বাগেরহাট প্রতিনিধি
দীর্ঘ এক মাস বন্ধ থাকার পর রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আবারও উৎপাদন শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে উৎপাদন শুরু হয়েছে। কয়লার সংকটে বন্ধ হওয়া প্রথম ইউনিটে এই উৎপাদন শুরু হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তবে এ বিষয়ে বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানোর কথা রয়েছে। এর আগে কয়লাসংকটের কারণে গত ১৪ জানুয়ারি উৎপাদন বন্ধ করেছিল কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ।
বিআইএফপিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘আমরা বন্ধ হওয়া প্রথম ইউনিট থেকে আবারও উৎপাদন শুরু করেছি। কয়লা আমদানিতে যে জটিলতা ছিল, তা এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত উৎপাদন করা সম্ভব হবে।’
আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘আমাদের বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট প্রতিদিন চালিয়ে রাখতে ৫ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হয়। সেই অনুযায়ী ৩০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা দিয়ে মাত্র ছয় দিন কেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালানো যাবে। পরে ৫০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা এলে তা দিয়ে কেন্দ্রটি আরও ১০ দিন চালানো যাবে। ইন্দোনেশিয়া থেকে একটি জাহাজ বিদ্যুৎকেন্দ্রটির জেটিতে ভিড়তে ৭ থেকে ১০ দিন সময় লাগে।’
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়। এই কোম্পানির অধীনে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। রমাপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী কৈ-গর্দ্দাশকাঠি মৌজায় ১ হাজার ৮৩৪ একর জমি অধিগ্রহণ শেষে ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। ২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরই শুরু হয় জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। প্রায় ৯ বছরে কাজ শেষে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যায় প্রতিষ্ঠানটি। এর আগে গত বছরের ১১ জুলাই বয়লার স্টিম ব্লোয়িং স্থাপন করা হয়। এক মাস পরে ১৪ আগস্ট টারবাইনে স্টিম ডাম্পিং এবং এক দিন পরে ১৫ আগস্ট জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ (ট্রান্সমিশন) শুরু করা হয়। পরে ১৭ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় গ্রিডে বাণিজ্যিকভাবে যুক্ত হয় এখানকার বিদ্যুৎ। কিন্তু কয়লার সংকটে ১৪ জানুয়ারি প্রথম ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
দীর্ঘ এক মাস বন্ধ থাকার পর রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে আবারও উৎপাদন শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে উৎপাদন শুরু হয়েছে। কয়লার সংকটে বন্ধ হওয়া প্রথম ইউনিটে এই উৎপাদন শুরু হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিআইএফপিসিএল) উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তবে এ বিষয়ে বেলা ১১টায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানোর কথা রয়েছে। এর আগে কয়লাসংকটের কারণে গত ১৪ জানুয়ারি উৎপাদন বন্ধ করেছিল কেন্দ্র কর্তৃপক্ষ।
বিআইএফপিসিএলের উপমহাব্যবস্থাপক আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘আমরা বন্ধ হওয়া প্রথম ইউনিট থেকে আবারও উৎপাদন শুরু করেছি। কয়লা আমদানিতে যে জটিলতা ছিল, তা এখন কিছুটা স্বাভাবিক হয়েছে। আশা করি এখন থেকে নিয়মিত উৎপাদন করা সম্ভব হবে।’
আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘আমাদের বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট প্রতিদিন চালিয়ে রাখতে ৫ হাজার টন কয়লার প্রয়োজন হয়। সেই অনুযায়ী ৩০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা দিয়ে মাত্র ছয় দিন কেন্দ্রটির একটি ইউনিট চালানো যাবে। পরে ৫০ হাজার মেট্রিক টন কয়লা এলে তা দিয়ে কেন্দ্রটি আরও ১০ দিন চালানো যাবে। ইন্দোনেশিয়া থেকে একটি জাহাজ বিদ্যুৎকেন্দ্রটির জেটিতে ভিড়তে ৭ থেকে ১০ দিন সময় লাগে।’
উল্লেখ্য, ২০১০ সালে ভারত ও বাংলাদেশ যৌথ উদ্যোগে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং ভারতের এনটিপিসি লিমিটেডের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেড (বিআইএফপিসিএল) নামে কোম্পানি গঠিত হয়। এই কোম্পানির অধীনে ১৩২০ মেগাওয়াট মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট (রামপাল) নামে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। রমাপাল উপজেলার রাজনগর ও গৌরম্ভা ইউনিয়নের সাপমারী কৈ-গর্দ্দাশকাঠি মৌজায় ১ হাজার ৮৩৪ একর জমি অধিগ্রহণ শেষে ১৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়। ২০১৩ সালের ৫ অক্টোবর কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা থেকে রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর পরই শুরু হয় জমি ভরাট ও সড়ক নির্মাণের কাজ। প্রায় ৯ বছরে কাজ শেষে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনে যায় প্রতিষ্ঠানটি। এর আগে গত বছরের ১১ জুলাই বয়লার স্টিম ব্লোয়িং স্থাপন করা হয়। এক মাস পরে ১৪ আগস্ট টারবাইনে স্টিম ডাম্পিং এবং এক দিন পরে ১৫ আগস্ট জাতীয় গ্রিডের সঙ্গে পরীক্ষামূলক বিদ্যুৎ সরবরাহ (ট্রান্সমিশন) শুরু করা হয়। পরে ১৭ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় গ্রিডে বাণিজ্যিকভাবে যুক্ত হয় এখানকার বিদ্যুৎ। কিন্তু কয়লার সংকটে ১৪ জানুয়ারি প্রথম ইউনিটের উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়।
গোপালগঞ্জ শহরের চেচানিয়াকান্দি এলাকায় প্রেমানন্দ হালদার (৮০) নামের এক বৃদ্ধ ট্রাকচাপায় নিহত হয়েছেন। তাঁর বাড়ি কোটালীপাড়া উপজেলার ভেন্নাবাড়ি গ্রামে। সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মীর মোহাম্মদ সাজেদুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
৪১ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর)। ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে চলবে ভোট গ্রহণ। এরপর একই দিনে ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। জাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে
৩ ঘণ্টা আগেমিরসরাইয়ে বাবার ছুরিকাঘাতে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্রের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। আজ বুধবার উপজেলার মায়ানি ইউনিয়নের পশ্চিম মায়ানি ঘড়ি মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেনরসিংদীর শিবপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে আপন চাচা ও চাচাতো ভাইদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার চক্রধা ইউনিয়নের বৈলাব গ্রামে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন সোহাগ (৪০) ও তাঁর ভাই রানা (৩৫)।
৩ ঘণ্টা আগে