নেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
নেছারাবাদ উপজেলার সুটিয়াকাঠী গ্রামে শিক্ষক দম্পতির বাসায় ঢুকে এক বৃদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় ঘর থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছে ওই দম্পতি জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সুটিয়াকাঠি গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ডে শিক্ষক মো. এনামুল হক মিলনের বাসায় এ ঘটনায় ঘটে। ঘটনার সময় ওই শিক্ষক দম্পতি কেউ বাসায় ছিলেন না। নিহত শেফালী বেগম (৭২) এনামুল হক মিলনের মা।
এনামুল হক মিলনের স্ত্রী রুবিনা রহমান শ্রাবনী বলেন, ‘ঘটনার সময় আমরা স্কুলে ছিলাম। আমার ছেলে তাহজিদ (১০) মাদ্রাসায় পড়ে। সে দুপুরে মাদ্রাসা থেকে এসে ঘরে ঢুকে তার দাদিকে অচেতন দেখে অনেক ডাকাডাকি করে। পরে ছেলে স্কুলে এসে আমাকে জানালে আমি বাসায় আসি। এসে দেখতে পাই, শাশুড়ির গলা, হাত, পা, মুখ বাঁধা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাসার সবকিছু তছনছ দেখতে পেয়ে ঘরের আলমারির কাছে দেখি আলমারি ভাঙা। পরে প্রতিবেশীদের সহায়তায় স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ তাঁর অভিযোগ তার বাসা থেকে নগদ টাকাসহ সাত–আট ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সুটিয়াকাঠি ইউপি চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমীন অসিম বলেন, ‘এনামুল হক এবং তাঁর স্ত্রী পৃথক পৃথক স্কুলে চাকরি করেন। ঘটনার সময় তারা উভয় স্কুলে ছিলেন। এমনকি তার ১০ বছরের একটি ছেলে স্কুলে গিয়েছিল। শুনেছি তার বাসায় কে বা কারা যেন প্রবেশ করে ঘরে থাকা এনামুলের মায়ের হাত, মুখ ও গলায় গামছা পেঁচিয়ে ঘরে থাকা টাকা স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।’
ইউপি সদস্য মো. বছিদ তালুকদার জানান, তাদের দুতলা একটি দালান ঘর। এর নিচ তলা কমপ্লিট হয়নি। দ্বিতীয় তালায় তারা থাকতেন। দুপুরে এনামুলের ঘরে দুর্বৃত্তরা ঢুকে তার মাকে মেরে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে।
নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমীন মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। এটা ডাকাতি না অন্য কিছু, তা এখনো বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে।’
নেছারাবাদ উপজেলার সুটিয়াকাঠী গ্রামে শিক্ষক দম্পতির বাসায় ঢুকে এক বৃদ্ধাকে হত্যা করা হয়েছে। এ সময় ঘর থেকে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করা হয়েছে ওই দম্পতি জানিয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সুটিয়াকাঠি গ্রামের ৭ নং ওয়ার্ডে শিক্ষক মো. এনামুল হক মিলনের বাসায় এ ঘটনায় ঘটে। ঘটনার সময় ওই শিক্ষক দম্পতি কেউ বাসায় ছিলেন না। নিহত শেফালী বেগম (৭২) এনামুল হক মিলনের মা।
এনামুল হক মিলনের স্ত্রী রুবিনা রহমান শ্রাবনী বলেন, ‘ঘটনার সময় আমরা স্কুলে ছিলাম। আমার ছেলে তাহজিদ (১০) মাদ্রাসায় পড়ে। সে দুপুরে মাদ্রাসা থেকে এসে ঘরে ঢুকে তার দাদিকে অচেতন দেখে অনেক ডাকাডাকি করে। পরে ছেলে স্কুলে এসে আমাকে জানালে আমি বাসায় আসি। এসে দেখতে পাই, শাশুড়ির গলা, হাত, পা, মুখ বাঁধা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাসার সবকিছু তছনছ দেখতে পেয়ে ঘরের আলমারির কাছে দেখি আলমারি ভাঙা। পরে প্রতিবেশীদের সহায়তায় স্থানীয় একটি ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’ তাঁর অভিযোগ তার বাসা থেকে নগদ টাকাসহ সাত–আট ভরি স্বর্ণ লুট হয়েছে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে সুটিয়াকাঠি ইউপি চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমীন অসিম বলেন, ‘এনামুল হক এবং তাঁর স্ত্রী পৃথক পৃথক স্কুলে চাকরি করেন। ঘটনার সময় তারা উভয় স্কুলে ছিলেন। এমনকি তার ১০ বছরের একটি ছেলে স্কুলে গিয়েছিল। শুনেছি তার বাসায় কে বা কারা যেন প্রবেশ করে ঘরে থাকা এনামুলের মায়ের হাত, মুখ ও গলায় গামছা পেঁচিয়ে ঘরে থাকা টাকা স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।’
ইউপি সদস্য মো. বছিদ তালুকদার জানান, তাদের দুতলা একটি দালান ঘর। এর নিচ তলা কমপ্লিট হয়নি। দ্বিতীয় তালায় তারা থাকতেন। দুপুরে এনামুলের ঘরে দুর্বৃত্তরা ঢুকে তার মাকে মেরে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে।
নেছারাবাদ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বনি আমীন মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে রয়েছি। এটা ডাকাতি না অন্য কিছু, তা এখনো বলা যাচ্ছে না। তদন্ত চলছে।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে