অনলাইন ডেস্ক
মার্কিন শিল্পপতি ও স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা জন ডি রকফেলার। আধুনিক ব্যবসা ও শিল্পায়নের এই পথিকৃৎ ১৮৩৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্মেছিলেন। রকফেলার ছিলেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় এবং পরিবারের বড় ছেলে। তাঁর বাবা ছিলেন ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক ও তথাকথিত ‘সাপের তেল’ বিক্রেতা উইলিয়াম বিগ বিল অ্যাভেরি রকফেলার এবং মা এলিজা ডেভিডসন রকফেলার।
রকফেলার শৈশবে পরিবারসহ নিউইয়র্কের মোরাভিয়া এবং পরে ১৮৫১ সালে ওয়েগো শহরে যান। সেখানে ওয়েগো একাডেমিতে পড়াশোনা করেন। ১৮৫৩ সালে পুরো পরিবার ওহাইওর ক্লিভল্যান্ডের কাছে স্ট্রংসভিল শহরে স্থায়ী হয়।
সেখানেই রকফেলার ক্লিভল্যান্ড সেন্ট্রাল হাইস্কুলে ভর্তি হন, যদিও পরে পড়াশোনা ছেড়ে ফোলসাম মার্কেন্টাইল কলেজে ব্যবসার একটি কোর্স করেন। পাশাপাশি হিসাবরক্ষক হিসেবেও কাজ করতেন তিনি। ১৮৫৯ সালে প্রথম ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর ব্যবসা ছিল ঘাস, শস্য, মাংস এবং অন্যান্য পণ্য বেচাকেনা সংক্রান্ত। ওই সময় পশ্চিম পেনসিলভানিয়ায় খনিজ তেলের উৎপাদন বাড়তে থাকায় রকফেলার এতে বড় সম্ভাবনা দেখতে পান।
১৮৭০ সালে রকফেলার ও আরও কয়েকজন মিলে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি গঠন করেন। কোম্পানির অংশীদারদের মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট মার্কিন অর্থনীতিবিদ হেনরি এম. ফ্ল্যাগলার। রকফেলারের দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও খরচ কমানোর নীতির কারণে কোম্পানিটি দ্রুত সফলতা পায়। দ্রুতই ক্লিভল্যান্ডের প্রায় সব তেল শোধনাগার কিনে ফেলে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল। এর ফলে কোম্পানিটি রেলপথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পরিবহন মাশুলে বিশেষ সুবিধা আদায় করতে সক্ষম হয়। এরপর তারা পাইপলাইন, টার্মিনাল এবং অন্যান্য শহরের প্রতিদ্বন্দ্বী শোধনাগারও কিনে নেয়। ধীরে ধীরে বিদেশে বাজার সম্প্রসারণে সচেষ্ট হন রকফেলার ও অংশীদাররা।
রকফেলার ও অংশীদারেরা ১৮৮১ সালে একটি ৯ সদস্যবিশিষ্ট ট্রাস্টির হাতে স্ট্যান্ডার্ড অয়েলের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের শেয়ার তুলে দেন। বোর্ডের প্রধান ছিলেন রকফেলার নিজে। এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বড় ‘ট্রাস্ট’ বা করপোরেটের উপকারভোগী ও অংশীদারদের মধ্যে সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান। এটিই পরে বৃহৎ করপোরেশনের মডেল হয়ে ওঠে। ১৮৮২ সালের মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল যুক্তরাষ্ট্রে তেল ব্যবসায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে।
কিন্তু বাজারে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির একাধিপত্যের কারণে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিরক্ত হয়ে ওঠে। একচেটিয়া আধিপত্যের বিরুদ্ধে জনমত বাড়তে থাকে। এর ফলে কিছু অঙ্গরাজ্যে মনোপলি বা একচেটিয়া ব্যবসার বিরুদ্ধে আইন তৈরি হয়। ১৮৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ‘শার্মান অ্যান্টিট্রাস্ট আইন’ পাস করে। ১৮৯২ সালে ওহাইও সুপ্রিম কোর্ট সিদ্ধান্ত দেয়, স্ট্যান্ডার্ড অয়েল একটি অবৈধ মনোপলি। রকফেলার সেই রায় এড়াতে ট্রাস্ট ভেঙে বিভিন্ন কোম্পানির কার্যক্রম বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ভাগ করে দেন। কিন্তু বাস্তবে ওই নয়জন পরিচালকই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। ১৮৯৯ সালে এই কোম্পানিগুলো আবার একীভূত হয়ে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি নামে একটি হোল্ডিং কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানটি কার্যকর ছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট কোম্পানিটি ভেঙে দেয়।
এই সময়ে ম্যাকক্ল্যুর’স ম্যাগাজিনে ১৯ পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ‘দ্য হিস্ট্রি অব দ্য স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি (১৯০২-১৯০৪) ’ প্রকাশ করেন সাংবাদিক ইডা টারবেল। ওই প্রতিবেদনে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির সর্বগ্রাসী কৌশল ও একচেটিয়া আচরণের নমুনা উঠে আসে।
একজন ধর্মপরায়ণ ব্যাপটিস্ট হিসেবে রকফেলার ১৮৯০-এর দশক থেকে দান ও জনকল্যাণমূলক কাজে মনোনিবেশ করেন। ১৮৯৭ সালের পর তিনি পুরোপুরিভাবে জনহিতকর কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। ১৮৯২ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এতে ৩৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। ছেলে জন ডি. রকফেলার জুনিয়রের সঙ্গে যৌথভাবে নিউইয়র্কে রকফেলার ইনস্টিটিউট ফর মেডিকেল রিসার্চ (পরবর্তীতে রকফেলার ইউনিভার্সিটি) এবং ১৯১৩ সালে রকফেলার ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
তাঁর জীবদ্দশায় দানের মোট পরিমাণ ছিল ৫০ কোটি ডলারেরও বেশি, যা তাঁকে বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ দানবীর হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। ১৯৩৭ সালের ২৩ মে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ৯৮ বছর বয়সে ফ্লোরিডায় মারা যান তিনি।
রকফেলার স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বৃহৎ করপোরেট ট্রাস্ট। তিনি বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার।
মার্কিন শিল্পপতি ও স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা জন ডি রকফেলার। আধুনিক ব্যবসা ও শিল্পায়নের এই পথিকৃৎ ১৮৩৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জন্মেছিলেন। রকফেলার ছিলেন ছয় ভাইবোনের মধ্যে দ্বিতীয় এবং পরিবারের বড় ছেলে। তাঁর বাবা ছিলেন ভ্রাম্যমাণ চিকিৎসক ও তথাকথিত ‘সাপের তেল’ বিক্রেতা উইলিয়াম বিগ বিল অ্যাভেরি রকফেলার এবং মা এলিজা ডেভিডসন রকফেলার।
রকফেলার শৈশবে পরিবারসহ নিউইয়র্কের মোরাভিয়া এবং পরে ১৮৫১ সালে ওয়েগো শহরে যান। সেখানে ওয়েগো একাডেমিতে পড়াশোনা করেন। ১৮৫৩ সালে পুরো পরিবার ওহাইওর ক্লিভল্যান্ডের কাছে স্ট্রংসভিল শহরে স্থায়ী হয়।
সেখানেই রকফেলার ক্লিভল্যান্ড সেন্ট্রাল হাইস্কুলে ভর্তি হন, যদিও পরে পড়াশোনা ছেড়ে ফোলসাম মার্কেন্টাইল কলেজে ব্যবসার একটি কোর্স করেন। পাশাপাশি হিসাবরক্ষক হিসেবেও কাজ করতেন তিনি। ১৮৫৯ সালে প্রথম ব্যবসা শুরু করেন। তাঁর ব্যবসা ছিল ঘাস, শস্য, মাংস এবং অন্যান্য পণ্য বেচাকেনা সংক্রান্ত। ওই সময় পশ্চিম পেনসিলভানিয়ায় খনিজ তেলের উৎপাদন বাড়তে থাকায় রকফেলার এতে বড় সম্ভাবনা দেখতে পান।
১৮৭০ সালে রকফেলার ও আরও কয়েকজন মিলে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি গঠন করেন। কোম্পানির অংশীদারদের মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট মার্কিন অর্থনীতিবিদ হেনরি এম. ফ্ল্যাগলার। রকফেলারের দক্ষ ব্যবস্থাপনা ও খরচ কমানোর নীতির কারণে কোম্পানিটি দ্রুত সফলতা পায়। দ্রুতই ক্লিভল্যান্ডের প্রায় সব তেল শোধনাগার কিনে ফেলে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল। এর ফলে কোম্পানিটি রেলপথ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে পরিবহন মাশুলে বিশেষ সুবিধা আদায় করতে সক্ষম হয়। এরপর তারা পাইপলাইন, টার্মিনাল এবং অন্যান্য শহরের প্রতিদ্বন্দ্বী শোধনাগারও কিনে নেয়। ধীরে ধীরে বিদেশে বাজার সম্প্রসারণে সচেষ্ট হন রকফেলার ও অংশীদাররা।
রকফেলার ও অংশীদারেরা ১৮৮১ সালে একটি ৯ সদস্যবিশিষ্ট ট্রাস্টির হাতে স্ট্যান্ডার্ড অয়েলের বিভিন্ন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের শেয়ার তুলে দেন। বোর্ডের প্রধান ছিলেন রকফেলার নিজে। এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম বড় ‘ট্রাস্ট’ বা করপোরেটের উপকারভোগী ও অংশীদারদের মধ্যে সমন্বয়কারী প্রতিষ্ঠান। এটিই পরে বৃহৎ করপোরেশনের মডেল হয়ে ওঠে। ১৮৮২ সালের মধ্যে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল যুক্তরাষ্ট্রে তেল ব্যবসায় একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে।
কিন্তু বাজারে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির একাধিপত্যের কারণে প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিরক্ত হয়ে ওঠে। একচেটিয়া আধিপত্যের বিরুদ্ধে জনমত বাড়তে থাকে। এর ফলে কিছু অঙ্গরাজ্যে মনোপলি বা একচেটিয়া ব্যবসার বিরুদ্ধে আইন তৈরি হয়। ১৮৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস ‘শার্মান অ্যান্টিট্রাস্ট আইন’ পাস করে। ১৮৯২ সালে ওহাইও সুপ্রিম কোর্ট সিদ্ধান্ত দেয়, স্ট্যান্ডার্ড অয়েল একটি অবৈধ মনোপলি। রকফেলার সেই রায় এড়াতে ট্রাস্ট ভেঙে বিভিন্ন কোম্পানির কার্যক্রম বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে ভাগ করে দেন। কিন্তু বাস্তবে ওই নয়জন পরিচালকই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতেন। ১৮৯৯ সালে এই কোম্পানিগুলো আবার একীভূত হয়ে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি নামে একটি হোল্ডিং কোম্পানি গঠন করা হয়। ১৯১১ সাল পর্যন্ত এই প্রতিষ্ঠানটি কার্যকর ছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্ট কোম্পানিটি ভেঙে দেয়।
এই সময়ে ম্যাকক্ল্যুর’স ম্যাগাজিনে ১৯ পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ‘দ্য হিস্ট্রি অব দ্য স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি (১৯০২-১৯০৪) ’ প্রকাশ করেন সাংবাদিক ইডা টারবেল। ওই প্রতিবেদনে স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানির সর্বগ্রাসী কৌশল ও একচেটিয়া আচরণের নমুনা উঠে আসে।
একজন ধর্মপরায়ণ ব্যাপটিস্ট হিসেবে রকফেলার ১৮৯০-এর দশক থেকে দান ও জনকল্যাণমূলক কাজে মনোনিবেশ করেন। ১৮৯৭ সালের পর তিনি পুরোপুরিভাবে জনহিতকর কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। ১৮৯২ সালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন এবং মৃত্যুর আগে পর্যন্ত এতে ৩৫ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেন। ছেলে জন ডি. রকফেলার জুনিয়রের সঙ্গে যৌথভাবে নিউইয়র্কে রকফেলার ইনস্টিটিউট ফর মেডিকেল রিসার্চ (পরবর্তীতে রকফেলার ইউনিভার্সিটি) এবং ১৯১৩ সালে রকফেলার ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন।
তাঁর জীবদ্দশায় দানের মোট পরিমাণ ছিল ৫০ কোটি ডলারেরও বেশি, যা তাঁকে বিশ্বের ইতিহাসে অন্যতম শ্রেষ্ঠ দানবীর হিসেবে খ্যাতি দিয়েছে। ১৯৩৭ সালের ২৩ মে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে ৯৮ বছর বয়সে ফ্লোরিডায় মারা যান তিনি।
রকফেলার স্ট্যান্ডার্ড অয়েল কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বৃহৎ করপোরেট ট্রাস্ট। তিনি বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার।
তখন দিল্লির সুলতান ফিরোজ শাহ আর বাংলার সুবেদার ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ। সেই সময় হজরত শাহজালাল (রহ.) ও অন্যান্য আউলিয়ার সঙ্গে ইসলাম ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্যে ১৩৫১ সালে এ দেশে আসেন হজরত রাস্তি শাহ (র.)। তিনি ছিলেন বড়পীর আবদুল কাদের জিলানির আত্মীয়। কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলে ধর্ম প্রচার করতে এসে রাস্তি...
২ দিন আগেগাইবান্ধা জেলার মীরের বাগান একসময় ছিল বন-জঙ্গলে ভরা। ১৯০০ সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী নামের এক দরবেশ এদিকটায় এসে জঙ্গল পরিষ্কার করতে গিয়ে খুঁজে পান একটি মসজিদ ও তিন আউলিয়ার মাজার। মসজিদটির দেয়ালে খোদাই করা লিপি থেকে জানা যায়, এটি হাজার বছর আগে ১০১১ সালে নির্মিত।
৩ দিন আগেআমি মনে করি, পৃথিবীতে ‘সব প্রতিষ্ঠানের বড় প্রতিষ্ঠান হচ্ছে লিঙ্গায়ন’। এটা নীরবেই অনেক আগেই বিশ্বায়িত...। অনেক আগে হাজার হাজার বছর আগে...বিশ্ব নিয়ে লোকে তখনো ভাবতেই শেখেনি। লিঙ্গ থেকে যা আলাদা হচ্ছে একমাত্র অভিজ্ঞতালব্ধ পার্থক্য, যা প্রত্যেকেই আঁচ করতে পারে আর তাই আপনারা জানতে পারবেন...
৬ দিন আগেজনশ্রুতি আছে, পঞ্চানন চৌধুরী নামের এক ব্যক্তি একসময় খুবই দরিদ্র ছিলেন। কিন্তু দিনাজপুর অঞ্চলে তামাক উৎপাদন করে প্রচুর ধনসম্পত্তির মালিক বনে যান। এরপর মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার তেওতা গ্রামে একটি প্রাসাদসম বাড়ি নির্মাণ করেন এবং নিজেকে তেওতার প্রথম জমিদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। ধারণা করা হয়, প্রায় ৩০
৮ দিন আগে