কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত লাগোয়া বেলাভূমি এবং সৈকতে যাওয়া সড়কের দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। অভিযান চলবে আরও দুদিন।
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের নির্দেশে কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন এ অভিযান চালায়। এর আগে নোটিশ ও মাইকিং করে অবৈধ স্থাপনার সরিয়ে নিয়ে অন্য জায়গায় স্থানান্তরের জন্য বারবার অনুরোধ করা হলে অনেকে সরিয়ে নেয়। তবে যারা সরিয়ে নেয়নি তাঁদের স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
কুয়াকাটা সৈকতের সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সৈকত এলাকায় স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে গড়ে ওঠা দোকানপাট এক্সকাভেটর দিয়ে ভেঙ্গে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে এলোমেলোভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চৌকি, বস্তা পলিথিন দিয়ে খাবার হোটেল, ঝিনুক, পানের দোকান এবং অস্থায়ী ব্যবসা করছিল। সৌন্দর্য বাড়ানোসহ পর্যটকরা যাতে সৈকত এলাকায় নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন এজন্য এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক কৌশিক আহমেদ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, কুয়াকাটা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও মহিপুর থানা-পুলিশ উচ্ছেদ অভিযানে সহায়তা করেন।
ইউএনও রবিউল ইসলাম বলেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে যেখানে সেখানে দোকানপাট, খাবার হোটেল ও অবৈধ স্থাপনা তৈরি করে সরকারি জমি দখল করে ব্যবসা করছিল। সৈকতের সৌন্দর্য রক্ষা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এসব স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অস্থায়ীভাবে ট্যুরিজম পার্কের পূর্ব পাশে বসানো হয়েছে। সরকারি ভূমিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া কোনো ধরণের স্থাপনা নির্মাণ সম্পূর্ণ বেআইনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে সড়কের পাশের ভূমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। সড়কের দুপাশের সৌন্দয্য নষ্ট করে এমন জবরদখল চলতে দেওয়া যায় না। আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত লাগোয়া বেলাভূমি এবং সৈকতে যাওয়া সড়কের দুই পাশের অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে এ অভিযান শুরু হয়। অভিযান চলবে আরও দুদিন।
পটুয়াখালী জেলা প্রশাসনের নির্দেশে কলাপাড়া উপজেলা প্রশাসন এ অভিযান চালায়। এর আগে নোটিশ ও মাইকিং করে অবৈধ স্থাপনার সরিয়ে নিয়ে অন্য জায়গায় স্থানান্তরের জন্য বারবার অনুরোধ করা হলে অনেকে সরিয়ে নেয়। তবে যারা সরিয়ে নেয়নি তাঁদের স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া হয়।
কুয়াকাটা সৈকতের সৌন্দর্য ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে সৈকত এলাকায় স্থায়ী ও অস্থায়ীভাবে গড়ে ওঠা দোকানপাট এক্সকাভেটর দিয়ে ভেঙ্গে অন্যত্র সরিয়ে দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সৈকতের জিরো পয়েন্টের পশ্চিম ও পূর্ব পাশে এলোমেলোভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা চৌকি, বস্তা পলিথিন দিয়ে খাবার হোটেল, ঝিনুক, পানের দোকান এবং অস্থায়ী ব্যবসা করছিল। সৌন্দর্য বাড়ানোসহ পর্যটকরা যাতে সৈকত এলাকায় নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারেন এজন্য এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানানো হয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌর প্রশাসক কৌশিক আহমেদ এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, কুয়াকাটা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ও মহিপুর থানা-পুলিশ উচ্ছেদ অভিযানে সহায়তা করেন।
ইউএনও রবিউল ইসলাম বলেন, কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকতে যেখানে সেখানে দোকানপাট, খাবার হোটেল ও অবৈধ স্থাপনা তৈরি করে সরকারি জমি দখল করে ব্যবসা করছিল। সৈকতের সৌন্দর্য রক্ষা এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে এসব স্থাপনা অপসারণ করা হয়েছে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের অস্থায়ীভাবে ট্যুরিজম পার্কের পূর্ব পাশে বসানো হয়েছে। সরকারি ভূমিতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়া কোনো ধরণের স্থাপনা নির্মাণ সম্পূর্ণ বেআইনি।
তিনি আরও বলেন, ‘বিশেষ করে সড়কের পাশের ভূমি দখল করে স্থাপনা নির্মাণ চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে। সড়কের দুপাশের সৌন্দয্য নষ্ট করে এমন জবরদখল চলতে দেওয়া যায় না। আমাদের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।’
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
৩৬ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
৪৪ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে