ফিচার ডেস্ক
১৯১৫ সালে উইলিয়াম ফক্স প্রতিষ্ঠিত ফক্স স্টুডিও ১৯৩৩ সালে প্রায় দেউলিয়া হয়ে পড়েছিল। সেই সময় মহামন্দার কারণে প্রতিষ্ঠানটি লোকসানে চলছিল। লাখ লাখ ডলার ঋণ তো ছিলই, সঙ্গে ছিল শেয়ারের দাম পড়ে যাওয়ার চাপ। বলা হয়, সেই সময় এক কোঁকড়া চুলের স্বর্ণকেশী শিশু তার কাজের মাধ্যমে আশার আলো দেখিয়েছিল ফক্স স্টুডিওকে। সেই শিশুর নাম ছিল শার্লি টেম্পল। পরিণত বয়সে তিনি হয়েছিলেন একাধারে একজন অভিনেত্রী, গায়িকা, নৃত্যশিল্পী, ব্যবসায়ী ও কূটনীতিবিদ।
প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট শার্লির অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন। রুজভেল্ট বলেছিলেন, ‘এটি দুর্দান্ত বিষয় যে মাত্র ১৫ সেন্টে একজন আমেরিকান সিনেমা দেখতে যেতে পারে এবং একটি শিশুর হাসিমুখের দিকে তাকিয়ে তার কষ্টগুলো ভুলে যেতে পারে।’
চেকোস্লোভাকিয়ার সাম্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ইতিহাসে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের সাক্ষী হন শার্লি।
শার্লি টেম্পল ১৯৩২ সালে তিন বছর বয়সে শিশুশিল্পী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। দুই বছর পর তিনি ‘ব্রাইট আইজ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান। ১৯৩৫ সালে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে বিশেষ কিশোর একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। সে সময় শুধু মিকি মাউস ছিল তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। তিনি শিশুদের ফ্যাশনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন। ত্রিশের দশকের মাঝামাঝি সময়ে আইডিয়াল নভেলটি অ্যান্ড টয় কোম্পানির শার্লি টেম্পল পুতুলটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া সব পুতুলের চেয়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। শার্লি ১৯৫০ সালে ২২ বছর বয়সে চলচ্চিত্র থেকে অবসর নেন। এরপর ১৯৫৮ সালে তিনি পুনরায় অভিনয়ের জগতে ফিরে আসেন।
শার্লি ১৯৬৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের একটি সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। চার্লস ডব্লিউ ইয়স্টের অধীনে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশনে কাজ করেন।
এর মাধ্যমে কূটনীতিবিদ হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ ১৯৮৯ সালে শার্লিকে চেকোস্লোভাকিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত করেন। এই চাকরিতে তিনিই ছিলেন প্রথম এবং একমাত্র নারী। চেকোস্লোভাকিয়ার সাম্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ইতিহাসে শার্লি দুটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের সাক্ষী হন। ৪৪ বছর বয়সে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত শার্লি স্তন ক্যানসার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে এবং রোগটির ব্যাপারে সংকোচ কমাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। শার্লি জেন টেম্পলের জন্ম ১৯২৮ সালের ২৩ এপ্রিল, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকায়। তিনি মারা যান ২০১৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি।
১৯১৫ সালে উইলিয়াম ফক্স প্রতিষ্ঠিত ফক্স স্টুডিও ১৯৩৩ সালে প্রায় দেউলিয়া হয়ে পড়েছিল। সেই সময় মহামন্দার কারণে প্রতিষ্ঠানটি লোকসানে চলছিল। লাখ লাখ ডলার ঋণ তো ছিলই, সঙ্গে ছিল শেয়ারের দাম পড়ে যাওয়ার চাপ। বলা হয়, সেই সময় এক কোঁকড়া চুলের স্বর্ণকেশী শিশু তার কাজের মাধ্যমে আশার আলো দেখিয়েছিল ফক্স স্টুডিওকে। সেই শিশুর নাম ছিল শার্লি টেম্পল। পরিণত বয়সে তিনি হয়েছিলেন একাধারে একজন অভিনেত্রী, গায়িকা, নৃত্যশিল্পী, ব্যবসায়ী ও কূটনীতিবিদ।
প্রেসিডেন্ট ফ্র্যাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট শার্লির অভিনয়ের প্রশংসা করেছিলেন। রুজভেল্ট বলেছিলেন, ‘এটি দুর্দান্ত বিষয় যে মাত্র ১৫ সেন্টে একজন আমেরিকান সিনেমা দেখতে যেতে পারে এবং একটি শিশুর হাসিমুখের দিকে তাকিয়ে তার কষ্টগুলো ভুলে যেতে পারে।’
চেকোস্লোভাকিয়ার সাম্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ইতিহাসে দুটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের সাক্ষী হন শার্লি।
শার্লি টেম্পল ১৯৩২ সালে তিন বছর বয়সে শিশুশিল্পী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। দুই বছর পর তিনি ‘ব্রাইট আইজ’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক খ্যাতি পান। ১৯৩৫ সালে তিনি শিশুশিল্পী হিসেবে বিশেষ কিশোর একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। সে সময় শুধু মিকি মাউস ছিল তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী। তিনি শিশুদের ফ্যাশনে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন। ত্রিশের দশকের মাঝামাঝি সময়ে আইডিয়াল নভেলটি অ্যান্ড টয় কোম্পানির শার্লি টেম্পল পুতুলটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া সব পুতুলের চেয়ে প্রায় এক-তৃতীয়াংশ। শার্লি ১৯৫০ সালে ২২ বছর বয়সে চলচ্চিত্র থেকে অবসর নেন। এরপর ১৯৫৮ সালে তিনি পুনরায় অভিনয়ের জগতে ফিরে আসেন।
শার্লি ১৯৬৯ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের একটি সম্মেলনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করেন। চার্লস ডব্লিউ ইয়স্টের অধীনে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিশনে কাজ করেন।
এর মাধ্যমে কূটনীতিবিদ হিসেবে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জর্জ এইচ ডব্লিউ বুশ ১৯৮৯ সালে শার্লিকে চেকোস্লোভাকিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিযুক্ত করেন। এই চাকরিতে তিনিই ছিলেন প্রথম এবং একমাত্র নারী। চেকোস্লোভাকিয়ার সাম্যবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের ইতিহাসে শার্লি দুটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তের সাক্ষী হন। ৪৪ বছর বয়সে স্তন ক্যানসারে আক্রান্ত শার্লি স্তন ক্যানসার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে এবং রোগটির ব্যাপারে সংকোচ কমাতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছেন। শার্লি জেন টেম্পলের জন্ম ১৯২৮ সালের ২৩ এপ্রিল, ক্যালিফোর্নিয়ার সান্তা মনিকায়। তিনি মারা যান ২০১৪ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি।
২৪ এপ্রিল ২০১৩ সাল। সকাল পৌনে ৯টার দিকে ঢাকার সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে বহুতল ভবন রানা প্লাজা ধসে পড়ে। পৃথিবীর কারখানা দুর্ঘটনার ইতিহাসে লেখা হয় এক মর্মান্তিক অধ্যায়। এক যুগ পরেও সেই স্মৃতি শুধু আমাদের নয়, তাড়া করে ফেরে পুরো বিশ্বকে।
৯ ঘণ্টা আগেবাবা-মা দুজনেই প্রচুর বই পড়তেন। বাড়িতে ছিল প্রায় পাঁচ হাজার বইয়ের এক বিশাল সংগ্রহশালা। তাই ছেলেবেলা থেকে বাড়িতে বই দেখতে দেখতেই বড় হয়ে উঠেছেন জান্নাতুল। স্কুলজীবনে ছিলেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ও ভ্রাম্যমাণ লাইব্রেরির একজন নিয়মিত সদস্য। জান্নাতুলের জীবনের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে এভাবেই জড়িয়ে গেছে বই।
১০ ঘণ্টা আগেখুব সম্প্রতি আমার ডিভোর্স হয়েছে। আমি নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছি। কিন্তু ডিভোর্সের কথা পরিবারে জানানোর পর চারপাশ থেকে আবার বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে। এতে আমি ট্রমাটাইজ হয়ে যাচ্ছি। আমি এত বোঝানোর চেষ্টা করছি যে আমার সময় লাগবে, কেউ আসলে বোঝার চেষ্টাই করছে না।
১০ ঘণ্টা আগে২০০২ সালে গোল্ডলিফের বিজ্ঞাপন নিয়ে ‘ভয়েজ অব ডিসকভারি’ নামের একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙরের চেষ্টা করে। এর প্রতিবাদে বন্দরের ১৪ নম্বর জেটির সামনে মানববন্ধন করা হয়। সেই প্রতিবাদের মুখে জাহাজটি শেষ পর্যন্ত চট্টগ্রাম বন্দরে নোঙর করেনি। এ ঘটনার নেতৃত্ব দেন নাসরীন হক। অথচ এই সাহসী নারী ২০০৬ সালের ২৪
১০ ঘণ্টা আগে