পিরোজপুর প্রতিনিধি
পিরোজপুরের সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার পিরোজপুর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। পিরোজপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানান।
মজিবুর রহমান শংঙ্কপাশা এলাকার একরাম খলিফার পুত্র। তিনি পিরোজপুর সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সালমা রহমান (৫৭) মজিবুর রহমানের স্ত্রী। তিনি পিরোজপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
মামলার বিবরণের সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুর সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. মজিবুর রহমানের নামে স্থাবর সম্পত্তি ৪ কোটি ৪ লাখ ৭৮ হাজার ১৯৩ টাকা। অস্থাবর সম্পত্তি ১ কোটি ৫৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৮৭ টাকা। মোট ৫ কোটি ৫৮ লাখ ৩১ হাজার ৩৮০ টাকা মূল্যের স্থাবর–অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনের তথ্য পায় দুদক। আয়কর নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় তাঁর পারিবারিক ব্যয় ৯১ লাখ ৩৫ হাজার ৯১৬ টাকা। মোট সম্পত্তি এসে দাঁড়ায় ৬ কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৯৬ টাকা। উক্ত সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ২ কোটি ৬২ লাখ ৮৭ হাজার ৩৬২ টাকা। জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৩ কোটি ৮৬ লাখ ৭৯ হাজার ৯৩৪ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছিলেন; যা তাঁর আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে পিরোজপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে মো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছেন।
মামলার বিবরণের সূত্রে জানা গেছে, সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমানের মামলায় স্থাবর সম্পত্তি পাওয়া যায় ৩ কোটি ৫০ হাজার ৬৮৫ টাকা। তাঁর নামে বিভিন্নভাবে অস্থাবর সম্পত্তি পাওয়া যায় ৭ কোটি ২৪ লাখ ২৮ হাজার ১৪০ টাকা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি মিলে মোট ১০ কোটি ২৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। আয়কর নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় তাঁর পারিবারিক ব্যয় পাওয়া যায় ৫ কোটি ৮২ লাখ ৮ হাজার ৭৬৬ টাকা। মোট সম্পত্তি এসে দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯১ টাকা। উক্ত সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১৪ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৩০২ টাকা। জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১ কোটি ৮০ লাখ ১ হাজার ২৮৯ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনপূর্বক ভোগদখল করে আসছিলেন।
তাই পিরোজপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে সালমা রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছেন।
পিরোজপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম জানান, মজিবুর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সালমা রহমানের সব অবৈধ সম্পদের বিষয়ে তদন্ত শেষে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে এ মামলা দুটি করা হয়েছে।
পিরোজপুরের সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ বুধবার পিরোজপুর দুর্নীতি দমন কমিশনের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। পিরোজপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানান।
মজিবুর রহমান শংঙ্কপাশা এলাকার একরাম খলিফার পুত্র। তিনি পিরোজপুর সদর উপজেলার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। সালমা রহমান (৫৭) মজিবুর রহমানের স্ত্রী। তিনি পিরোজপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
মামলার বিবরণের সূত্রে জানা যায়, পিরোজপুর সদর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মো. মজিবুর রহমানের নামে স্থাবর সম্পত্তি ৪ কোটি ৪ লাখ ৭৮ হাজার ১৯৩ টাকা। অস্থাবর সম্পত্তি ১ কোটি ৫৩ লাখ ৫৩ হাজার ১৮৭ টাকা। মোট ৫ কোটি ৫৮ লাখ ৩১ হাজার ৩৮০ টাকা মূল্যের স্থাবর–অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনের তথ্য পায় দুদক। আয়কর নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় তাঁর পারিবারিক ব্যয় ৯১ লাখ ৩৫ হাজার ৯১৬ টাকা। মোট সম্পত্তি এসে দাঁড়ায় ৬ কোটি ৪৯ লাখ ৬৭ হাজার ২৯৬ টাকা। উক্ত সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ২ কোটি ৬২ লাখ ৮৭ হাজার ৩৬২ টাকা। জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ৩ কোটি ৮৬ লাখ ৭৯ হাজার ৯৩৪ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছিলেন; যা তাঁর আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। তাই দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে পিরোজপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে মো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছেন।
মামলার বিবরণের সূত্রে জানা গেছে, সাবেক জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সালমা রহমানের মামলায় স্থাবর সম্পত্তি পাওয়া যায় ৩ কোটি ৫০ হাজার ৬৮৫ টাকা। তাঁর নামে বিভিন্নভাবে অস্থাবর সম্পত্তি পাওয়া যায় ৭ কোটি ২৪ লাখ ২৮ হাজার ১৪০ টাকা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি মিলে মোট ১০ কোটি ২৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮২৫ টাকার সম্পদ রয়েছে। আয়কর নথি থেকে প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনায় তাঁর পারিবারিক ব্যয় পাওয়া যায় ৫ কোটি ৮২ লাখ ৮ হাজার ৭৬৬ টাকা। মোট সম্পত্তি এসে দাঁড়ায় ১৬ কোটি ৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫৯১ টাকা। উক্ত সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১৪ কোটি ২৬ লাখ ৮৬ হাজার ৩০২ টাকা। জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ ১ কোটি ৮০ লাখ ১ হাজার ২৮৯ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনপূর্বক ভোগদখল করে আসছিলেন।
তাই পিরোজপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক মো. কামরুজ্জামান বাদী হয়ে সালমা রহমানের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেছেন।
পিরোজপুরের দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আমিনুল ইসলাম জানান, মজিবুর রহমান ও তাঁর স্ত্রী সালমা রহমানের সব অবৈধ সম্পদের বিষয়ে তদন্ত শেষে প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে এ মামলা দুটি করা হয়েছে।
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব স্থগিত রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট এক ঊর্ধ্বতন
৩ মিনিট আগেরাজশাহীর একটি সরকারি কলেজের অনার্স তৃতীয় বর্ষে অধ্যয়নরত এক ছাত্রীর করা মামলায় মুন্নাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত বছরের ১১ জুলাই অভিযুক্ত মুন্না ইমেইলে ওই ছাত্রীর কাছে তাঁর একটি সম্পাদিত (এডিট) নগ্ন ছবি পাঠিয়ে হুমকি দিয়েছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. শাহে আলম মুরাদকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি।
২ ঘণ্টা আগেকাজ শেষ না করেই ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে আড়াই হাজার কোটি টাকার বেশি বিল পরিশোধ করা এবং এক হাজার ১০১ কোটি টাকা ব্যয়ে গরমিল পায় তদন্ত কমিটি। সর্বশেষ দুদক বিষয়টি তদন্ত করে এর সত্যতা পেয়ে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা করে। পিরোজপুর এলজিইডি কার্যালয় ও জেলা হিসাব রক্ষণ কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের...
২ ঘণ্টা আগে