অনলাইন ডেস্ক
নেই অফিসে যাওয়ার ঝক্কি। তবে, আছে অফিসের কাজ। বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি ধারণা এই ‘হোম অফিস’। যুক্তরাষ্ট্রে আজ ‘অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস ডে’, অর্থাৎ নিজের কাজের জায়গা ও পরিবেশকে সুশৃঙ্খল করার দিন এটি।
জরিপ বলছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তিন জনে একজন ‘হোম অফিস’ করেন এবং রিমোট জব করেন এমন মানুষের সংখ্যা, বিশেষ করে কোভিড মহামারির সময় (২০১৯–২১) তিন বছরে বেড়ে প্রায় তিন গুণ হয়। তাই, যাদের বাড়িতেই অফিস তাঁদের কর্মস্থলকে আরও বেশি পেশাদার ও গোছাতে উৎসাহ দিতেই বিশেষ এই দিবস।
কাজের পরিবেশটা দৃষ্টিনন্দন হলে মনোযোগ থাকে, কাজের মান ভালো হয়। তাই যে ঘরে বসে কাজ করা হয় সেই ঘরটি যতটুকু সম্ভব গুছিয়ে রাখা উচিত। পছন্দের কিছু ছবি, পেইন্টিং দেয়ালে টাঙানো যেতে পারে। ইনডোর প্লান্ট বা শো পিসও ঘরের সৌন্দর্যে যোগ করতে পারে বাড়তি মাত্রা।
কাজের টেবিলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, নোট বই, পেনসিল সব গুছিয়ে রাখার পাশাপাশি যে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করা হয় সেটিও গুছিয়ে রাখলে কাজে শৃঙ্খলা থাকে। যেমন: কাজের ক্ষেত্রে নিয়মিত ব্যবহার করতে হয় এমন ওয়েবসাইটগুলো বুকমার্ক করে রাখা যেতে পারে। প্রয়োজনীয় টুলগুলো কম্পিউটারের স্টার্ট মেন্যু বা টাস্কবারে পিন করে রাখা যেতে পারে। ডকুমেন্টের ধরন অনুযায়ী আলাদা ফোল্ডারে রাখা উচিত।
হোম অফিসের ধারণা নতুন করে জনপ্রিয় হলেও অফিস গোছানোর এই দিবস ১৯৯২ সাল থেকেই প্রচলিত। প্রতি বছর মার্চের চতুর্থ মঙ্গলবার উদ্যাপন করা হয় অফিস গোছানো দিবস হিসেবে। পরবর্তীতে দিবসটি মার্চের দ্বিতীয় মঙ্গলবারে নিয়ে যাওয়া হয়।
লিসা কারনেক নামের এক মার্কিন নাগরিক এটিকে ‘অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস’ নামে প্রবর্তন করেন। হোম অফিস লাইফ নামের একটি ওয়েবসাইট পরিচালনা করেন তিনি। পরে হোম অফিস সুশৃঙ্খল রাখার ওপর একটি বইও লিখেছেন এই নারী।
‘ন্যাশনাল অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস ডে’ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে হোম অফিসের শৃঙ্খলা রক্ষায় আবর্জনা পরিষ্কার এবং অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র শ্রেড করতে উৎসাহিত করা হয়।
এই দিনে পানীয়ের ক্যান রিসাইকেল করুন এবং ডেস্ক পরিষ্কার করুন। জানালা পরিষ্কার করুন। নথিপত্রের হার্ডকপিগুলো সুবিধামতো সাজিয়ে রাখুন। স্টেশনারির (কাগজ, কলম ইত্যাদি) মজুত রাখুন। ঘরটিকে আরও প্রাণবন্ত ও সজীব করে তুলতে গাছও কিনতে পারেন।
নেই অফিসে যাওয়ার ঝক্কি। তবে, আছে অফিসের কাজ। বর্তমানে বেশ জনপ্রিয় একটি ধারণা এই ‘হোম অফিস’। যুক্তরাষ্ট্রে আজ ‘অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস ডে’, অর্থাৎ নিজের কাজের জায়গা ও পরিবেশকে সুশৃঙ্খল করার দিন এটি।
জরিপ বলছে, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তিন জনে একজন ‘হোম অফিস’ করেন এবং রিমোট জব করেন এমন মানুষের সংখ্যা, বিশেষ করে কোভিড মহামারির সময় (২০১৯–২১) তিন বছরে বেড়ে প্রায় তিন গুণ হয়। তাই, যাদের বাড়িতেই অফিস তাঁদের কর্মস্থলকে আরও বেশি পেশাদার ও গোছাতে উৎসাহ দিতেই বিশেষ এই দিবস।
কাজের পরিবেশটা দৃষ্টিনন্দন হলে মনোযোগ থাকে, কাজের মান ভালো হয়। তাই যে ঘরে বসে কাজ করা হয় সেই ঘরটি যতটুকু সম্ভব গুছিয়ে রাখা উচিত। পছন্দের কিছু ছবি, পেইন্টিং দেয়ালে টাঙানো যেতে পারে। ইনডোর প্লান্ট বা শো পিসও ঘরের সৌন্দর্যে যোগ করতে পারে বাড়তি মাত্রা।
কাজের টেবিলে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, নোট বই, পেনসিল সব গুছিয়ে রাখার পাশাপাশি যে কম্পিউটার বা ল্যাপটপে কাজ করা হয় সেটিও গুছিয়ে রাখলে কাজে শৃঙ্খলা থাকে। যেমন: কাজের ক্ষেত্রে নিয়মিত ব্যবহার করতে হয় এমন ওয়েবসাইটগুলো বুকমার্ক করে রাখা যেতে পারে। প্রয়োজনীয় টুলগুলো কম্পিউটারের স্টার্ট মেন্যু বা টাস্কবারে পিন করে রাখা যেতে পারে। ডকুমেন্টের ধরন অনুযায়ী আলাদা ফোল্ডারে রাখা উচিত।
হোম অফিসের ধারণা নতুন করে জনপ্রিয় হলেও অফিস গোছানোর এই দিবস ১৯৯২ সাল থেকেই প্রচলিত। প্রতি বছর মার্চের চতুর্থ মঙ্গলবার উদ্যাপন করা হয় অফিস গোছানো দিবস হিসেবে। পরবর্তীতে দিবসটি মার্চের দ্বিতীয় মঙ্গলবারে নিয়ে যাওয়া হয়।
লিসা কারনেক নামের এক মার্কিন নাগরিক এটিকে ‘অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস’ নামে প্রবর্তন করেন। হোম অফিস লাইফ নামের একটি ওয়েবসাইট পরিচালনা করেন তিনি। পরে হোম অফিস সুশৃঙ্খল রাখার ওপর একটি বইও লিখেছেন এই নারী।
‘ন্যাশনাল অর্গানাইজ ইওর হোম অফিস ডে’ উদ্যাপনের অংশ হিসেবে হোম অফিসের শৃঙ্খলা রক্ষায় আবর্জনা পরিষ্কার এবং অপ্রয়োজনীয় কাগজপত্র শ্রেড করতে উৎসাহিত করা হয়।
এই দিনে পানীয়ের ক্যান রিসাইকেল করুন এবং ডেস্ক পরিষ্কার করুন। জানালা পরিষ্কার করুন। নথিপত্রের হার্ডকপিগুলো সুবিধামতো সাজিয়ে রাখুন। স্টেশনারির (কাগজ, কলম ইত্যাদি) মজুত রাখুন। ঘরটিকে আরও প্রাণবন্ত ও সজীব করে তুলতে গাছও কিনতে পারেন।
সময়টা ১৮৫৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বরের সকাল। এক সুসজ্জিত ব্যক্তি সান ফ্রান্সিসকোর ‘দ্য সান ফ্রান্সিসকো ইভনিং বুলেটিনের’ কার্যালয়ে প্রবেশ করে একটি ঘোষণাপত্র জমা দেন, যেখানে নিজেকে ‘যুক্তরাষ্ট্রের সম্রাট’ বলে ঘোষণা করেন। ওই ব্যক্তি ছিলেন জোশুয়া নর্টন।
৬ দিন আগেআজ ফোর টুয়েন্টি (৪২০) দিবস। সংখ্যাটা পড়েই ভাবছেন প্রতারকদের দিবস আজ? না না। এই ফোর টুয়েন্টি সেই ফোর টুয়েন্টি নয়। পশ্চিমা বিশ্বে এই সংখ্যা গাঁজা সংস্কৃতির কোড ভাষা।
৮ দিন আগেসাম্প্রতিক সময়ে ইউরোপ ও এশিয়ায় বিপুল পরিমাণে পাচার হচ্ছে বড় আকারের লাখ লাখ পিঁপড়া। ইউরোপ ও এশিয়ার দেশগুলোতে এসব পিঁপড়া পোষা প্রাণী হিসেবে বিক্রি হচ্ছে। আফ্রিকার দেশ কেনিয়া থেকে সম্প্রতি হাজার হাজার জীবন্ত পিঁপড়া পাচারকালে ৪ চোরাকারবারিকে আটক করা হয়েছে।
১২ দিন আগেগত বছর একটি রাতের অনুষ্ঠানে এক ভ্লগারের ক্যামেরায় অপ্রত্যাশিত এবং অশালীন মন্তব্য করে রাতারাতি ভাইরাল হন হেইলি ওয়েলচ। দ্রুতই ‘হক তুয়াহ’ নামে খ্যাতি পান তিনি। সম্প্রতি এক চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন এই তরুণী। তিনি জানিয়েছেন, নিজের নামে চালু করা বিতর্কিত ক্রিপ্টোকারেন্সিতে বিনিয়োগ করে...
১৪ দিন আগে