নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল
বর্ষা আসছে। আশঙ্কা বাড়ছে বরিশাল মহানগরবাসীর। কেননা সংস্কারের জন্য এক ডজন সড়ক খুঁড়ে রাখা হয়েছে প্রায় এক বছর। সেসব সড়কে এমনিতেই চলা দায়, বর্ষার আগে সংস্কার না হলে দুর্ভোগ কয়েক গুণ বাড়বে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। এ জন্য আন্দোলনও করছে ভুক্তভোগীরা।
জানা গেছে, গত বছরের ৬ মে শুরু হয় বরিশাল নগরে ৭৯৭ কোটি টাকার সড়ক সংস্কারের কাজ। ওই বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর অনেক দিন বন্ধ থাকে কাজ। বিসিসির বর্তমান প্রশাসকের উদ্যোগে অসম্পূর্ণ প্রায় ২৫০ কোটি টাকার কাজের কিছু অংশ চালু হলেও অধিকাংশ স্থবির হয়ে পড়ে রয়েছে।
নগরের কাজীপাড়ার সড়ক সংস্কার সপ্তাহখানেক আগে থমকে যায় পাশের এক ডজন অবৈধ দোকানের কারণে। এর প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ করে এলাকাবাসী। স্থানীয় আবু সাঈদ বলেন, একটু বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে সড়ক। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এর চেয়ে ভয়াবহ অবস্থা নগরের হজরত কালু শাহ সড়কের। খুঁড়ে রাখা সড়কে পানি জমে কাদার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে এলাকাবাসী আজ শুক্রবার মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক জি এম আতায়ে রাব্বি বলেন, বর্ষার আগে সড়কটি মেরামত শেষ না করলে চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। এই গাফিলতির জন্য সিটি করপোরেশনকে দায়ী করেন তিনি।
একই অবস্থা নগরের নিউ সার্কুলার রোড গাজী বাড়ি মসজিদ-সংলগ্ন দক্ষিণ দিকের শাখা সড়কের। স্থানীয় বাসিন্দা মাসুদ আহমেদ বলেন, ‘একটু বৃষ্টিতে রাস্তাটি জলাবদ্ধতায় একাকার হয়ে গেছে। ময়লা জমে ড্রেন বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।’
এভাবে নগরীর গোরস্থান রোড, জিয়ানগর, নতুন বাজার-সংলগ্ন খালপাড় সড়ক, হরিণাফুলিয়া, পোর্ট রোড, জিয়া সড়কসহ এক ডজন সড়ক সংস্কারের জন্য খুঁড়ে রাখা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ঠিকাদারেরা পালিয়ে যাওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী বলেন, বর্ষার আগেই দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা দ্রুত কাজ শুরু না করলে টেন্ডার বাতিল করা হবে।
বর্ষা আসছে। আশঙ্কা বাড়ছে বরিশাল মহানগরবাসীর। কেননা সংস্কারের জন্য এক ডজন সড়ক খুঁড়ে রাখা হয়েছে প্রায় এক বছর। সেসব সড়কে এমনিতেই চলা দায়, বর্ষার আগে সংস্কার না হলে দুর্ভোগ কয়েক গুণ বাড়বে বলে অভিযোগ বাসিন্দাদের। এ জন্য আন্দোলনও করছে ভুক্তভোগীরা।
জানা গেছে, গত বছরের ৬ মে শুরু হয় বরিশাল নগরে ৭৯৭ কোটি টাকার সড়ক সংস্কারের কাজ। ওই বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর অনেক দিন বন্ধ থাকে কাজ। বিসিসির বর্তমান প্রশাসকের উদ্যোগে অসম্পূর্ণ প্রায় ২৫০ কোটি টাকার কাজের কিছু অংশ চালু হলেও অধিকাংশ স্থবির হয়ে পড়ে রয়েছে।
নগরের কাজীপাড়ার সড়ক সংস্কার সপ্তাহখানেক আগে থমকে যায় পাশের এক ডজন অবৈধ দোকানের কারণে। এর প্রতিবাদে গতকাল বৃহস্পতিবার বিক্ষোভ করে এলাকাবাসী। স্থানীয় আবু সাঈদ বলেন, একটু বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধ হয়ে পড়ে সড়ক। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়।
এর চেয়ে ভয়াবহ অবস্থা নগরের হজরত কালু শাহ সড়কের। খুঁড়ে রাখা সড়কে পানি জমে কাদার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চলাচল কঠিন হয়ে পড়েছে। সড়কটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে এলাকাবাসী আজ শুক্রবার মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে অংশ নেওয়া বরিশাল চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক জি এম আতায়ে রাব্বি বলেন, বর্ষার আগে সড়কটি মেরামত শেষ না করলে চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। এই গাফিলতির জন্য সিটি করপোরেশনকে দায়ী করেন তিনি।
একই অবস্থা নগরের নিউ সার্কুলার রোড গাজী বাড়ি মসজিদ-সংলগ্ন দক্ষিণ দিকের শাখা সড়কের। স্থানীয় বাসিন্দা মাসুদ আহমেদ বলেন, ‘একটু বৃষ্টিতে রাস্তাটি জলাবদ্ধতায় একাকার হয়ে গেছে। ময়লা জমে ড্রেন বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছে।’
এভাবে নগরীর গোরস্থান রোড, জিয়ানগর, নতুন বাজার-সংলগ্ন খালপাড় সড়ক, হরিণাফুলিয়া, পোর্ট রোড, জিয়া সড়কসহ এক ডজন সড়ক সংস্কারের জন্য খুঁড়ে রাখা হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ঠিকাদারেরা পালিয়ে যাওয়ায় এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।
এ ব্যাপারে বিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল বারী বলেন, বর্ষার আগেই দ্রুত কাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারদের চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাঁরা দ্রুত কাজ শুরু না করলে টেন্ডার বাতিল করা হবে।
সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় হরিণশিকারিরা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। পূর্ব সুন্দরবনের চাঁদপাই ও শরণখোলা রেঞ্জ এবং পশ্চিম সুন্দরবনে সংঘবদ্ধ চক্র নির্বিচারে হরিণ শিকার করে চামড়া ও মাংস বিক্রি করছে। স্থানীয় প্রভাবশালীদের ছত্রচ্ছায়ায় ও বন বিভাগের কিছু অসৎ কর্মচারীর সহায়তায় শিকারিরা নিয়মিত হরিণ শিকার করছে বলে খোঁজ
২ ঘণ্টা আগেরাজবাড়ীর ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ৯টি নদী ও ৫৪টি খাল। একসময় গ্রীষ্মকালে নদী-খালের পানি ব্যবহার করেই কৃষক ফসল ফলাতেন। আবার বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমা হতো এসব জলাধারে। এতে সারা বছর পানির চাহিদা মিটত। তবে বেশ কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে শুধু গড়াই, পদ্মা ও যমুনায় পানি মিলছে।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র হালদার উজান খাগড়াছড়ির মানিকছড়িতে অবাধে শুরু হয়েছে তামাক চাষ। গত এক দশকে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে এই উপজেলায় তামাক চাষ ১ শতাংশে নামিয়ে আনা হলেও সম্প্রতি তা বেড়ে ২০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপাবনার চাটমোহরে ভুয়া বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে জিআর চাল লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। কোনো কোনো প্রতিষ্ঠানের নামে চাল উত্তোলন করা হলেও জানেন না প্রতিষ্ঠানসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ভুয়া কমিটি দাখিল করে চাল উত্তোলনের পর কালোবাজারে বিক্রি করে অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে