ফিচার ডেস্ক
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৩ সেপ্টেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন—‘সিডও দিবস’। ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘে গৃহীত হয় কনভেনশন অন দ্য এলিমিনেশন অব অল ফরমস অব ডিসক্রিমিনেশন অ্যাগেইনস্ট উইমেন (সিডও)। সেটি আজ নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক আইনি দলিলগুলোর একটি। এটি শুধু একটি নীতিমালা নয়, বরং বৈষম্য, সহিংসতা এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে নারীর বিশ্বব্যাপী প্রতিরোধের প্রতীক।
এই সনদ বাস্তবায়নে বড় অবদান রেখেছেন একদল সাহসী নারী। তাঁরা ছিলেন নীতিনির্ধারক, আইনজীবী, অধিকারকর্মী ও গবেষক। যাঁরা বৈশ্বিক ও জাতীয় পর্যায়ে সিডওর ভাষাকে বাস্তবতায় রূপান্তরে লড়েছেন। সেই নারীরা কেবল নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে নন; বরং স্থানীয় থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ পর্যন্ত নারীর অধিকার এবং সিডও বাস্তবায়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
২০০৫ সালে মালয়েশিয়ার মেরি শান্থি দাইরিয়াম সিডও কমিটির সদস্য হিসেবে যোগ দেন। ২০০৭ সালে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইন্টারন্যাশনাল উইমেন্স রাইটস অ্যাকশন ওয়াচ এশিয়া-প্যাসিফিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সিডও পর্যবেক্ষণে এশিয়ার এনজিওগুলোর সক্রিয় সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করেন। একই সময় তুরস্কের ফেরিদে আকার ইস্তাম্বুল কনভেনশনের খসড়া প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পর্যবেক্ষণ সংস্থার চেয়ারপারসন ছিলেন।
২০০৮ সালে জাপানের ইয়োকো হায়াশি সিডও কমিটিতে যোগ দিয়ে ২০১৫ সালে তার চেয়ারপারসন হন। তাঁর নেতৃত্বে নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধে আইনি সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। আফ্রিকার হিলারি গ্বেদেমা ২০১৩ সালে সদস্য হন। এরপর তিনি ২০১৯ থেকে ২০২১ মেয়াদে সিডও কমিটির সভাপতি হিসেবে কাজ করেন। তাঁর নেতৃত্বে জেনারেল ‘রিকমেন্ডেশন নম্বর ৩৩’ প্রকাশিত হয়। এটি নারীর বিচারব্যবস্থায় প্রবেশাধিকারের প্রশ্নে ঐতিহাসিক দলিল। প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গাতে দীর্ঘদিন সিডও অনুমোদিত ছিল না। সেখানে অফা লিকিলিকি রি অনুমোদনের জন্য এক দশক ধরে আন্দোলন করেন। ফলে ২০১৫ সালে সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে সনদটি অনুমোদনের ঘোষণা দেয়।
এই নারীরা প্রমাণ করেছেন, বৈষম্য ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই কেবল আইনেই নয়; বরং সচেতনতা, সামাজিক চাপ এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব। আজ সিডও দিবসে আমরা শুধু একটি সনদের কথা বলি না, বলি সেই নারীদের কথা; যাঁরা এটি বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে ইতিহাস গড়েছেন। সিডও কেবল একটি দলিল নয়, এটি নারীর মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ের একটি বৈশ্বিক অঙ্গীকার।
নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৩ সেপ্টেম্বর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন—‘সিডও দিবস’। ১৯৭৯ সালে জাতিসংঘে গৃহীত হয় কনভেনশন অন দ্য এলিমিনেশন অব অল ফরমস অব ডিসক্রিমিনেশন অ্যাগেইনস্ট উইমেন (সিডও)। সেটি আজ নারীর অধিকার রক্ষায় বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক আইনি দলিলগুলোর একটি। এটি শুধু একটি নীতিমালা নয়, বরং বৈষম্য, সহিংসতা এবং নিপীড়নের বিরুদ্ধে নারীর বিশ্বব্যাপী প্রতিরোধের প্রতীক।
এই সনদ বাস্তবায়নে বড় অবদান রেখেছেন একদল সাহসী নারী। তাঁরা ছিলেন নীতিনির্ধারক, আইনজীবী, অধিকারকর্মী ও গবেষক। যাঁরা বৈশ্বিক ও জাতীয় পর্যায়ে সিডওর ভাষাকে বাস্তবতায় রূপান্তরে লড়েছেন। সেই নারীরা কেবল নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে নন; বরং স্থানীয় থেকে আন্তর্জাতিক মঞ্চ পর্যন্ত নারীর অধিকার এবং সিডও বাস্তবায়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন।
২০০৫ সালে মালয়েশিয়ার মেরি শান্থি দাইরিয়াম সিডও কমিটির সদস্য হিসেবে যোগ দেন। ২০০৭ সালে পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ইন্টারন্যাশনাল উইমেন্স রাইটস অ্যাকশন ওয়াচ এশিয়া-প্যাসিফিক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সিডও পর্যবেক্ষণে এশিয়ার এনজিওগুলোর সক্রিয় সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করেন। একই সময় তুরস্কের ফেরিদে আকার ইস্তাম্বুল কনভেনশনের খসড়া প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে নেতৃত্ব দেন। তিনি ২০১৫ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পর্যবেক্ষণ সংস্থার চেয়ারপারসন ছিলেন।
২০০৮ সালে জাপানের ইয়োকো হায়াশি সিডও কমিটিতে যোগ দিয়ে ২০১৫ সালে তার চেয়ারপারসন হন। তাঁর নেতৃত্বে নারীর বিরুদ্ধে সহিংসতা রোধে আইনি সংস্কারের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। আফ্রিকার হিলারি গ্বেদেমা ২০১৩ সালে সদস্য হন। এরপর তিনি ২০১৯ থেকে ২০২১ মেয়াদে সিডও কমিটির সভাপতি হিসেবে কাজ করেন। তাঁর নেতৃত্বে জেনারেল ‘রিকমেন্ডেশন নম্বর ৩৩’ প্রকাশিত হয়। এটি নারীর বিচারব্যবস্থায় প্রবেশাধিকারের প্রশ্নে ঐতিহাসিক দলিল। প্রশান্ত মহাসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র টোঙ্গাতে দীর্ঘদিন সিডও অনুমোদিত ছিল না। সেখানে অফা লিকিলিকি রি অনুমোদনের জন্য এক দশক ধরে আন্দোলন করেন। ফলে ২০১৫ সালে সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে সনদটি অনুমোদনের ঘোষণা দেয়।
এই নারীরা প্রমাণ করেছেন, বৈষম্য ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই কেবল আইনেই নয়; বরং সচেতনতা, সামাজিক চাপ এবং সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে সম্ভব। আজ সিডও দিবসে আমরা শুধু একটি সনদের কথা বলি না, বলি সেই নারীদের কথা; যাঁরা এটি বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে ইতিহাস গড়েছেন। সিডও কেবল একটি দলিল নয়, এটি নারীর মর্যাদা রক্ষার লড়াইয়ের একটি বৈশ্বিক অঙ্গীকার।
নারী কোটা কমিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগের নতুন বিধিমালা নারীর কর্মসংস্থানকে দুর্বল ও অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতাকে বাধাগ্রস্ত করবে বলে মনে করছে নারীপক্ষ। আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানায় নারী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠনটি।
৪ দিন আগেনারায়ণগঞ্জের বন্দর উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে ছোট ভাইয়ের স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার পর অভিযুক্ত ব্যক্তি গত ৩ আগস্ট নিজেই রক্তমাখা ছুরিসহ থানায় আত্মসমর্পণ করেন। ১৩ আগস্ট পশ্চিম শেওড়াপাড়ায় চার সন্তানের মা এক নারীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত সেই ঘটনার প্রতিবেদনে দেখা যায়...
৪ দিন আগেবেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে যখন উদ্যোক্তা হওয়ার মতো চ্যালেঞ্জিং কাজ বেছে নিলেন, আশপাশের মানুষ তখন রীতিমতো হইচই শুরু করে দিল। এ রকম সুযোগ কেউ কি হাতছাড়া করে? কিন্তু তিনি তখন স্বাধীনভাবে কিছু করার স্বপ্নে বিভোর। তিনি এখন কেবল সফল উদ্যোক্তাই নন, উদ্যোক্তা সৃষ্টির কারিগরও...
৪ দিন আগেআমার বিয়ে হয়েছে ৭ বছর। সন্তান নেই। এক বছর আগে স্বামী বিদেশে যাওয়ার সময় বলে যায়, আমাকে বিদেশে নেবে এক বছর পর। এখন বিদেশে গিয়ে আমাকে জোরপূর্বক তালাক দিতে চাচ্ছে। এটা তার দ্বিতীয় বিয়ে। আগের বিয়ের বয়স ছিল ১০ বছর। আমাকে বিভিন্নভাবে প্রতারণায় ফেলে বিয়ে করেছে। তার আগের স্ত্রীর সঙ্গে..
৪ দিন আগে