আরিফুল হক তারেক, মুলাদী (বরিশাল)
বরিশালের মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনতলা ভবনের নির্মাণকাজ অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। ২০২০ সালের মার্চে শুরু হওয়া ভবনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। ফলে কক্ষ সংকটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে, দুর্ভোগে পড়ছেন রোগী ও চিকিৎসকরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপারেশন প্ল্যানিং প্রকল্পের আওতায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘কোহিনূর এন্টারপ্রাইজ’ ভবন নির্মাণের দায়িত্ব পায়। তবে ২০২৪ সালের ৩০ জুন প্রকল্পের মেয়াদ শেষে কাজ অসমাপ্ত থাকায় কার্যাদেশ বাতিল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০০৬ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার ঘোষণা এলেও বাস্তবে তা হয়নি। বরং পুরনো ভবন ভেঙে ফেলার পর বর্তমানে ১৯ শয্যার ভবনে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম। ফলে প্রায় সবসময়ই রোগীদের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. সাইয়েদুর রহমান বলেন, “বর্তমানে ২৯ জন চিকিৎসক রয়েছেন, কিন্তু বসার মতো কক্ষ নেই। এক কক্ষে ২-৩ জন চিকিৎসককে বসতে হয়, এতে রোগীদের গোপনীয়তা বিঘ্নিত হচ্ছে।”
নার্স ইনচার্জ মোসা. হামিদা বলেন, “১৯ শয্যার জায়গায় প্রায় ৫০ জন রোগীকে সেবা দিতে হচ্ছে। রোগীর চাপ বেশি থাকলে মেঝেতে চিকিৎসা দিতে হয়, ওয়ার্ডে হাঁটার জায়গাও থাকে না।”
স্থানীয়রা জানান, ২০২০ সালে পুরনো ভবন ভেঙে তিনতলা ভবনের কাজ শুরু হয়। কিন্তু ঠিকাদার তখন কাজ শুরু না করায় স্থানীয়ভাবে অভিযোগ করা হয়। পরে ২০২২ সালে কিছুটা কাজ শুরু হলেও তা অগ্রগতি পায়নি। কেবল পাইলিং ও কয়েকটি পিলারের আংশিক কাজ করে ভবনটি ফেলে রাখা হয়।
স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এইচইডি) সহকারী প্রকৌশলী মো. মেহেদী হাসান বলেন, “ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারায় কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে। ভবনটির বাকি কাজ নতুন একটি প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে দরপত্রের মাধ্যমে আবার কাজ শুরু হবে।”
উপজেলার বহু বাসিন্দা বলছেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সংকট মেটাতে দ্রুত নতুন ভবনের কাজ শেষ করা জরুরি। এতে চিকিৎসক ও রোগীদের ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে।
বরিশালের মুলাদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনতলা ভবনের নির্মাণকাজ অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। ২০২০ সালের মার্চে শুরু হওয়া ভবনের কাজ এখনো শেষ হয়নি। ফলে কক্ষ সংকটে চিকিৎসাসেবা ব্যাহত হচ্ছে, দুর্ভোগে পড়ছেন রোগী ও চিকিৎসকরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অপারেশন প্ল্যানিং প্রকল্পের আওতায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘কোহিনূর এন্টারপ্রাইজ’ ভবন নির্মাণের দায়িত্ব পায়। তবে ২০২৪ সালের ৩০ জুন প্রকল্পের মেয়াদ শেষে কাজ অসমাপ্ত থাকায় কার্যাদেশ বাতিল করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ২০০৬ সালে ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নীত করার ঘোষণা এলেও বাস্তবে তা হয়নি। বরং পুরনো ভবন ভেঙে ফেলার পর বর্তমানে ১৯ শয্যার ভবনে চলছে চিকিৎসা কার্যক্রম। ফলে প্রায় সবসময়ই রোগীদের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. সাইয়েদুর রহমান বলেন, “বর্তমানে ২৯ জন চিকিৎসক রয়েছেন, কিন্তু বসার মতো কক্ষ নেই। এক কক্ষে ২-৩ জন চিকিৎসককে বসতে হয়, এতে রোগীদের গোপনীয়তা বিঘ্নিত হচ্ছে।”
নার্স ইনচার্জ মোসা. হামিদা বলেন, “১৯ শয্যার জায়গায় প্রায় ৫০ জন রোগীকে সেবা দিতে হচ্ছে। রোগীর চাপ বেশি থাকলে মেঝেতে চিকিৎসা দিতে হয়, ওয়ার্ডে হাঁটার জায়গাও থাকে না।”
স্থানীয়রা জানান, ২০২০ সালে পুরনো ভবন ভেঙে তিনতলা ভবনের কাজ শুরু হয়। কিন্তু ঠিকাদার তখন কাজ শুরু না করায় স্থানীয়ভাবে অভিযোগ করা হয়। পরে ২০২২ সালে কিছুটা কাজ শুরু হলেও তা অগ্রগতি পায়নি। কেবল পাইলিং ও কয়েকটি পিলারের আংশিক কাজ করে ভবনটি ফেলে রাখা হয়।
স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এইচইডি) সহকারী প্রকৌশলী মো. মেহেদী হাসান বলেন, “ঠিকাদার নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারায় কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে। ভবনটির বাকি কাজ নতুন একটি প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে দরপত্রের মাধ্যমে আবার কাজ শুরু হবে।”
উপজেলার বহু বাসিন্দা বলছেন, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সংকট মেটাতে দ্রুত নতুন ভবনের কাজ শেষ করা জরুরি। এতে চিকিৎসক ও রোগীদের ভোগান্তি কিছুটা হলেও কমবে।
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
১ ঘণ্টা আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে