অনলাইন ডেস্ক
ইরানে ইসরায়েলের এই হামলা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এই হামলা ওয়াশিংটনে ইসরায়েলের সমালোচকদের, বিশেষ করে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অনুসারীদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
কয়েক সপ্তাহ ধরেই মার্কিন রাজনীতির ডান ও বাম উভয় শিবিরের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে না জড়ানোর জন্য সতর্ক করা হচ্ছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ মিত্র, যার মধ্যে প্রভাবশালী রক্ষণশীল পডকাস্টার টাকার কার্লসন এবং কংগ্রেসওম্যান মার্জরি টেইলর গ্রিনও রয়েছেন, তাঁরা যুক্তি দিয়েছেন, তেহরানের সঙ্গে সংঘাত ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এজেন্ডার পরিপন্থী হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টেইলর গ্রিন মন্তব্য করেন, ‘আমেরিকানরা ইরানে বোমা মারতে চায় না। কারণ ইসরায়েলের সেক্যুলার সরকার বলছে যে, ইরান যেকোনো দিন পারমাণবিক বোমা তৈরির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত ২০ বছর ধরে আমাদের এটাই বলা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ট্রাম্প তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করার মাত্র তিন ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রথম দফা হামলা শুরু হয়।
মার্কিন রাজনৈতিক মহলে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জনমত এবং রাজনীতিবিদদের মধ্যে, বিশেষ করে প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে, এই সমর্থনে ফাটল দেখা যাচ্ছে।
তবে, ইরানের সঙ্গে এই সংঘাত ডানপন্থীদের এই ধারণাকে আরও পাকাপোক্ত করবে যে, ইসরায়েলি এবং মার্কিন স্বার্থ এক ও অভিন্ন নয়। এর ফলে তথাকথিত ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অনুসারীদের জন্য ইসরায়েলের সঙ্গে মিত্র নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন তোলার পথ খুলে যেতে পারে। এর পরিণতিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উভয় প্রধান দলেই ইসরায়েলের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন কমতে শুরু করতে পারে। এই পরিস্থিতি ভবিষ্যতে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের প্রভাবকে আরও জটিল করে তুলবে।
ইরানে ইসরায়েলের এই হামলা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। এই হামলা ওয়াশিংটনে ইসরায়েলের সমালোচকদের, বিশেষ করে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অনুসারীদের অবস্থানকে আরও শক্তিশালী করতে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করছেন।
কয়েক সপ্তাহ ধরেই মার্কিন রাজনীতির ডান ও বাম উভয় শিবিরের পক্ষ থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে ইসরায়েলের প্ররোচনায় ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে না জড়ানোর জন্য সতর্ক করা হচ্ছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্টের ঘনিষ্ঠ মিত্র, যার মধ্যে প্রভাবশালী রক্ষণশীল পডকাস্টার টাকার কার্লসন এবং কংগ্রেসওম্যান মার্জরি টেইলর গ্রিনও রয়েছেন, তাঁরা যুক্তি দিয়েছেন, তেহরানের সঙ্গে সংঘাত ট্রাম্পের ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এজেন্ডার পরিপন্থী হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে টেইলর গ্রিন মন্তব্য করেন, ‘আমেরিকানরা ইরানে বোমা মারতে চায় না। কারণ ইসরায়েলের সেক্যুলার সরকার বলছে যে, ইরান যেকোনো দিন পারমাণবিক বোমা তৈরির দ্বারপ্রান্তে রয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘গত ২০ বছর ধরে আমাদের এটাই বলা হচ্ছে।’
উল্লেখ্য, ট্রাম্প তেহরানের সঙ্গে কূটনৈতিক আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করার মাত্র তিন ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের প্রথম দফা হামলা শুরু হয়।
মার্কিন রাজনৈতিক মহলে ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন এখনো যথেষ্ট শক্তিশালী। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জনমত এবং রাজনীতিবিদদের মধ্যে, বিশেষ করে প্রগতিশীল ডেমোক্র্যাটদের মধ্যে, এই সমর্থনে ফাটল দেখা যাচ্ছে।
তবে, ইরানের সঙ্গে এই সংঘাত ডানপন্থীদের এই ধারণাকে আরও পাকাপোক্ত করবে যে, ইসরায়েলি এবং মার্কিন স্বার্থ এক ও অভিন্ন নয়। এর ফলে তথাকথিত ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ অনুসারীদের জন্য ইসরায়েলের সঙ্গে মিত্র নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন তোলার পথ খুলে যেতে পারে। এর পরিণতিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের উভয় প্রধান দলেই ইসরায়েলের প্রতি নিঃশর্ত সমর্থন কমতে শুরু করতে পারে। এই পরিস্থিতি ভবিষ্যতে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে ইসরায়েল-ইরান সংঘাতের প্রভাবকে আরও জটিল করে তুলবে।
আপাতদৃষ্টিতে যুক্তরাষ্ট্রের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এই হামলার লক্ষ্য ছিল তেহরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে পঙ্গু করা এবং দেশটির শাসন ব্যবস্থাকে দুর্বল করা। তবে, প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর এই বেপরোয়া পদক্ষেপ অভ্যন্তরীণ এবং
৩ ঘণ্টা আগেএই ধরনের আলোচনা তেহরানের জন্য আকর্ষণীয়—দেশটির অর্থনীতি বিপর্যস্ত এবং নিষেধাজ্ঞা কমানোর প্রতিশ্রুতি তাদের কাছে লোভনীয়। এ ছাড়া ইসরায়েলের ধ্বংসাত্মক অভিযানের পর আলোচনার টেবিলে ইরানকে কম ছাড় দিতে হবে। তবে ইসরায়েলি হামলার মুখে এটি রাজনৈতিকভাবে আরও কঠিন। ট্রাম্প যেকোনো ছাড়কে নিজের বিজয় বলে ঘোষণা করবেন এবং
৫ ঘণ্টা আগেবিশ্লেষকেরা বলছেন, এই যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করতে চায় ইসরায়েল। তাদের আশা, শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলকে রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্র তার প্রতিশ্রুতি ও দায় থেকে প্রত্যক্ষভাবে যুদ্ধে জড়াবে। সেই সঙ্গে ইরানে সরকারের পতন ঘটানোর চেষ্টা করবে তেলআবিব।
৫ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানায়, নেতানিয়াহু সপ্তাহান্তে উত্তর ইসরায়েলে ছুটি কাটাবেন। উত্তেজনা বৃদ্ধির আরও খবর আসার পর, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের একটি সূত্র পরে জানায়, ‘ইন্টারনেটে হামলা হতে পারে এমন খবর প্রচার হলেও, প্রধানমন্ত্রী তাঁর নির্ধারিত সফর বাতিল করেননি।’
৮ ঘণ্টা আগে