জানুয়ারি থেকে মার্চ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে দেশে ২৪৮ কন্যা এবং ১৯৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত নির্যাতনের শিকার নারী ও কন্যার সংখ্যা ৮৩৬। তাঁদের মধ্যে শুধু মার্চ মাসে নির্যাতনের শিকার ৪৪২ জন নারী ও কন্যা। যেখানে ২০২৪ সালে সংখ্যাটি ছিল ২ হাজার ৫২৫ জন। গত বছর যে সংখ্যক নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ৩৬ শতাংশ নির্যাতন এ বছরের শুরুর তিন মাসে হয়েছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যমতে, এ বছরের মার্চে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১২৫ কন্যাসহ ১৬৩ জন নারী। তাঁদের মধ্যে ১৮ কন্যাসহ ৩৬ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার। দুই কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় এবং দুই কন্যা ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেন। এ ছাড়া ৫৫ কন্যাসহ ৭০ জন ধর্ষণচেষ্টার শিকার হন।
গত বছর ধর্ষণের শিকার ৩৬৭ কন্যাসহ ৫১৬ জন। অন্যদিকে এ বছরের প্রথম তিন মাসে এ সংখ্যা ২৬০ জন। মার্চে নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ১২ কন্যাসহ ১৬ জন। উত্ত্যক্তের শিকার ৮। এর মধ্যে কন্যার সংখ্যা ৬। বিভিন্ন কারণে ৯ কন্যাসহ ৫৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে ২ জনকে। ৯ কন্যাসহ ২৯ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ২ কন্যাসহ
১৩ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। নারী ও কন্যা পাচারের শিকার হয়েছেন ২১ জন, এর মধ্যে কন্যার সংখ্যা ১০। একজন অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৫ জন। তাঁদের মধ্যে ২ জনকে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১৭ জন, এর মধ্যে ২ জন কন্যা। পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৩ জন। ২ জন গৃহকর্মী হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পিতৃত্বের দাবির ঘটনা ঘটেছে একটি। এ ছাড়া অপহরণচেষ্টার শিকার হয়েছেন ২ কন্যাসহ ১১ জন। ৩ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন। বাল্যবিবাহের চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ৩টি। ৪ কন্যাসহ ১২ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, মার্চ মাসে দেশে ২৪৮ কন্যা এবং ১৯৪ জন নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত নির্যাতনের শিকার নারী ও কন্যার সংখ্যা ৮৩৬। তাঁদের মধ্যে শুধু মার্চ মাসে নির্যাতনের শিকার ৪৪২ জন নারী ও কন্যা। যেখানে ২০২৪ সালে সংখ্যাটি ছিল ২ হাজার ৫২৫ জন। গত বছর যে সংখ্যক নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, তাঁদের ৩৬ শতাংশ নির্যাতন এ বছরের শুরুর তিন মাসে হয়েছে।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের তথ্যমতে, এ বছরের মার্চে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন ১২৫ কন্যাসহ ১৬৩ জন নারী। তাঁদের মধ্যে ১৮ কন্যাসহ ৩৬ জন দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার। দুই কন্যাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয় এবং দুই কন্যা ধর্ষণের কারণে আত্মহত্যা করেন। এ ছাড়া ৫৫ কন্যাসহ ৭০ জন ধর্ষণচেষ্টার শিকার হন।
গত বছর ধর্ষণের শিকার ৩৬৭ কন্যাসহ ৫১৬ জন। অন্যদিকে এ বছরের প্রথম তিন মাসে এ সংখ্যা ২৬০ জন। মার্চে নিপীড়নের শিকার হয়েছেন ১২ কন্যাসহ ১৬ জন। উত্ত্যক্তের শিকার ৮। এর মধ্যে কন্যার সংখ্যা ৬। বিভিন্ন কারণে ৯ কন্যাসহ ৫৪ জনকে হত্যা করা হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে ২ জনকে। ৯ কন্যাসহ ২৯ জনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। ২ কন্যাসহ
১৩ জনের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। নারী ও কন্যা পাচারের শিকার হয়েছেন ২১ জন, এর মধ্যে কন্যার সংখ্যা ১০। একজন অগ্নিদগ্ধের শিকার হয়েছেন। যৌতুকের কারণে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৫ জন। তাঁদের মধ্যে ২ জনকে হত্যা করা হয়েছে। শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ১৭ জন, এর মধ্যে ২ জন কন্যা। পারিবারিক সহিংসতায় শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন ৩ জন। ২ জন গৃহকর্মী হত্যার ঘটনা ঘটেছে। পিতৃত্বের দাবির ঘটনা ঘটেছে একটি। এ ছাড়া অপহরণচেষ্টার শিকার হয়েছেন ২ কন্যাসহ ১১ জন। ৩ জন সাইবার অপরাধের শিকার হয়েছেন। বাল্যবিবাহের চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ৩টি। ৪ কন্যাসহ ১২ জন বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।
‘আমি একজন শরণার্থী। আমার পরদাদাও শরণার্থী ছিলেন। ১৯৪৮ সালে ইসরায়েলের দখলদারত্বে ভিটেছাড়া হয়েছিলেন তিনি। গাজা উপত্যকার খান ইউনিসে এক শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। আমি সেখানেই জন্মেছি, কিন্তু ইসরায়েলি সেনারা সেখানে আমাকে থাকতে দেয়নি। ২০০০ সালে আমাদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয় তারা। দুই বছর আমাদের মাথার ওপর
৫ দিন আগেআমার বয়স ৩২ বছর, গৃহিণী। আমি আগে শিক্ষকতা করতাম। হঠাৎ পারিবারিক চাপে সেই চাকরি ছেড়ে দিতে হয়েছে। আমার শ্বশুরবাড়ির অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো। তারা চায় না আমি চাকরি করি। আমার ননদ একজন সমাজকর্মী।
৫ দিন আগেশিক্ষকতার পাশাপাশি তিনি ব্যবসাও করেন। এই সবকিছুর চাপ সামলে ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া থানার আছিম কুটিরা গ্রামে তিনি তৈরি করেছেন কুটিরা জ্ঞানের আলো পাঠাগার। নিজের উপার্জনের কিছু অংশ পাঠাগারের পেছনে ব্যয় করেন তিনি।
৫ দিন আগেবিশ শতকে যুক্তরাষ্ট্রে আফ্রিকান আমেরিকানরা ছিল চরম বর্ণবৈষম্যের শিকার। দেশটির ইতিহাসে বিভিন্ন স্মরণীয় ঘটনা ঘটে সে সময়। তেমনি একটি ঘটনা শিল্পী মেরিয়ান অ্যান্ডারসনের কনসার্ট। সেই কনসার্টকে বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলনের ইতিহাসের অংশ বলে মনে রাখা হয়েছে এখনো।
৫ দিন আগে