়ার হাজীপুর গ্রামের আকলিমা (৪৭) ও সানজিদা (২৩) এবং মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার রাজু মিয়া (২৪)। তাৎক্ষণিক একজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সুরভী পরিবহন নামের একটি বাসে মামুনুর রশিদ স্ত্রী, ছেলে ও মেয়েকে নিয়ে কুয়াকাটায় যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে আজ রোববার সকালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। এ সময় সাত যাত্রী গুরুতর আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। এ সময় হাসপাতালের চিকিৎসক মনিরুজ্জামান গুরুতর আহত রিনা বেগমকে মৃত ঘোষণা করেছেন। বাকিদের আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সংকটজনক অবস্থায় বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
আমতলী ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন ম্যানেজার মো. হানিফ বলেন, আজ ভোর রাতে কুয়াকাটাগামী সুরভী পরিবহন দুর্ঘটনার শিকার হয়। এতে ঘটনাস্থলে একজন নারী নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছেন।
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার মনিরুজ্জামান বলেন, রিনা নামের এক নারী নিহত এবং ছয়জন আহত হয়েছেন। আহত ছয়জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে সংকটজনক অবস্থায় বরিশাল শের ই বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৩৫ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
৩৮ মিনিট আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
৩৮ মিনিট আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে