গোলাম ওয়াদুদ
বেগুনের কোনো গুণ নেই, এমনটাই জানতাম। যার গুণ নেই, তাকেই বেগুন বলা হয়। যারা কিছু না পারত ছোটবেলায়, তাদের আমরা বেগুন বলে ডাকতাম। তবে দিন যত যাচ্ছে, ততই বুঝতে পারছি, বেগুনের কত গুণ। নানা গুণ নিয়ে এই বঙ্গদেশে আধিপত্য বিস্তার করেছে বেগুন। দামে চড়া হলেও বঙ্গদেশের মানুষ প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে রাখার চেষ্টা করে এই সবজি।
বাজারে এমন আধিপত্য দেখে বেগুন চাষে নেমেছেন বঙ্গদেশের অসংখ্য কৃষক। লাভবানও হচ্ছেন তাঁরা। গোপন সূত্রের খবরে জানা যায়, তাদের ঘরে এখন কোনো কষ্ট নেই। যাই হোক, দিন যাচ্ছিল তাঁদের ভালোই।
রাজা থেকে মন্ত্রী—সবাই গোগ্রাসে খাচ্ছেন বেগুন। কেউ বেগুনের ঝোল, কেউ ভাজি, কেউবা আবার বেগুনের ভর্তা খেয়ে ঢেকুর তুলছেন। যখন বেগুন খেয়ে বঙ্গবাসী সুখে-শান্তিতে বসবাস করছিল, তখনই আবির্ভাব একদল বেগুনবিরোধী মানুষের। তাঁরা কখনোই চান না, বঙ্গদেশে বেগুনের মাধ্যমে শান্তি নামুক। তাই তাঁরা বেগুন নিয়ে নানাবিধ গবেষণার নামে ষড়যন্ত্র করতে নামলেন। ষড়যন্ত্র শেষে যন্ত্রটা বেরিয়ে এল। তারা জানান দিলেন, এই বেগুনে সমস্যা থাকতে পারে। প্রতিদিন যে হারে বেগুন খাওয়া হচ্ছে, তাতে দীর্ঘদিন খেলে বড় সমস্যা হতে পারে। এই বেগুনবিরোধীদের ষড়যন্ত্র আবার বিদেশের কাগজেও তোলা হলো।
এদিকে এই খবর জানামাত্র বাংলাদেশ বেগুনচাষি সমিতি প্রচণ্ড ক্ষেপে গেল। গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, এই সমিতির সদস্যরা বেগুনবিরোধী ওই দলকে শায়েস্তা করতে পরিকল্পনা করেছে।
বাংলাদেশ বেগুনচাষি সমিতির একজন সদস্য নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, বেগুন আমাদের যুগ যুগ ধরে সবজির চাহিদা মেটাচ্ছে। কিন্তু পোটলপন্থী একদল লোক এখন বেগুনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তবে আমরা এর কঠিন জবাব দিয়েছি। এর সঙ্গে কারা কারা জড়িত আছে আমরা জানি, কিন্তু নাম বলব না।
বেগুনে ক্ষতিকর কিছু থাকার কথা বলার পর থেকে চিন্তিত মিসেস ভর্মা নামের এক বেগুনপ্রেমী। তিনি বলেন, এত কিছু থাকতে তাদের বেগুন নিয়ে কেন পড়তে হলো? বেগুনের পাশের খেতে ঝিঙে ছিল, সেটা নিয়ে কেন তারা কথা বলে না? নিশ্চয় ঝিঙেচাষিরা ওই গবেষকদের কিছু দিয়েছেন, যে কারণে তাঁরা বেগুনের পেছনে লেগেছে।
বিশ্বস্ত গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, সেই সব বেগুনপ্রেমী এটার বহুবিধ ব্যবহার করে থাকেন। তাই বেগুনের বিরুদ্ধে এহেন কাণ্ডে তাঁরা ক্ষুব্ধ। তাঁরা এটাকে বেগুনের অপমান বলেও মনে করছেন।
মিসেস ভর্মা বলেছেন, যে বেগুন রোজাদারেরা রোজার মাসে খায়, সেটাকে নিয়ে এহেন কথা বলা একদম ঠিক নয়। এহেন কথায় রোজাদারদের অসম্মান হচ্ছে। এমনকি সুস্বাদু বহুবিধ কাজে লাগানো বেগুনও অসম্মানিত হয়েছে।
আলুপন্থী একদল লোক জানান, ভর্মা ও বেগুনচাষি সমিতির অনেকেই বেগুন সম্পর্কে বলা তথ্যের বিষয়ে বুঝতে পারেননি। তাঁদের ঝিঙেপন্থী গবেষক বারবার বোঝানোর চেষ্টা চালালেও বোঝেননি। কারণ, ভর্মা ও সমিতির সদস্যরা গবেষণা সম্পর্কে তেমন বোঝেন না।
এক অখ্যাত, অস্পষ্ট ও অসত্য সূত্র জানিয়েছে, গত দুই দিন ধরেই পুরো বঙ্গদেশে ‘বেগুন আলাপ’ চলছে গণমানুষের মধ্যে। যাদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে এবং যাদের খেয়েদেয়ে কাজ নেই—সবাই এই আলাপে যোগ দিচ্ছেন। তবে এই আলাপের মধ্যে সবচেয়ে ঝামেলায় পড়েছেন তাঁরা, যাঁরা চুলকানি হবে জেনেও বেগুন বা বেগুনি খান।
বেগুনালাপ বিষয়ে এক বিশেষ-অজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এই বেগুন যতই চুলকানির কারণ হোক না কেন, বঙ্গদেশের মানুষ এটা খাবেই। এ ছাড়া সবাই বেগুন খান বলেই ভালোবাসেন এমন না। এর আছে বহুবিধ ব্যবহার। তাই একশ্রেণির মানুষ বেগুন খান বলে আলোচনা করছেন অন্য এক শ্রেণি যাঁরা বিষয়টি বুঝতে পারেননি, তাঁরা বহুবিধ ব্যবহারের জন্য আলাপ দিচ্ছেন।
তবে বেগুন আলাপ নিয়ে কথা হয় এক ব্যতিক্রমী মানুষের সঙ্গে। তিনি পেশায় সিগারেট বিক্রেতা। ভদ্রলোক বলেন, অনেক কাল আগে যেদিন আমার চুলকানি বাড়ছিল, সেদিন ডাক্তার কইছিল, বেগুনের কারণে এই সমস্যা। সেদিন থেকে আজ অব্দি বেগুন ধরেই দেখিনি। তাই বেগুন নিয়ে আমার কোনো আলাপ নাই। বেগুন সরকার ব্যান করুক বা না করুক, অথবা কোন দেশের কোন কাগজে কী উঠল না উঠল, তাদের সম্পাদক কে বা কারা, তাতে আমার মাথাব্যথা নেই।
ফেসবুক বিশ্লেষকদের মতে, বেগুনের বহুবিধ ব্যবহার বন্ধে উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ খুব জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া বেগুন নিয়ে ‘আজাইরা আলাপ’ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
যাই হোক, একটি গল্প দিয়েই বেগুন আলাপের ইতি টানা যাক।
রাজা বেগুনি খেতে খেতে উজিরকে বললেন, ‘উজির, নামে বেগুন হলে কী হবে, এর স্বাদ তো জব্বর!’ উজির হেসে বললেন, ‘জি জাহাঁপনা, বেগুনের আছে শতেক গুণ।’ এই বলে তিনি বেগুনের অনেক গুণ বললেন। এত গুণের কথা শুনে রাজা যত পারলের বেগুন খেয়ে নিলেন।
পরদিন শরীরে চুলকানি। উজিরকে ডেকে ধমকে রাজা বললেন, ‘তোমার বেগুনের এত গুণ, তাহলে চুলকায় কেন?’ উজির বিনয়ের সঙ্গে বললেন, জাহাঁপনা, যার এক শটা গুণ, তার একটা দোষ থাকবে না? আর শরীর তো সব ক্ষেত্রেই মহাশয় না, যে যাহা সহাবেন তাহাই সইবে। একটু পরিমাণমতো খেলে এমনটা হতো না।’
বেগুনের কোনো গুণ নেই, এমনটাই জানতাম। যার গুণ নেই, তাকেই বেগুন বলা হয়। যারা কিছু না পারত ছোটবেলায়, তাদের আমরা বেগুন বলে ডাকতাম। তবে দিন যত যাচ্ছে, ততই বুঝতে পারছি, বেগুনের কত গুণ। নানা গুণ নিয়ে এই বঙ্গদেশে আধিপত্য বিস্তার করেছে বেগুন। দামে চড়া হলেও বঙ্গদেশের মানুষ প্রতিদিনের খাদ্যাভ্যাসে রাখার চেষ্টা করে এই সবজি।
বাজারে এমন আধিপত্য দেখে বেগুন চাষে নেমেছেন বঙ্গদেশের অসংখ্য কৃষক। লাভবানও হচ্ছেন তাঁরা। গোপন সূত্রের খবরে জানা যায়, তাদের ঘরে এখন কোনো কষ্ট নেই। যাই হোক, দিন যাচ্ছিল তাঁদের ভালোই।
রাজা থেকে মন্ত্রী—সবাই গোগ্রাসে খাচ্ছেন বেগুন। কেউ বেগুনের ঝোল, কেউ ভাজি, কেউবা আবার বেগুনের ভর্তা খেয়ে ঢেকুর তুলছেন। যখন বেগুন খেয়ে বঙ্গবাসী সুখে-শান্তিতে বসবাস করছিল, তখনই আবির্ভাব একদল বেগুনবিরোধী মানুষের। তাঁরা কখনোই চান না, বঙ্গদেশে বেগুনের মাধ্যমে শান্তি নামুক। তাই তাঁরা বেগুন নিয়ে নানাবিধ গবেষণার নামে ষড়যন্ত্র করতে নামলেন। ষড়যন্ত্র শেষে যন্ত্রটা বেরিয়ে এল। তারা জানান দিলেন, এই বেগুনে সমস্যা থাকতে পারে। প্রতিদিন যে হারে বেগুন খাওয়া হচ্ছে, তাতে দীর্ঘদিন খেলে বড় সমস্যা হতে পারে। এই বেগুনবিরোধীদের ষড়যন্ত্র আবার বিদেশের কাগজেও তোলা হলো।
এদিকে এই খবর জানামাত্র বাংলাদেশ বেগুনচাষি সমিতি প্রচণ্ড ক্ষেপে গেল। গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, এই সমিতির সদস্যরা বেগুনবিরোধী ওই দলকে শায়েস্তা করতে পরিকল্পনা করেছে।
বাংলাদেশ বেগুনচাষি সমিতির একজন সদস্য নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, বেগুন আমাদের যুগ যুগ ধরে সবজির চাহিদা মেটাচ্ছে। কিন্তু পোটলপন্থী একদল লোক এখন বেগুনের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। তবে আমরা এর কঠিন জবাব দিয়েছি। এর সঙ্গে কারা কারা জড়িত আছে আমরা জানি, কিন্তু নাম বলব না।
বেগুনে ক্ষতিকর কিছু থাকার কথা বলার পর থেকে চিন্তিত মিসেস ভর্মা নামের এক বেগুনপ্রেমী। তিনি বলেন, এত কিছু থাকতে তাদের বেগুন নিয়ে কেন পড়তে হলো? বেগুনের পাশের খেতে ঝিঙে ছিল, সেটা নিয়ে কেন তারা কথা বলে না? নিশ্চয় ঝিঙেচাষিরা ওই গবেষকদের কিছু দিয়েছেন, যে কারণে তাঁরা বেগুনের পেছনে লেগেছে।
বিশ্বস্ত গোপন সূত্রের মাধ্যমে জানা যায়, সেই সব বেগুনপ্রেমী এটার বহুবিধ ব্যবহার করে থাকেন। তাই বেগুনের বিরুদ্ধে এহেন কাণ্ডে তাঁরা ক্ষুব্ধ। তাঁরা এটাকে বেগুনের অপমান বলেও মনে করছেন।
মিসেস ভর্মা বলেছেন, যে বেগুন রোজাদারেরা রোজার মাসে খায়, সেটাকে নিয়ে এহেন কথা বলা একদম ঠিক নয়। এহেন কথায় রোজাদারদের অসম্মান হচ্ছে। এমনকি সুস্বাদু বহুবিধ কাজে লাগানো বেগুনও অসম্মানিত হয়েছে।
আলুপন্থী একদল লোক জানান, ভর্মা ও বেগুনচাষি সমিতির অনেকেই বেগুন সম্পর্কে বলা তথ্যের বিষয়ে বুঝতে পারেননি। তাঁদের ঝিঙেপন্থী গবেষক বারবার বোঝানোর চেষ্টা চালালেও বোঝেননি। কারণ, ভর্মা ও সমিতির সদস্যরা গবেষণা সম্পর্কে তেমন বোঝেন না।
এক অখ্যাত, অস্পষ্ট ও অসত্য সূত্র জানিয়েছে, গত দুই দিন ধরেই পুরো বঙ্গদেশে ‘বেগুন আলাপ’ চলছে গণমানুষের মধ্যে। যাদের খেয়েদেয়ে কাজ আছে এবং যাদের খেয়েদেয়ে কাজ নেই—সবাই এই আলাপে যোগ দিচ্ছেন। তবে এই আলাপের মধ্যে সবচেয়ে ঝামেলায় পড়েছেন তাঁরা, যাঁরা চুলকানি হবে জেনেও বেগুন বা বেগুনি খান।
বেগুনালাপ বিষয়ে এক বিশেষ-অজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এই বেগুন যতই চুলকানির কারণ হোক না কেন, বঙ্গদেশের মানুষ এটা খাবেই। এ ছাড়া সবাই বেগুন খান বলেই ভালোবাসেন এমন না। এর আছে বহুবিধ ব্যবহার। তাই একশ্রেণির মানুষ বেগুন খান বলে আলোচনা করছেন অন্য এক শ্রেণি যাঁরা বিষয়টি বুঝতে পারেননি, তাঁরা বহুবিধ ব্যবহারের জন্য আলাপ দিচ্ছেন।
তবে বেগুন আলাপ নিয়ে কথা হয় এক ব্যতিক্রমী মানুষের সঙ্গে। তিনি পেশায় সিগারেট বিক্রেতা। ভদ্রলোক বলেন, অনেক কাল আগে যেদিন আমার চুলকানি বাড়ছিল, সেদিন ডাক্তার কইছিল, বেগুনের কারণে এই সমস্যা। সেদিন থেকে আজ অব্দি বেগুন ধরেই দেখিনি। তাই বেগুন নিয়ে আমার কোনো আলাপ নাই। বেগুন সরকার ব্যান করুক বা না করুক, অথবা কোন দেশের কোন কাগজে কী উঠল না উঠল, তাদের সম্পাদক কে বা কারা, তাতে আমার মাথাব্যথা নেই।
ফেসবুক বিশ্লেষকদের মতে, বেগুনের বহুবিধ ব্যবহার বন্ধে উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপ খুব জরুরি হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া বেগুন নিয়ে ‘আজাইরা আলাপ’ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
যাই হোক, একটি গল্প দিয়েই বেগুন আলাপের ইতি টানা যাক।
রাজা বেগুনি খেতে খেতে উজিরকে বললেন, ‘উজির, নামে বেগুন হলে কী হবে, এর স্বাদ তো জব্বর!’ উজির হেসে বললেন, ‘জি জাহাঁপনা, বেগুনের আছে শতেক গুণ।’ এই বলে তিনি বেগুনের অনেক গুণ বললেন। এত গুণের কথা শুনে রাজা যত পারলের বেগুন খেয়ে নিলেন।
পরদিন শরীরে চুলকানি। উজিরকে ডেকে ধমকে রাজা বললেন, ‘তোমার বেগুনের এত গুণ, তাহলে চুলকায় কেন?’ উজির বিনয়ের সঙ্গে বললেন, জাহাঁপনা, যার এক শটা গুণ, তার একটা দোষ থাকবে না? আর শরীর তো সব ক্ষেত্রেই মহাশয় না, যে যাহা সহাবেন তাহাই সইবে। একটু পরিমাণমতো খেলে এমনটা হতো না।’
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৬ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৭ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২১ দিন আগে