আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনায় এক পথশিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা চালিয়েছেন মোসলেম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ। তাঁর বিরুদ্ধে অসুস্থ ওই শিশুকে হাসপাতালে লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার সাত দিন পর গতকাল শুক্রবার রাতে পুলিশ শিশুটিকে হাসপাতালের পঞ্চমতলা থেকে উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় রাতে বরগুনা পৌর শহরের নয়াকাটা এলাকার ভাড়াবাসা থেকে অভিযুক্ত মোসলেমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা ভিক্ষা করেন, মা মানসিক প্রতিবন্ধী। তারা বরগুনা শহরে ভাসমান অবস্থায় জীবন যাপন করে। আর হাসপাতাল এলাকায় মোসলেম ঝালমুড়ির ব্যবসা করেন। ৭ মার্চ ওই পথশিশুকে চকলেটের লোভ দেখিয়ে একটু দূরে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালান মোসলেম। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন শিশুটিকে মোসলেম বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা তাকে চিকিৎসা দেন। তবে অভিযোগ রয়েছে, মোসলেম হাসপাতালের স্টাফদের সঙ্গে যোগসাজশে শিশুটিতে হাসপাতালে ভর্তি না করে একটি কক্ষে রেখে চিকিৎসা দেন। কিন্তু বিষয়টি গোপন থাকেনি।
খবর পেয়ে পুলিশ গতকাল রাতে হাসপাতালের পঞ্চমতলার একটি কক্ষ থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। এ সময় শিশুটির সঙ্গে তার ছোট বোন ছিল। এ ঘটনায় পুলিশ সন্দেহভাজন তিন ব্যক্তিকে আটক করে। পরে শিশুটি নিজেই অভিযুক্ত মোসলেমকে শনাক্ত করেছে। অভিযুক্ত মোসলেমের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার হেউলিবুনিয়া গ্রামে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিশুটিকে হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যান মোসলেম। কিন্তু রেজিস্ট্রার খাতায় নাম তোলেননি। হাসপাতালের একটি চক্রের যোগসাজশে পঞ্চমতলার একটি কক্ষে লুকিয়ে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, মোসলেমের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে। তাঁকে জেলাহাজতে পাঠানো হবে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে নির্যাতিত শিশুটিকে উদ্ধার করি। শিশুটির দেওয়া তথ্যানুসারে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করি। তাদের মধ্যে মোসলেম নামের এক বৃদ্ধকে শিশুটি শনাক্ত করেছে। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মোসলেম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।’
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনো অবহেলা ছিল কি না, হাসপাতালের কোনো স্টাফ এতে জড়িত ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক এ কে এম নাজমুল আহসান বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। তবে কীভাবে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ভর্তি ছাড়া কোনোক্রমেই রোগীকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া যাবে না। এমন ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনায় এক পথশিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা চালিয়েছেন মোসলেম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ। তাঁর বিরুদ্ধে অসুস্থ ওই শিশুকে হাসপাতালে লুকিয়ে রাখার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার সাত দিন পর গতকাল শুক্রবার রাতে পুলিশ শিশুটিকে হাসপাতালের পঞ্চমতলা থেকে উদ্ধার করেছে। এ ঘটনায় রাতে বরগুনা পৌর শহরের নয়াকাটা এলাকার ভাড়াবাসা থেকে অভিযুক্ত মোসলেমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী শিশুটির বাবা ভিক্ষা করেন, মা মানসিক প্রতিবন্ধী। তারা বরগুনা শহরে ভাসমান অবস্থায় জীবন যাপন করে। আর হাসপাতাল এলাকায় মোসলেম ঝালমুড়ির ব্যবসা করেন। ৭ মার্চ ওই পথশিশুকে চকলেটের লোভ দেখিয়ে একটু দূরে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালান মোসলেম। এতে শিশুটি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তখন শিশুটিকে মোসলেম বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। ওই হাসপাতালের চিকিৎসকেরা তাকে চিকিৎসা দেন। তবে অভিযোগ রয়েছে, মোসলেম হাসপাতালের স্টাফদের সঙ্গে যোগসাজশে শিশুটিতে হাসপাতালে ভর্তি না করে একটি কক্ষে রেখে চিকিৎসা দেন। কিন্তু বিষয়টি গোপন থাকেনি।
খবর পেয়ে পুলিশ গতকাল রাতে হাসপাতালের পঞ্চমতলার একটি কক্ষ থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেছে। এ সময় শিশুটির সঙ্গে তার ছোট বোন ছিল। এ ঘটনায় পুলিশ সন্দেহভাজন তিন ব্যক্তিকে আটক করে। পরে শিশুটি নিজেই অভিযুক্ত মোসলেমকে শনাক্ত করেছে। অভিযুক্ত মোসলেমের বাড়ি বরগুনা সদর উপজেলার হেউলিবুনিয়া গ্রামে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শিশুটিকে হাসপাতালে চিকিৎসা দিতে নিয়ে যান মোসলেম। কিন্তু রেজিস্ট্রার খাতায় নাম তোলেননি। হাসপাতালের একটি চক্রের যোগসাজশে পঞ্চমতলার একটি কক্ষে লুকিয়ে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, মোসলেমের বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে। তাঁকে জেলাহাজতে পাঠানো হবে।
বরগুনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবদুল হালিম বলেন, ‘খবর পেয়ে অভিযান চালিয়ে নির্যাতিত শিশুটিকে উদ্ধার করি। শিশুটির দেওয়া তথ্যানুসারে তিন ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করি। তাদের মধ্যে মোসলেম নামের এক বৃদ্ধকে শিশুটি শনাক্ত করেছে। তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মোসলেম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।’
এই পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কোনো অবহেলা ছিল কি না, হাসপাতালের কোনো স্টাফ এতে জড়িত ছিল কি না, তা খতিয়ে দেখা হবে।
বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক এ কে এম নাজমুল আহসান বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানি না। তবে কীভাবে এমন ঘটনা ঘটেছে, তা খতিয়ে দেখে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনা সিভিল সার্জন মোহাম্মদ আবুল ফাত্তাহ বলেন, ভর্তি ছাড়া কোনোক্রমেই রোগীকে হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া যাবে না। এমন ঘটনা ঘটে থাকলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর উত্তরায় এসএসসি পরীক্ষা শেষে বাসায় ফেরার সময় রাজধানীর উত্তরায় বিআরটিসির ট্রাকের ধাক্কায় নাঈম (১৭) নামের এক শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় মহাসড়ক অবরোধ করেছে শিক্ষার্থীরা। এসময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক্ষণিকা’ নামের একটি বাস ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চারজন শিক্ষার্থী আহত হলেও তাদের পরিচয় জানা যায়
১ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) রেজিস্ট্রারের অপসারণসহ ৪ দফা দাবি ও আন্দোলনরত ২২ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে থানায় সাধারণ ডায়েরির প্রতিবাদে বরিশাল-কুয়াকাটা মহাসড়ক অবরোধ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
২ ঘণ্টা আগেঢাকার আশুলিয়ায় বকেয়া বেতনের দাবিতে একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা আজ মঙ্গলবার রাতে আব্দুল্লাহপুর-বাইপাইল সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন। অবরোধের কারণে যানবাহন আটকে পড়ে ওই সড়কে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় নিয়ম না মেনে রাতের আঁধারে স্থানান্তর করা বিদ্যালয় ভবন পরিদর্শন করেছেন কর্মকর্তারা। আজ মঙ্গলবার বরাইদ ইউনিয়নের ছনকা উচ্চবিদ্যালয়ে তাঁরা এ পরিদর্শনে যান। ধলেশ্বরী নদীর পূর্বপাড় থেকে পশ্চিমপাড়ে ভবন স্থানান্তরের ফলে চরাঞ্চলের এ বিদ্যালয়ের ২ শতাধিক শিক্ষার্থীর পড়াশোনা অনিশ্চিত হয়ে প
২ ঘণ্টা আগে