ফিচার ডেস্ক
জাপানি বংশোদ্ভূত আমেরিকান চিকিৎসক কাজু তোগাসাকি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান পার্ল হারবারে বোমাবর্ষণ করলে আমেরিকায় বসবাসকারী প্রায়
১ লাখ জাপানি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পাঠানো হয় বিভিন্ন ইন্টার্নমেন্ট ক্যাম্পে। কাজু তোগাসাকিও বন্দী হয়ে ক্যাম্পে যেতে বাধ্য হন। তিনি যেহেতু চিকিৎসক ছিলেন, তাই তাঁকে তানফোরান, ম্যানজানার ও টোপাজ ক্যাম্পে স্বাস্থ্যসেবার অনুমতি দেওয়া হয়।
সেসব ক্যাম্পে তিনি সাধারণভাবে সবাইকে চিকিৎসাসেবা দিতেন। তবে ক্যাম্পে নারী রোগীদের কাছে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত চিকিৎসা নিশ্চিত করা ছিল তাঁর প্রধান কাজ। ভ্যাকসিন প্রয়োগ থেকে শুরু করে কলকারখানার নারীদের জন্য তিনি ধাত্রী হিসেবেও কাজ করেন। ক্যাম্পে কাজ করার সময় তিনি ৫০ জোড়া বা ১০০ নবজাতক
প্রসব করান। এ ছাড়া তিনি আমেরিকায় বসবাসরত জাপানি নারীদের দেশীয় রীতিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিত করেন।
যুদ্ধের পর ১৯৪৭ সালে কাজু আবারও নিজের প্রাইভেট প্র্যাকটিস চালিয়ে যান। অবস্টেট্রিকস-গাইনোকোলজির ক্ষেত্রে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। সান ফ্রান্সিসকোতে বসবাস করা জাপানি-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর সেবায় কাজু তোগাসাকির দীর্ঘ কর্মজীবনে ১০ হাজারের বেশি শিশুর জন্ম হয়েছিল তাঁর হাত দিয়ে। ১৯৭০ সালে ‘সান ফ্রান্সিসকো এক্সামিনার’ তাঁকে ‘মোস্ট ডিস্টিংগুইশ উইমেন’ বলে সম্মান জানায়।
কাজুর জন্ম ১৮৯৭ সালের ২৯ জুন। তিনি মারা যান ১৯৯২ সালের ১৫ ডিসেম্বর।
জাপানি বংশোদ্ভূত আমেরিকান চিকিৎসক কাজু তোগাসাকি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান পার্ল হারবারে বোমাবর্ষণ করলে আমেরিকায় বসবাসকারী প্রায়
১ লাখ জাপানি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পাঠানো হয় বিভিন্ন ইন্টার্নমেন্ট ক্যাম্পে। কাজু তোগাসাকিও বন্দী হয়ে ক্যাম্পে যেতে বাধ্য হন। তিনি যেহেতু চিকিৎসক ছিলেন, তাই তাঁকে তানফোরান, ম্যানজানার ও টোপাজ ক্যাম্পে স্বাস্থ্যসেবার অনুমতি দেওয়া হয়।
সেসব ক্যাম্পে তিনি সাধারণভাবে সবাইকে চিকিৎসাসেবা দিতেন। তবে ক্যাম্পে নারী রোগীদের কাছে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত চিকিৎসা নিশ্চিত করা ছিল তাঁর প্রধান কাজ। ভ্যাকসিন প্রয়োগ থেকে শুরু করে কলকারখানার নারীদের জন্য তিনি ধাত্রী হিসেবেও কাজ করেন। ক্যাম্পে কাজ করার সময় তিনি ৫০ জোড়া বা ১০০ নবজাতক
প্রসব করান। এ ছাড়া তিনি আমেরিকায় বসবাসরত জাপানি নারীদের দেশীয় রীতিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা নিশ্চিত করেন।
যুদ্ধের পর ১৯৪৭ সালে কাজু আবারও নিজের প্রাইভেট প্র্যাকটিস চালিয়ে যান। অবস্টেট্রিকস-গাইনোকোলজির ক্ষেত্রে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করেন। সান ফ্রান্সিসকোতে বসবাস করা জাপানি-আমেরিকান জনগোষ্ঠীর সেবায় কাজু তোগাসাকির দীর্ঘ কর্মজীবনে ১০ হাজারের বেশি শিশুর জন্ম হয়েছিল তাঁর হাত দিয়ে। ১৯৭০ সালে ‘সান ফ্রান্সিসকো এক্সামিনার’ তাঁকে ‘মোস্ট ডিস্টিংগুইশ উইমেন’ বলে সম্মান জানায়।
কাজুর জন্ম ১৮৯৭ সালের ২৯ জুন। তিনি মারা যান ১৯৯২ সালের ১৫ ডিসেম্বর।
ঢাকা শহরে কিশোরীদের খেলাধুলায় অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা হলো পরিবারের সহযোগিতা না পাওয়া। ঘরের কাজ, যাতায়াতের অসুবিধা, নিরাপত্তাহীনতা ও পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাবেও মেয়েরা খেলাধুলার সুযোগ পায় না। স্পোর্টস ফর প্রটেকশন রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (স্পিরিট) প্রকল্পের প্রাথমিক মূল্যায়ন...
২ ঘণ্টা আগেআগামীকাল ২৬ জুন। জাতিসংঘ তারিখটিকে আন্তর্জাতিক নির্যাতনবিরোধী দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে। কিন্তু আমরা আশ্চর্য হয়ে দেখছি, শুধু নারী বা শিশু নয়, পৃথিবীময় বিভিন্ন ধরনের নির্যাতনের সংখ্যা বেড়ে চলেছে এবং এর বৈশিষ্ট্য হয়ে উঠছে জটিল।
২ দিন আগেআমার বয়স প্রায় ১৯ বছর। আমার প্যানিক অ্যাটাক ডিসঅর্ডার ছিল। প্রতি রাতে বা দিনে ঘুমালে দুঃস্বপ্ন দেখি। আমার ওজন কমে যাচ্ছে। এ জন্য চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলাম। দুই দিন ওষুধ খাওয়ার পর রাতে আরও ভয়ংকর স্বপ্ন দেখি! এরপর থেকে ভয় পাই, মৃত্যুভীতি। মনে হয়, আমার বড় কোনো রোগ হবে।
২ দিন আগেউগান্ডার পূর্ব দিকের শহর জিনজার। এর প্রান্তে নামহীন এক সড়ক। সেই সড়ক ধরে এগিয়ে গেলে পাওয়া যাবে সবুজ পাহাড় আর আখখেতে ঘেরা একটি কম্পাউন্ড। বাইরে থেকে শোনা যাবে শিশুদের হাসি ও খেলার আওয়াজ। দারুণ এই পরিবেশ প্রথমে সবার ভালো লাগবে। কিন্তু এ এতিমখানার ৯৮টি শিশুর গল্প...
২ দিন আগে